The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

রাতে ঘুমোনোর আগে ১৫ মিনিট মাথার তালুতে মালিশ করলে চুল ঘন হবে!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকেই হয়তো জানেন না, আপনার মাথার তালুতে নিয়ম করে মালিশ করতে পারলে তার উপকার পাবেন অনেক। চুলের স্বাস্থ্য তো ভালো থাকবেই, সেইসঙ্গে মানসিক চাপও কমবে। তাহলে কীভাবে ম্যাসাজ করবেন?

রাতে ঘুমোনোর আগে ১৫ মিনিট মাথার তালুতে মালিশ করলে চুল ঘন হবে! 1

আমাদের অনেকেরই চুলের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তার যেনো শেষ নেই। তবে আমরা ভুলে যাই গোড়ার কথা অর্থাৎ স্ক্যাল্প কিংবা মাথার তালুর যত্ন নিতে। ত্বকের যত্নে যেমন স্ক্রাবিং, ক্লেনজ়িং, ময়শ্চারাইজ়িংকে গুরুত্ব দিই, স্ক্যাল্পের ক্ষেত্রেও তেমনই করা উচিত। মাথার তালুতে যদি ময়লা জমে থাকে ও রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো না হয়, তাহলে চুল তো ঝরবেই, আরও নানা সমস্যাও দেখা দেবে। মাথার তালুতে নিয়ম করে মালিশ করতে পারলে তার উপকার পাবেন অনেক। চুলের স্বাস্থ্য তো ভালো হবেই, মানসিক চাপও তখন কমবে। রাতে নিশ্চিন্তের ঘুমাতে পারবেন। তবে সঠিক পদ্ধতিই আপনাকে জেনে নিতে হবে।

কীভাবে স্ক্যাল্পে ম্যাসাজ করবেন?

# প্রথমেই চুল ভালো করে আঁচড়ে জট ছাড়িয়ে নিন।

# যদি বড় চুল হয়, মাথা ঝুঁকিয়ে সব চুল সামনের দিকে আনতে হবে।

# এখন আঙুলের ডগা দিয়ে মাথার পিছন থেকে সামনের দিকে ধীরে ধীরে ম্যাসাজ করতে থাকুন।

# চুলের গোড়ার দিকগুলোতে চক্রাকারভাবে মালিশ করতে হবে। মাথার সামনের দিকে কপাল বরাবর একটু চাপ দিয়ে তারপর ম্যাসাজ করুন।

# স্ক্যাল্পে ম্যাসাজ তেল দিয়ে করলে হেয়ার ফলিকলগুেলো পুষ্টি পাবে। চুলের গোড়াও তখন মজবুত হবে।

স্ক্যাল্প ম্যাসাজের লাভ আসলে কতোটা?

এই উপায়ে রুক্ষ-শুষ্ক চুলের সমস্যার সমাধান হতে পারে। মাথার তালু অনেক সময়ই শুকিয়ে গিয়ে চুলকানি হতে পারে। তালুতে ব্রণ কিংবা র‌্যাশও হয়। নিয়মিত স্ক্যাল্প ম্যাসাজ করলে তালুতে নোংরাও জমতে পারবে না। মৃত কোষগুলো উঠে যাবে, যে কারণে ব্রণ-ফুস্কুড়ির মতো সমস্যা ভোগাবে না। সেইসঙ্গে, চুলের গোড়ায় রক্ত সঞ্চালন ভালো হবে। আর তখন অক্সিজেনও পৌঁছাবে। চুল অকালে পাকবে না কিংবা ঝরবেও না।

রাতে ঘুমনোর পূর্বে ১০-১৫ মিনিট স্ক্যাল্প ম্যাসাজ করলে ঘুম আরও ভালো হবে। উদ্বেগ-দুশ্চিন্তা হতে রেহাই পাওয়া যাবে। নিয়মিত স্ক্যাল্পে মালিশ করলে স্ট্রেস হরমোনের মাত্রাও বাড়ে না। আবার থাকে রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে। চুলের ডগা ফাটার সমস্যা থাকলে ধীরে ধীরে তাও কমবে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali