The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

কিছু অভ্যাস ত্যাগ না করলে বাড়তে পারে বিপদ

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনার কিছু খারাপ অভ্যাস জেনেও কিছুতেই আপনি বাদ দিতে পারছেন না। যে কারণে একটু একটু করে নিজের অজান্তেই যেনো বিপদ ডেকে আনছেন। অল্প বয়সের এই সব অত্যাচার বেশি বয়সে গিয়ে নানা ধরনের রোগে আক্রান্ত হতে পারেন।

কিছু অভ্যাস ত্যাগ না করলে বাড়তে পারে বিপদ 1

কথায় বলে- শরীরের নাম মহাশয়, যা সওয়াবেন তাহাই সয়! এই যুক্তি মেনে অল্প বয়সে যথেচ্ছ অত্যাচার করেছেন নিজের শরীরের উপর। প্রায় প্রতি রাতে জেগে জেগে সিরিজ় দেখেছেন। সকালে নাস্তা খাওয়ার সময় ঘুম ভাঙেনি। তাই কাজে বেরোনোর সময় একেবারেই ব্রাঞ্চ করে নিয়েছেন। শরীরচর্চার বিষয়ে কোনো কিছু জানেন না, তা কিন্তু নয়। তবে সময়ের অভাব। তাই নিয়মিত করতেও পারেন না। চিকিৎসকরা বলেছেন, এইসব অভ্যাস অল্প বয়সে খাটলেও ভবিষ্যতে তার ফল ভালো নাও হতে পারে। দীর্ঘ সময় ধরে কোনও অভ্যাস নিয়মিত করতে থাকলে তার প্রভাব এক সময় পড়ে শরীর ও মনে।

শারীরিকভাবে সক্রিয় না থাকা

বয়স সবে মাত্র ৩০-এ পা দিয়েছেন। শারীরিক তেমন সমস্যা নেই। ওজনও আপনার নিয়ন্ত্রণেই রয়েছে। তাই পৃথক করে খুব একটা শরীরচর্চা করার কথা ভাবেনই না। অবসর জীবনের জন্য তুলে রেখেছেন যোগাসন, ধ্যান বা প্রাণায়ামের মতো বিষয়গুলোও। তবে এই বিষয়ে প্রশিক্ষকরা বলেছেন, কম বয়স থেকে শরীরচর্চা না করলে বেশি বয়সে গিয়ে তা নতুন করে শুরু করা বেশ কঠিন হয়ে পড়ে। তার চেয়েও বড় কথা হলো শরীরচর্চা শুরু করা মাত্রই তার ফল চোখে দেখতেও পাওয়া যায় না। তাই বয়সকালে ভালো থাকতে গেলে শরীরচর্চা শুরু করতে হবে অল্প বয়স হতে।

অস্বাস্থ্যকর খাওয়া-দাওয়া

আপনি স্বাভাবিকভাবে যা খাবেন, শরীরে তাই প্রতিফলিত হবে। দীর্ঘদিন ধরে ভাজাভুজি, অতিরিক্ত তেল-মশলা দেওয়া খাবার খেলেও তার ফল হয়তো তৎক্ষণাৎ শরীর গিয়ে পড়বে না। তবে অদূর ভবিষ্যতে এর কারণে শরীরে নানা ধরনের রোগ দেখা দিতে পারে।

দীর্ঘক্ষণ এক জায়গায় বসে থাকা

অফিসে হোক কিংবা বাড়ি- সময় পেলেই হাতে ফোন নিয়ে বসে পড়েন। একের পর এক রিল দেখতে গিয়ে, কখন যে সকাল থেকে দুপুর গড়িয়ে রাত হয়ে যায় খেয়ালই থাকে না। চিকিৎসকরা বলেছেন, দীর্ঘক্ষণ এক জায়গায় বসে থাকলে বাড়তে পারে হার্টের রোগও। শুধু তাই নয়, কিডনি কিংবা লিভারের উপরেও বেশ চাপ পড়তে পারে। বিপাকহারের মানও খারাপ হতে পারে।

পর্যাপ্ত পানি না খাওয়া

পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি না খেলে তখন শরীরে টক্সিন জমতে থাকে। এই টক্সিন কিংবা দূষিত পদার্থ এক দিনে শরীরের উপর প্রভাব ফেলে না। দীর্ঘদিন ধরে একটু একটু করে প্রতিটি অঙ্গের ক্ষতিও করতে থাকে।

মানসিক চাপ

কম বয়সে পড়াশোনার চাপ, ইঁদুর দৌড় থেকে মনের উপর চাপ পড়ায় কিন্তু স্বাভাবিক। ছোটবেলায় অনেক অভিভাবকই এই বিষয়টিকে তেমন গুরুত্বই দেন না। পরবর্তী সময় কর্মজগতে পা দেওয়া মাত্রই তা বৃহৎ আকারও ধারণ করে। যে কারণে মানসিক স্বাস্থ্যও ভেঙে পড়ে। শুধু তা-ই নয়, এই ধরনের মানসিক চাপ হতে অন্ত্রের সমস্যাও দেখা দিতে পারে। অনিয়মিত হৃদ্‌স্পন্দনের সমস্যাও দেখা যায়। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali