The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ইউরিক অ্যাসিড বেশি থাকলে কী টমেটো খাওয়া যাবে না?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বর্তমান সময়ে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা অনেকের মধ্যেই দেখা যাচ্ছে। এক্ষেত্রে কিছু খাবার এই রোগের প্রতিঘাত আরও বাড়ায়। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, টমেটো খেলেও কী এই সমস্যা বৃদ্ধি পায়? বিষয়টি আজ জেনে নিন।

ইউরিক অ্যাসিড বেশি থাকলে কী টমেটো খাওয়া যাবে না? 1

বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা বলেছেন, ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে অবশ্যই আমাদের সচেতন থাকতে হবে। দেহে এই উপাদান বৃদ্ধি পেলে শরীরে নানা রকম উপসর্গ ফুটে ওঠে। দেখা গেছে যে, ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধিজনিত সমস্যায় কিছু খাবারে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এই বাতিলের তালিকায় কি টমেটোও আছে? সেই প্রশ্নের উত্তর আজ জেনে নিন।

ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধির কারণ হলো একটি বিপাকীয় সমস্যা। এক্ষেত্রে শরীরে অতিরিক্ত পরিমাণে এই অ্যাসিড তৈরি হয় বা ইউরিক অ্যাসিড দেহ হতে বেরিয়ে যেতে পারে না। সে কারণে রোগের নানা লক্ষণ সামনে উঠে আসে।

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, কিছু খাবারে থাকে পিউরিন নামক এক উপাদান। এই উপাদানটি শরীরে গিয়ে বিপাকের পর তৈরি হতে থাকে ইউরিক অ্যাসিড। তবে ইউরিক অ্যাসিড তৈরির এই প্রক্রিয়াটি সকলের শরীরেই ঘটে। তাই শুধু শুধু ভয় পেয়ে কোনো লাভ নেই।

তবে কিছু ব্যক্তির শরীরে ইউরিক অ্যাসিড প্রয়োজনের তুলনায় বেশি পরিমাণে তৈরি হয়ে থাকে। তখন ডায়েটে কিছু পরিবর্তন আনতে হয়।

কী কী সমস্যা হয়?​

ইউরিক অ্যাসিড শরীরে বৃদ্ধি পেলে সেটি জয়েন্টেও জমতে পারে। সাধারণভাবে পায়ের ছোট ছোট জয়েন্টে এই অ্যাসিডটি জমে। সেই জায়গাটা লাল হয়ে যায় এবং ফুলে যায়। এই সমস্যাটির নাম হলো গাউট আর্থ্রাইটিস।

তাছাড়াও এই উপাদান কিডনি থেকে না বের হতে পারলে সেখানেই জমে থাকে। প্রথমদিকে বালির কণার মতো দেখালেও, পরে তার আকার আরও বৃদ্ধি পায়। এই সমস্যার নামই হলো ইউরিক অ্যাসিড কিডনি স্টোন। এই দুটি অসুখের ক্ষেত্রে প্রথমে চিকিৎসা নেওয়া জরুরি।

টমেটো খেলে কি ইউরিক অ্যাসিড বাড়তে পারে?​

টমেটো সম্পর্কে হেলথলাইন জানাচ্ছে যে, কিছু কিছু ব্যক্তির টমেটো খেলে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এমনকী তখন গাউটের ব্যথাও বাড়ে। তবে সকলের শরীরে কিন্তু এই সমস্যা হয় না। বরং কিছু ব্যক্তির তো টমেটো খেলে প্রদাহ কমে। এমনকী গাউটের ব্যথাও তখন হ্রাস পায়। তাই টমেটো খেলেই ইউরিক অ্যাসিড বাড়বে, এই ধারণাটি ভুল। তাই আপনি নিজেই বিষয়টি পরখ করে দেখুন, প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে তারপর কোনও সিদ্ধান্ত নিন। নইলে নিজেই ফেঁসে যেতে পারেন।

টমেটো পুষ্টির ভাণ্ডার​

আমাদের আশপাশে থাকা উপকারী সবজির মধ্যে টমেটো অন্য়তম। এই সবজি হলো নানা গুণে ঠাসা। এতে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, ফোলেট, পটাশিয়াম ও প্রয়জনীয় ক্যালোরি। তাছাড়াও বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর এই সবজিটি। যে কারণে টমেটো খেলে বহু রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও কমে। তাই সুস্থ ব্যক্তিরা অবশ্যই টমেটো খাওয়া শুরু করে দিতে পারেন।

ইউরিক অ্যাসিডে কী টমেটো একদমই বন্ধ?​

এই প্রশ্নের উত্তর কিন্তু আগেই দেওয়া হয়েছে। তাও বলছি যে, টমেটো কিন্তু সবার শরীরে সমস্যা তৈরি করে না। তাই যাদের টমেটো খাওয়ার পর গাউটের সমস্যা বেড়ে যাচ্ছে, তারা টমেটো খাবেন না। আর যাদের এই ধরনের কোনো সমস্যা নেই, তারা অনায়াসে খেতে পারেন টমেটো। সেইক্ষেত্রে ইউরিক অ্যাসিডে ভুক্তভোগীরা একটা ডায়েরি রাখুন নিজের নিয়ন্ত্রণে। কোন খাবার খেলে সমস্যা বাড়ছে তা লিখে রাখতে পারেন। তাতে আপনারই সুবিধা হবে।

কোন কোন খাবার নিষেধ?​

ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধি পেলে অবশ্যই কিছু খাবার থেকে আপনাকে দূরে থাকতে হবে। এই তালিকার মধ্যে রয়েছে-

# রেডমিট বা পাঁঠার মাংস
# চিংড়ি
# কাঁকড়া
# মদ
# বিয়ার ইত্যাদি।

এই ধরনের খাবার থেকে দূরে থাকতে পারলে সুস্থ থাকবেন। ডায়েটে বেশি পরিমাণে সবুজ শাক-সবজি এবং ফল রাখতে হবে। খেতে হবে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি। তাতে সুস্থ্য থাকবেন। তথ্যসূত্র: এই সময়।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali