The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

টেস্টোস্টেরোনের ক্ষরণ বৃদ্ধি করার মাধ্যমে চাঙ্গা রাখতে হবে পুরুষদের শরীর

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ টেস্টোস্টেরন হরমোনের ক্ষরণ কমে গেলে অনেকেই হরমোনের ইনজেকশন কিংবা ওষুধের সাহায্যও নেন। অথচ স্বাভাবিক উপায়েও এই হরমোনের ক্ষরণ বাড়ানো যেতে পারে। কী খাবার খেলে শরীরে এই হরমোনের মাত্রা বাড়তে পারে সেটি আজ জেনে নিন।

টেস্টোস্টেরোনের ক্ষরণ বৃদ্ধি করার মাধ্যমে চাঙ্গা রাখতে হবে পুরুষদের শরীর 1

শরীরে স্ফূর্তি আনতেই হোক বা যৌনজীবন সুখী রাখতেই হোক- পুরুষের শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোনের যথাযথ ক্ষরণ হওয়াটা ভীষণ জরুরি। পেশির সুগঠনের কাজেও সাহায্য করে এই হরমোনটি। জীবনযাত্রায় নানা অনিয়ম, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, মদ্যপানের মতো নানা কারণে অনেকের শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোনের ক্ষরণ কমে যেতে পারে। এই সব ক্ষেত্রে অনেকেই হরমোনের ইনজেকশন কিংবা ওষুধের সাহায্যও নেন, যা কোনও কোনও ক্ষেত্রে ক্ষতির কারণও হতে পারে। অথচ স্বাভাবিক উপায়েও এই হরমোনের ক্ষরণ বাড়ানো যেতে পারে। কী খাবার খেলে শরীরে এই হরমোনের মাত্রা বাড়তে পারে সেটি আজ জেনে নিন।

উদ্ভিজ দুধ

শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোনের ক্ষরণ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে থাকে সয়া, আমন্ড, ওট্‌সের দুধ। বিশেষ করে যাদের ল্যাকটোজ়ে অ্যালার্জি রয়েছে, তাদের কাছে উদ্ভিজ দুধও ভালো বিকল্প হতে পারে।

বেদানা

বেদানায় বিদ্যমান রয়েছে ভরপুর অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট যা প্রদাহ এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতেও সাহায্য করে। মানসিক চাপ শরীরে হরমোনের মাত্রা ওঠানামা করার অন্যতম একটি বড় কারণ। নিয়মিত বেদানা খেলে মানসিক চাপও নিয়ন্ত্রণে থাকে, যার ইতিবাচক প্রভাবও পড়ে টেস্টোস্টেরনের মাত্রার উপরে।

তেলযুক্ত মাছ

রুই, কাতলা, বোয়াল, চিতলের মতো তেলযুক্ত মাছ ওমেগা-৩-ফ্যাটি অ্যাসিড ভরপুর মাত্রায় রয়েছে। হৃদযন্ত্র ভালো রাখার সেইসঙ্গে ওমেগা-৩-ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরে টেস্টোস্টেরনের ক্ষরণ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

ডিম

অ্যামাইনো অ্যাসিড এবং ভিটামিন ডি’তে ভরপুর ডিম শরীরে টেস্টোস্টেরনের ক্ষরণ বৃদ্ধি করে। ডিম প্রোটিনের ভালো একটি উৎস। প্রতিদিনের ডায়েটে ডিম রাখা ভীষণভাবে জরুরি।

কলা

শরীরে টেস্টোস্টেরনের ক্ষরণ বৃদ্ধি করতে প্রতিদিনের ডায়েটে কলা রাখতেই পারেন। নিয়ম করে কলা খেলেও শরীর চাঙ্গা থাকবে, শরীরে স্ফূর্তি আসবে।

সচেতনতার উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছে এই প্রতিবেদনটি। ডায়েটে কোনও বদল আনার পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali