The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

মুখের এক পাশ দিয়ে খাবার চিবোনোর অভ্যাস বদলে দিতে পারে আপনার মুখের গঠন!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মুখের এক পাশ দিয়ে খাবার চিবোনোর কারণে সেই দিকের পেশির গঠনও বদলে যেতে পারে। যার প্রভাব পড়তে পারে মুখমণ্ডলের আকার এবং সৌন্দর্যে।

মুখের এক পাশ দিয়ে খাবার চিবোনোর অভ্যাস বদলে দিতে পারে আপনার মুখের গঠন! 1

ঠান্ডা-গরমে আক্কেল দাঁতের ব্যথা হঠাৎ করেই মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। লবণ-গরম পানিতে কুলকুচি করার পরও শক্ত খাবার চিবোতে কষ্ট হয়। অগত্যা যে পাশটিতে ব্যথা, সেই দিকটি এড়িয়ে অন্য দিক দিয়ে খেতে হচ্ছে। সাময়িকভাবে কষ্ট কমলেও এই অভ্যাসে আদতে দাঁতের ক্ষতি হচ্ছে বলে মনে করেন দন্ত চিকিৎসকরা। তাহলে মুখের এক পাশ দিয়ে খাবার চিবিয়ে খেলে সমস্যাটা কোথায়?

এই বিষয়ে দাঁতের চিকিৎসকরা বলেছেন, খাবার চিবোনোর সময় মুখের পুরোটাই ব্যবহার করা উচিত। সবগুলো দাঁত দিয়ে ধীরে ধীরে খাবার চিবিয়ে গলাধ:করণ করলে দাঁতের উপর খুব একটা চাপও পড়ে না। তবে এক পাশে ব্যথা থাকলে স্বাভাবিকভাবেই অন্য পাশের উপর বেশি চাপ পড়ে। যে কারণে দাঁতে ক্ষয়ের পরিমাণও তখন বাড়তে থাকে। যে দিকটি ব্যথার ভয়ে কম ব্যবহার করছেন কিংবা একেবারেই ব্যবহৃত হচ্ছে না, সেই অংশে খাবারের টুকরোও জমতে শুরু করে। ব্যাক্টেরিয়ার উপদ্রবও তখন বেড়ে যায়। তাতে মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য আরও খারাপ হয়েও যেতে পারে।

এ ছাড়াও যে দিকটি বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে সেই দিকের পেশির গঠন বদলে যেতে পারে। যার প্রভাব পড়তে পারে মুখমণ্ডলের আকারে এবং সৌন্দর্যে। শুধু তা-ই নয়, মুখের এক দিকে বেশি চাপ পড়লে প্রদাহজনিত সমস্যা অবশ্য সেখানেও দেখা দিতে পারে। অনেক সময় সেই যন্ত্রণা কান পর্যন্তও গড়াতে পারে। মুখ খুলতে বা বন্ধ করতেও তখন কষ্ট হতে পারে। তেমনটি হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।

মুখ এবং মুখগহ্বরের গঠন ভালো রাখতে কী কী মেনে চলা দরকার?

মাড়িতে কিংবা দাঁতের গোড়ায় অথবা দাঁতে যন্ত্রণা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথা কমানোর ওষুধ খাওয়া যেতেই পারে।

দাঁতের ব্যথা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ঘরোয়া টোটকা হিসাবে অনেকেই লবণ-গরম পানি দিয়ে কুলকুচি করেন। অনেকেই আবার লবঙ্গের তেলও ব্যবহার করে থাকেন। এই দু’টিতে অবশ্য কাজ দেয়।

মুখের গঠর কিংবা সৌন্দর্য ভালো রাখতে গেলে কোনও এক পাশের মাড়ি কিংবা দাঁতের পাটির উপর অতিরিক্ত চাপ দেওয়া মোটেও চলবে না।

খাওয়া-দাওয়ার পর ভালোভাবে মুখ ধুতে হবে। দিনে অন্তত দু’বার দাঁত মাজার অভ্যাস করতে পারলে আরও ভালো হয়। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali