The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

তরমুজ কেটে ফ্রিজে রাখলে শরীরের কী ক্ষতি হতে পারে?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ‌বাজার থেকে তরমুজ কিনে আনার পর আমরা প্লাস্টিকে মুড়িয়ে তা ফ্রিজে তুলে রাখি। ফ্রিজে রাখা তরমুজ খেলে সাময়িক শান্তি পাওয়া যায় এটি ঠিক, তবে শরীরের অন্দরে কোনও রোগ বাসা বাঁধছে তা কী আমরা জানি?

তরমুজ কেটে ফ্রিজে রাখলে শরীরের কী ক্ষতি হতে পারে? 1

গ্রীষ্মের দুপুরে গলদঘর্ম হয়ে বাড়ি ফেরার পর এক টুকরো তরমুজ যেনো সমস্ত ক্লান্তি দূর করে দিতে পারে। বাজার থেকে তরমুজ কিনে আনার পর সেটি প্লাস্টিকে মুড়ে ফ্রিজে রেখে দিই আমরা অনেকেই। ফ্রিজ থেকে বের করে এই দাবদাহে ইচ্ছেমতো ঠাণ্ডা তরমুজ খাওয়ার মজাই যেনো আলাদা। শরীর সুস্থ রাখতে তরমুজ কতোটা উপকারী, তা বলার প্রয়োজন পড়ে না। শরীরে পানির ভারসাম্য বজায় রাখতে যেনো জুড়ি নেই তরমুজের। সেইসঙ্গে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং রক্ত সঞ্চালন ভালো রাখতেও তরমুজ সাহায্য করে। শরীরে জমে থাকা টক্সিন বের করে দেয় এই ফল। এছাড়াও তরমুজের ক্যালোরির সূচক বেশ কম। যে কারণে যারা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান, তাদের জন্যেও অনেক উপযোগী তরমুজ।

বাজার হতে তরমুজ কিনে আনার পর অনেকেই প্লাস্টিকে মুড়িয়ে তা ফ্রিজেও তুলে রাখেন। গরমে অতিথি এলেও ফ্রিজের ঠাণ্ডা তরমুজ খেতে দিলেও স্বস্তি পান। তবে ‘জার্নাল অব এগ্রিকালচারাল অ্যান্ড ফুড কেমিস্ট্রি’তে প্রকাশিত একটি গবেষণা বলছে যে, ফ্রিজে নয়, ঘরের তাপমাত্রায় সবচেয়ে ভালো থাকে তরমুজ। গবেষকেরা ২১ ১২, ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতায় রেখে ১৪ দিন ধরে পরীক্ষা করেন তরমুজের গুণাগুণ। পরীক্ষার ফল বলছে যে, ২১ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতায় সবচেয়ে বেশি পুষ্টিগুণ পাওয়া যায় তরমুজের মধ্যে। ফ্রিজে রাখলে তরমুজের স্বাদ খারাপ হতে থাকে। লাল টুকটুকে রং ম্লান হয়ে যেতে থাকে। এ ছাড়াও তরমুজ কেটে তারপরই ফ্রিজে রাখা হয়। তরমুজ বলে নয়, কোনও কাটা ফলই ফ্রিজে রাখা মোটেও উচিত নয়। ফ্রিজের তাপমাত্রায় বিভিন্ন ধরনের ব্যাক্টেরিয়া জন্ম নেওয়ার আশঙ্কাও থেকে যায়। সেই ব্যাক্টেরিয়া বাসা বাঁধতে পারে ফলের গায়ে। গরমে পেটের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ফ্রিজে ফল কেটে রাখার কোনই দরকার নেই। সব সময় টাটকা ফল খাওয়ায় আসলে উত্তম। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali