দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ গতকাল (বুধবার) রাতে ভারতের কোলকাতা বিমানবন্দরে আগুন লাগে। এই সময় সেখানে অবস্থানরত যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। তবে আধা ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
বুধবার (১৪ জুন) রাত ৯টা ২০ মিনিটে বিমানবন্দর থেকে বের হওয়ার ৩ (এ) নং গেটের কাছে হঠাৎই আগুন লাগে। মুহূর্তের মধ্যে ধোঁয়ায় গোটা চত্বর ভরে যায়। বিমানবন্দরের ৫টি এবং দমকলের ৪টি ইঞ্জিন ঘণ্টাখানেকের চেষ্টায় ওই আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে বলে জানাই কোলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকা।
খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে দ্রুত ফায়ার সার্ভিসের দু’টি ইঞ্জিন পৌঁছে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে দেয়। পরে যায় আরও দুটি ইঞ্জিন। ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বিপর্যয় মোকাবেলা দল। কোলকাতা বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ এখনও সরকারিভাবে আগুন লাগার কারণ জানাননি। তবে সূত্র জানিয়েছে যে, শর্ট সার্কিট থেকে এই আগুন লাগতে পারে।
রাত সোয়া ৯টার দিকে ৩ (এ) গেটের কাছে সিকিউরিটি চেকিংয়ের জায়গায় ১৬ নং ডিপার্চার কাউন্টারের পাশ থেকে হঠাৎই ধোঁয়া বেরোতে দেখা যায় বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীদের কয়েক জন। ঘটনার জেরে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে বিমানবন্দর চত্বরে। তবে দমকলের দু’টি ইঞ্জিন আধা ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে বলে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ সূত্র জানিয়েছে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।