দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কর্মীদের বীমা সুবিধা প্রদানে মেটলাইফের সেবা গ্রহণ করবে দেশের শীর্ষস্থানীয় এডুকেশন টেকনোলজি প্রতিষ্ঠান টেন মিনিট স্কুল।
যে কারণে, প্রতিষ্ঠানটির কর্মীবৃন্দ দুর্ঘটনা, অক্ষমতা, অকালমৃত্যু ও জরুরি চিকিৎসার ক্ষেত্রে বীমা সুরক্ষার আওতায় থাকবেন।
এই নিয়ে দু’টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সম্প্রতি এক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। মেটলাইফের কাস্টোমাইজড সল্যুশন, অনলাইন দাবি নিষ্পত্তি সেবা, দ্রুত বীমা দাবি পরিশোধ ও আর্থিক সক্ষমতার কারণে কর্মীদের বীমা সেবা প্রদানে মেটলাইফকে বেছে নিয়েছে এডটেক প্রতিষ্ঠানটি।
২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এই টেন মিনিট স্কুল বর্তমানে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন এডুকেশন প্ল্যাটফর্ম। শিক্ষার মাধ্যমে নিজেদের সমৃদ্ধ করতে প্রতিদিন প্রায় ৩০ লাখ শিক্ষার্থী টেন মিনিট স্কুলের মাধ্যমে মানসম্পন্ন শিক্ষা গ্রহণ করেন।
বাংলাদেশে আটশো’র বেশি প্রতিষ্ঠানের ২ লাখ ৭০ হাজারের বেশি কর্মী ও তাদের পরিবারকে বীমা সুরক্ষা দিচ্ছে মেটলাইফ।
এই বিষয়ে টেন মিনিট স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আয়মান সাদিক বলেন, “আমাদের টিম আমাদের কাছে অত্যন্ত মূল্যবান। তাদের জন্য সম্ভাব্য সর্বোত্তম সুবিধা নিশ্চিত করা ও তাদের পাশে থাকা আমাদের দায়িত্ব। আমাদের বিশ্বাস, বীমা কর্মীদের সন্তুষ্টি এবং কর্মদক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের জন্য ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। আমাদের সকল কর্মীদের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর, আনন্দদায়ক এবং সহায়ক কাজের পরিবেশ তৈরিতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ও এ বীমা সুবিধা তা নিশ্চিতেরই একটি অংশ।”
মেটলাইফ বাংলাদেশের চিফ করপোরেট বিজনেস অফিসার নাফিস আখতার আহমেদ বলেন, “কর্মীদের এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের অসুস্থতা বা দুর্ঘটনার সময় বীমা সুবিধা তাদের স্বস্তি এনে দিতে পারে। জীবনের অনিশ্চয়তা ও স্বাস্থ্যজনিত জরুরি চিকিৎসা খরচ নিয়ে দুশ্চিন্তা লাঘব করতে সাহায্য করবে এই বীমা।“
অনুষ্ঠানে টেন মিনিট স্কুল থেকে উপস্থিত ছিলেন এর প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আয়মান সাদিক, হেড অব হিউম্যান রিসোর্সেস তাসনুভা নাদিয়া, হিউম্যান রিসোর্সেসের ডেপুটি ম্যানেজার মো. ফাইয়াজ হোসেন।
অনুষ্ঠানে মেটলাইফ বাংলাদেশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মধ্যে উপস্থতি ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির চীফ করপোরেট বিজনেস অফিসার নাফিস আখতার আহমেদ, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব এমপ্লয়ি বেনিফিটস মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, এমপ্লয়ি বেনেফিটসের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব নিউ সেলস মো. মনিরুল ইসলাম, এমপ্লয়ি বেনিফিটসের ডেপুটি ম্যানেজার রায়হান চৌধুরী ও রাসেল এজেন্সির ব্র্যাঞ্চ ম্যানেজার মোহাম্মদ রাসেল। খবর প্রেস বিজ্ঞপ্তি’র।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
Bengali 
English