The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

নজরুলের ‘কারার ঐ লৌহ কপাট’: এ আর রহমানের তৈরি গান নিয়ে ‘বিতর্ক’

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ জনপ্রিয় সংগীত পরিচালক এ আর রহমানের সুরে মুক্তি পেয়েছে ‘পিপ্পা’ ছবির গান ‘কারার ঐ লৌহ কপাট’। এই গানের রচয়িতা কবি কাজী নজরুল ইসলাম। গানটি মুক্তি পাওয়ার পর থেকে সোচ্চার হন বহু সঙ্গীতশিল্পী। বিরক্ত হন বাঙালি সঙ্গীতজ্ঞরা।

নজরুলের ‘কারার ঐ লৌহ কপাট’: এ আর রহমানের তৈরি গান নিয়ে ‘বিতর্ক’ 1

এই গান নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজেদের মতামত প্রকাশ করেছেন অনেকেই। তবে এই প্রথম বার নয়। ২৬ বছর আগেও এমন সমালোচনার সম্মুখীন হতে হয় এই সঙ্গীত পরিচালককে। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।

১৯৯৭ সালে এ আর রহমানের ‘মা তুঝে সালাম’ অ্যালবামের কথা অনেকের মনে আছে। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘বন্দে মাতরম্‌’ গানটিকে নিজের মতো করে তৈরি করেন তিনি। সেই গান এখনও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বা খেলার মাঠে শুনতেও পাওয়া যায়। অথচ সেই সময় এই গান বিভিন্ন মহলে সমালোচিত হয়েছিল। তবে সে যুগে ‘সোশ্যাল মিডিয়া’র এতোটা বাড়বাড়ন্ত ছিল না। এখন স্বাধীনতার ৫০তম বর্ষে ‘মিউজিক মায়েস্ত্রো’র তৈরি সেই গানটির কথা কি মনে পড়ছে শিল্পীদের?

এই সম্পর্কে রাঘব চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, স্বাধীনতার ৫০ তম বর্ষে রহমানের তৈরি ‘বন্দে মাতরম্‌’ গানের সঙ্গে এই গানের অনেকটাই পার্থক্য রয়েছে। কারণ হলো, সেই সময় উনি বঙ্কিমচন্দ্রের লেখা থেকে দু’টি লাইন ব্যবহার করেছিলেন তার নতুন গানটিতে। তবে এই ক্ষেত্রে উনি নজরুলের পুরো গানটিই বিকৃত করেছেন। যেটা খুবই অন্যায় একটি কাজ হয়েছে। গত বছর তার তৈরি একটি গান নতুনভাবে সাজিয়ে ছিলেন তনিষ্ক বাগচি নামে জনৈক গায়ক। তখন তো খুব রেগে গিয়েছিলেন এ আর রহমান। তাহলে তাঁর ক্ষেত্রে এটা ন্যায় কী করে হতে পারে। আমিও তাঁর গুণমুগ্ধ ভক্ত। তবে এই গানের ক্ষেত্রে আমি তীব্র বিরোধিতা করছি।”

অপরদিকে মনোময় ভট্টাচার্য বলেছেন, “১৯৯৭ সালেও সমালোচনা হয়েছিল। তবে তখন সোশ্যাল মিডিয়ার যুগ ছিল না। এখন যা কিছুই ঘটুক না ঘটুক বিতর্ক, সমালোচনা, নিন্দা শুরু হয়ে যাবে। ২৬ বছর আগে পরিস্থিতি সম্পূর্ণ অন্যরকম ছিল। তবে যদিও সময়ের নিয়মে সেই গান এখন আমরা বিভিন্ন জায়গায়তে শুনতে পাই। সময়ের নিয়মে গ্রহণযোগ্যতাও পেয়েছে। তবে ‘কারার ঐ লৌহ কপাট’-এর ক্ষেত্রেও কি তাই হবে কি-না সেটি বলা যাচ্ছে না। রবি ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম আমাদের এক অন্যরকম আবেগ। তাই এই বিষয়টির সঙ্গে ৫০তম বর্ষে তাঁর তৈরি ‘বন্দে মাতরম্‌’-এর তুলনা না করাই ভালো।”

উল্লেখ্য যে, ১০০ বছরের বেশি আগে এই গানটি রচনা করেছিলেন বাঙালি কবি কাজী নজরুল ইসলাম। ১৯২১ সালের ডিসেম্বর মাসে এই গান রচনা করেন তিনি। ওই বছরই দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের সম্পাদনায় প্রকাশিত হয় ‘বাংলার কথা’ পত্রিকাতে। গান্ধীজির সত্যাগ্রহ আন্দোলনের জন্য বহু স্বাধীনতা সংগ্রামী তখন বৃটিশ ইংরেজদের হাতে বন্দি। ওই বছরই জেলে যেতে হয় চিত্তরঞ্জনকে। নজরুল ‘ভাঙার গান’ লিখেছিলেন চিত্তরঞ্জনের স্ত্রী বাসন্তী দেবীর অনুরোধেই। পরবর্তীতে ১৯৪৯ সালে ‘চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন’ সিনেমায় ব্যবহার করা হয়েছিলো ‘কারার ঐ লৌহ কপাট’। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধেও অনুপ্রেরণা জুগিয়েছিল এই ‘ভাঙার গান’। এমন যার ইতিহাস সেই গানের সুর বদলে দিয়েছেন এ আর রহমান। যা নিয়ে বর্তমানে চলছে তুমুল বিতর্ক।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali