দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ খেলাধুলার সময় বিভিন্নভাবে আঘাত পাওয়ার ঘটনা ঘটে থাকে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই এ ধরনের ঘটনা অহরহই ঘটছে। তাই এবার উন্নত প্রযুক্তির হেলমেট তৈরি করা হয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি বছর খেলাধুলাজনিত কারণে অনেক দুর্ঘটনা ঘটে। যার মধ্যে অন্যতম হলো সকার কিংবা ফুটবল। তবে এখানকার ফুটবল একেবারেই ভিন্ন।
এই খেলার মাধ্যমে মাথায় আঘাত পাওয়ার হারও অনেক বেশি, যা অনেক সময় প্রাণনাশের কারণ হয়ে থাকে। সকার খেলোয়াড়দের সুরক্ষায় স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক সেভিয়র ব্রেইনের সহায়তায় উন্নত প্রযুক্তির এক হেলমেট তৈরি করেছেন। এতে লিকুইড শক অ্যাবজরবার রয়েছে, যা আঘাত পাওয়ার সময় ক্ষতির সম্ভাবনা অন্ততপক্ষে ৩ গুণ কমাতে সক্ষম।
বিশ্ববিদ্যালয়টির একজন পিএইচডি প্রার্থী এবং গবেষণা প্রধান প্রকাশক নিকোলাস চেচি জানিয়েছেন, আমাদের দলের অধিকাংশ সদস্য মস্তিষ্কে আঘাতজনিত সমস্যার সঙ্গেই পরিচিত। যে কারণে খেলোয়াড়দের এই ধরনের সমস্যা থেকে দীর্ঘমেয়াদে সুরক্ষিত রাখতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যামারিলো ল্যাবের পূর্ববর্তী গবেষণায় দেখানো হয় যে, স্পোর্টস হেলমেটে লিকুইড শক অ্যাবজরবার উন্নত সুরক্ষা প্রদানেও সক্ষম।
হেলমেটের কার্যকারিতা যাচাইয়ে গবেষক দলটি হেড এক্সিলারেট রেসপন্স মেট্রিক পদ্ধতিতে স্কোর পরীক্ষাও করেছে। যার মাধ্যমে হেলমেটটি ভালোভাবে কাজ করছে কিনা সেটি জানা যায়।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।