The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ওয়াটারএইডের ‘বাংলাদেশ কান্ট্রি প্রোগ্রাম স্ট্রাটেজি ২০২৩-২০২৮’ এর আনুষ্ঠানিক যাত্রা

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দেশের প্রত্যন্ত এবং সুবিধাবঞ্চিত অঞ্চল সমূহে নিরাপদ পানি, স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্যবিধি (ওয়াশ) সুবিধা নিশ্চিতের লক্ষ্যে নিজেদের ৫ বছর মেয়াদী ‘কান্ট্রি প্রোগ্রাম স্ট্রাটেজি ২০২৩-২০২৮’ আনুষ্ঠানিকভাবে সূচনা করেছে ওয়াটারএইড বাংলাদেশ।

ওয়াটারএইডের ‘বাংলাদেশ কান্ট্রি প্রোগ্রাম স্ট্রাটেজি ২০২৩-২০২৮’ এর আনুষ্ঠানিক যাত্রা 1

এই উপলক্ষে গত ৯ আগস্ট ঢাকার একটি হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইডেনের মাননীয় রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বাঢ়ী ভন লিন্ডে, স্থানীয় সরকার বিভাগের পলিসি সাপোর্ট অধিশাখার যুগ্মসচিব এমদাদুল হক চৌধুরী, পানি ও জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ ও ইমেরিটাস অধ্যাপক বিশ্ববিদ্যালয় ড. আইনুন নিশাত, ওয়াটারএইড দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক ড. খায়রুল ইসলাম ও ওয়াটারএইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর হাসিন জাহানসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি সংস্থা, উন্নয়ন অংশীদার, সুশীল সমাজ এবং ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান ও গণমাধ্যমের প্রতিনিধিবৃন্দ।

বিগত কয়েক দশকে বাংলাদেশে ওয়াশ সুবিধার উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি লক্ষ্য করা গেলেও টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ৬ (এসডিজি ৬) অর্জনে পর্যাপ্ত সংখ্যক জনগোষ্ঠীকে নিরাপদ পানি, স্যানিটেশন এবং স্বাস্থ্যবিধি সুবিধার আওতায় আনতে এখনও যথেষ্ট পথ পাড়ি দেওয়া বাকি।

জলবায়ুগত ঝুঁকি বিবেচনায় বিশ্বের মধ্যে ৭ম সংকটাপন্ন অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। বর্তমানে জলবায়ুগত বিভিন্ন পরিবর্তনের কারণে দেশে পানি, স্যানিটেশন এবং স্বাস্থ্যবিধি সুবিধা খাতে অগ্রগতি ব্যাহত হচ্ছে। তাই আগামী ৫ বছরে নাগরিক ও নীতিনির্ধারকদের আন্তঃসম্পর্ক দৃঢ়তর করে তোলার পাশপাশি প্রাসঙ্গিক এবং টেকসই ওয়াশ প্রযুক্তি ও পন্থা প্রণয়নের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট খাতের উন্নয়ন পরিকল্পনা করেছে ওয়াটারএইড। দেশের সর্বত্র জলবায়ু সহিষ্ণু উন্নত পানি, স্যানিটেশন এবং স্বাস্থ্যবিধি সুবিধা নিশ্চিত করতে উন্নয়ন অংশীদার সংস্থা, বেসরকারি খাতের সেবাদাতাসহ ওয়াশ- খাত সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠানের সাথে একজোটে কাজ করতে আগ্রহী রয়েছে ওয়াটারএইড।

ওয়াটারএইড বাংলাদেশের এই নতুন কান্ট্রি স্ট্রাটেজী সূচনার প্রয়াসকে স্বাগত জানিয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইডেনের মাননীয় রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বাঢ়ী ভন লিন্ডে বলেছেন, ‘নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য নিরাপদ পানি, স্যানিটেশন এবং স্বাস্থ্যবিধি (ওয়াশ) সুবিধা নিশ্চিত করতে বিগত কয়েক বছর ধরে আমরা ওয়াটারএইডের সাথে কাজ করছি। সবার জন্য ব্যবহার উপযোগী এবং টেকসই ওয়াশ সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে ওয়াটারএইডের ভুমিকা সত্যিই প্রশংসনীয়।’ তিনি সমাজের নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য দীর্ঘমেয়াদি এবং টেকসই সেবা নিশ্চিতকরণে ওয়াটারএইডকে তাদের কাজের অভিজ্ঞতা সকলের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার আহবান জানান।

ওয়াটারএইডের ‘বাংলাদেশ কান্ট্রি প্রোগ্রাম স্ট্রাটেজি ২০২৩-২০২৮’ এর আনুষ্ঠানিক যাত্রা 2

অনুষ্ঠানে স্থানীয় সরকার বিভাগের যুগ্মসচিব এমদাদুল হক চৌধুরী ওয়াশ সেক্টরের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন নীতিমালা এবং কৌশলপত্র প্রণয়ন, পরিমার্জন ও হালনাগাদকরণে ওয়াটারএইডের সক্রিয় ভূমিকার প্রশংসা করে স্থানীয় সরকার বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট সকলের সঙ্গে আগামীতেও সহযোগিতা অব্যাহত রেখে সেক্টরের উন্নয়নে অবদান রাখার আহবান জানান। তিনি বলেন, ‘সরকারের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ওয়াটারএইড বাংলাদেশ নিরাপদ পানি, স্যানিটেশন এবং স্বাস্থ্যবিধি (ওয়াশ) সুবিধা নিশ্চিত করতে শুধু পলিসি তৈরি কিংবা সংশোধন করতে সহায়তা করছে না, মাঠ পর্যায়ে এই পলিসি বাস্তবায়নেও সহযোগিতা করছে’।

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. আইনুন নিশাত বলেন, ‘নিরাপদ পানি, স্যানিটেশন এবং স্বাস্থ্যবিধি (ওয়াশ) সুবিধার স্থায়িত্বশীলতা নিশ্চিত করতে অবকাঠামোগত উন্নয়নের পাশাপাশি এর পরিচালনা পদ্ধতির উপরও জোর দেওয়া উচিত। এই ক্ষেত্রে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি মাথায় রাখতে হবে। কারন জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে পানির প্রাপ্যতা একদিকে কমতে থাকবে অপরদিকে পানির চাহিদা বাড়তে থাকবে’। তিনি পরিস্থিতি মোকাবেলায় ওয়াটারএইডসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে যথাযথ পরিকল্পনা গ্রহণের আহবান জানান।

অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্যে ওয়াটারএইড দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক ড. খায়রুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের সামগ্রিক ওয়াশ পরিস্থিতি দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিবেশী দেশগুলির তুলনায় উন্নত। তবে, নিরাপদভাবে পরিচালিত (সেইফলি ম্যানেজড) স্যানিটেশন ব্যবস্থা ও পাইপ লাইনের মাধ্যমে সকলের নিকট উন্নত পানি সরবরাহ নিশ্চিতকরণে বাংলাদেশ এখনও অনেক পিছনে রয়েছে।

২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) অর্জনের জন্য তাই সরকারি-বেসরকারি খাতকে সম্পৃক্ত করে কাজের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে’। তিনি প্রাসঙ্গিক এবং টেকসই ওয়াশ প্রযুক্তি ও পন্থা প্রণয়নেরে উপর গুরুত্বারোপ করেন ও ওয়াটারএইড বাংলাদেশের নতুন কান্ট্রি প্রোগ্রাম স্ট্রাটেজির সফল বাস্তবায়নে সকলকে সহাযোগিতার আহবান জানান।

স্বাগত বক্তব্যের মধ্যদিয়ে শুরু হওয়া এই অনুষ্ঠানে ওয়াটারএইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর হাসিন জাহান জানান, ‘সকলের জন্য জলবায়ু-সহিষ্ণু নিরাপদ পানি, স্যানিটেশন এবং স্বাস্থ্যবিধি সুবিধা নিশ্চিত করার পাশাপাশি এই সংক্রান্ত এসডিজি’র সার্বজনীন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন আগামীতে আমাদের অন্যতম লক্ষ্য’। পরে ৫ বছর মেয়াদী ‘কান্ট্রি প্রোগ্রাম স্ট্রাটেজি ২০২৩-২০২৮’ উপস্থাপনা করেন ওয়াটারএইডের প্রোগ্রাম এবং পলিসি অ্যডভোকেসি ডিরেক্টর পার্থ হেফাজ সেখ।

অনুষ্ঠানে সাতক্ষীরা, শ্রীমঙ্গল, টাঙ্গাইল এবং ঢাকাসহ বিভিন্ন অঞ্চলের উন্নত ওয়াশ সুবিধা ব্যবহারকারী ও তরুণ স্বেচ্ছাসেবীগণ উপস্থিত শ্রোতাদের সঙ্গে তাদের অভিজ্ঞতার কথা জানান। খবর সংবাদ বিজ্ঞপ্তির।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali