The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

চতুর্থবার বিশ্বজয়ের মিশনে শেষ হলো বেসিস আয়োজিত ৯ম নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ

বিশ্বের সবচেয়ে বড় হ্যাকাথনের বাংলাদেশ পর্ব আয়োজন

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) টানা ৯ম বারের মতো বেসিস স্টুডেন্টস ফোরামের সহযোগিতায় নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২৩ এর আয়োজন করেছে।

চতুর্থবার বিশ্বজয়ের মিশনে শেষ হলো বেসিস আয়োজিত ৯ম নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ 1

শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া এই হ্যাকাথন একটানা ৩৬ ঘন্টা চলে। শনিবার সন্ধ্যা ৬:৩০ টায় হয় সমাপনী অনুষ্ঠান। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্র্রেশন-নাসা আন্তর্জাতিকভাবে বিশ্বের ১৮৫টি দেশের প্রযুক্তিবিদ, বিজ্ঞানী, ডিজাইনার, আর্টিস্ট, শিক্ষাবিদ, উদ্যোক্তাদের মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রের মেধাবী তরুণদের একত্রিত করে পৃথিবীর বিভিন্ন বৈশ্বিক সমস্যা সমাধানে উদ্ভাবনী সমাধান খুঁজে বের করার লক্ষ্যে এ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। এরই অংশ হিসেবে বেসিসের উদ্যোগে বাংলাদেশের ৯টি শহরে (ঢাকা, চট্রগ্রাম সিলেট, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, রংপুর, ময়মনসিংহ এবং কুমিল্লা) এ আয়োজন করেছে। নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জে এবার ১ কোটি শিক্ষার্থীর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যুক্ত করার পাশাপাশি ২ লাখ শিক্ষার্থীর সরাসরি ও প্রতিযোগিতায় যুক্ত করার পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষামন্ত্রী ড. দীপু মনি বলেন, নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২৩ হল একটি অসাধারণ প্ল্যাটফর্ম যা শুধুমাত্র উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করে না বরং আমাদের তরুণদের মধ্যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রতি শেখার আগ্রহ জাগায়। এটি সৃজনশীল এবং স্বাধীন চিন্তা শক্তি প্রয়োগের উপযুক্ত স্থান।

বেসিস টানা ৯ম বারের মতো এই প্রতিযোগিতা আয়োজন করায় আমি তাদের প্রশংসা এবং ধন্যবাদ জানাচ্ছি। এই ধারাবাহিকতা আমাদের তরুণদেরকে উজ্জীবিত করবে এবং চতুর্থবার বিশ্বজয় করবে বলে আমি আশা করি।

সমাপনী বক্তব্যে বেসিস সভাপতি রাসেল টি আহমেদ বলেন, নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ-এর মতো উদ্যোগগুলি আমাদের শিক্ষাগত প্রচেষ্টাকে পরিপূরক করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে৷ এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে তরুণদের হাতে-কলমে অভিজ্ঞতা অর্জন করে যা পাঠ্যপুস্তক এবং শ্রেণীকক্ষের বাইরে। তরুণ মনকে বড় স্বপ্ন দেখতে এবংবিভিন্ন ধরনের চ্যালেঞ্জের বাস্তবধর্মী সমাধান করে আগামী দিনের বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী এবং উদ্ভাবক হওয়ার ব্যাপারে অনুপ্রাণিত করে। এটি আমাদের তরুণদের প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে, উত্তর খুঁজতে এবং মহাবিশ্বের বিস্ময়কে
জানতে উত্সাহিত করবে৷ স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমরা নতুন দিগন্তের দরজা খুলে দিচ্ছি। এর মাধ্যমে মহাকাশ সম্পর্কে আমাদের উপলব্ধি এবং উদ্ভাবন উভয় ক্ষেত্রেই সক্ষমতার জানান দেওয়া হচ্ছে।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জের উপদেষ্টা মোহাম্মদ মাহদী-উজ-জামান ও আরিফুল হাসান অপু। প্রসঙ্গত, যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস
অ্যাডমিনিস্ট্র্রেশন-নাসা আন্তর্জাতিকভাবে বিশ্বের ১৮৫টি দেশের প্রযুক্তিবিদ, বিজ্ঞানী, ডিজাইনার, আর্টিস্ট, শিক্ষাবিদ, উদ্যোক্তাদের মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রের মেধাবী তরুণদের একত্রিত করে পৃথিবীর বিভিন্ন বৈশ্বিক সমস্যা সমাধানে উদ্ভাবনী সমাধান খুঁজে বের করার লক্ষ্যে এ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে, এরই অংশ হিসেবে বেসিসের উদ্যোগে বাংলাদেশের ৯টি শহরে (ঢাকা, চট্রগ্রাম সিলেট, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, রংপুর, ময়মনসিংহ এবং কুমিল্লা) এ আয়োজন করেছে। নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জে এবার ১ কোটি শিক্ষার্থীর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যুক্ত করার
পাশাপাশি ২ লাখ শিক্ষার্থীর সরাসরি ও প্রতিযোগিতায় যুক্ত করার পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়।

এবার বাংলাদেশের ৯টি শহর থেকে ২ হাজারেরও বেশি প্রতিযোগী অংশ নিয়েছে। সর্বমোট ২১০টি প্রকল্পের মধ্যে হাইব্রিড মডেলে বাছাইকৃত শীর্ষ ৫০ নিয়ে ইন্ডিপেন্ডেট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (আইইউবি)-তে এবং বাকি ১৬০টি প্রকল্প নিয়ে অনলাইনে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ৬-৭ অক্টোবর, ২০২৩ দুইদিনব্যাপী হ্যাকথন।

এর আগের দিন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিন। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বেসিস সভাপতি রাসেল টি আহমেদ এবং নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২৩ এর আহ্বায়ক ও বেসিস পরিচালক তানভীর হোসেন খান। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জের উপদেষ্টা মোহাম্মদ মাহদী-উজ-জামান এবং আরিফুল হাসান অপু।

অনুষ্ঠানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিন বলেন, ‘একটি দেশের উন্নতি ও সমৃদ্ধির জন্য সায়েন্টিস্ট তৈরি করা বিশেষ ভাবে জরুরী।

আমরা স্মার্ট বাংলাদেশের লক্ষ্য নিয়ে আগাচ্ছি। এই লক্ষ্যে পৌঁছাতে আমাদের প্রযুক্তির সকল খাতে সমানভাবে উন্নয়ন করতে হবে। এই উন্নয়নের জন্য আমাদের তরুণদেরকে বেশি বেশি উৎসাহ প্রদান করা প্রয়োজন এবং এই প্রযুক্তিভিত্তিক উন্নয়নের মাধ্যমেই আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়ন লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবো।

আগামীতে বিজ্ঞানী হবার জন্য তরুণদের মধ্যে উৎসাহ এবং ইচ্ছা থাকা বাধ্যতামূলক। পাশাপাশি এটিও গুরুত্বপূর্ণ যে, তরুণদের মধ্যে বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির প্রতি উৎসাহ প্রদান করা অত্যন্ত জরুরী। ‘নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২৩’ প্রতিযোগিতা-এর মাধ্যমে তরুণেরা আরো বেশি উৎসাহ পাবে বলে আশা করি।

বেসিস সভাপতি রাসেল টি আহমেদ বলেন, বেসিস টানা ৯ম বারের মতো এই আয়োজন করছে। এর মধ্যে বিগত পাঁচ বছরে আমরা তিনবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছি। যখন দেখি তোমাদের মধ্যে কেউ নাসায় গিয়ে বাংলাদেশের পতাকাটা উঁচু করে ধরে তখন আমাদের বুকটা ভরে যায়। তখন মনে হয় আমাদের এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা সফল হয়েছে। ‘নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২৩’ এমন একটি প্রতিযোগিতা যার মাধ্যমে সবচেয়ে স্বাধীনভাবে বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির প্রতি উৎসাহ দেওয়ার একটি দরজা খুলতে সাহায্য করবে। আমি বিশ্বাস করি যে এই ধরনের প্রোগ্রামের মাধ্যেমে আমাদের তরুণদের মধ্যে আগামীতে বিজ্ঞানী হবার ইচ্ছা ও আকাঙক্ষা তৈরি হবে। বিগত তিনবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরবের ধারা অব্যহত থাকবে বলে আমি বিশ্বাস করি।

নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২৩ এর আহ্বায়ক তানভীর হোসেন খান বলেন, নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ এর সঙ্গে আমার পথচলা শুরু হয় ২০১৮ সাল থেকে। ২০১৮ সালে ‘লুনার ভিআর প্রজেক্ট’ বেস্ট ইউজ অব ডাটা ক্যাটাগরিতে চাঁদে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা দিবে এমন ভার্চুয়াল অ্যাপ্লিকেশন ফুটিয়ে তুলে ধরে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয় শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘টিম অলীক’ এবং আমার সুযোগ হয়েছিল এই টিমের মেন্টর হিসেবে কাজ করার। সেখান থেকে আমি আরো বেশি অনুপ্রাণিত হয় এবং বিগত দুই বছর ধরে আমি এই প্রোগ্রামটার আহ্বায়ক হিসেবে কাজ করছি। আমরা সাম্প্রতিক বছরগুলিতে আমাদের তরুণদের কৃতিত্বের জন্য গর্বিত। ২০২১ সালে ‘বেস্ট মিশন কনসেপ্ট’ ক্যাটাগরিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয় খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) এবং বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি (বাউয়েট) সম্মিলিত দল ‘টিম মহাকাশ’। ২০২২ সালে ‘টিম ডায়মন্ডস’ – ‘সবচেয়ে অনুপ্রেরণামূলক’ বিভাগে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়।

উক্ত সাফল্যসমূহ বাংলাদেশের তরুণ প্রযুক্তিবিদদের দক্ষতা, প্রতিভা, সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবনশীলতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। খবর সংবাদ বিজ্ঞপ্তির।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali