The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

পাইলসের ব্যথায় জীবন অসহনীয়? কোন পানীয় খেলে দ্রুত সেরে উঠবেন

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ পাইলস অর্থাৎ আপনার কী অর্শ রোগ রয়েছে? কিছুতেই কী এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাচ্ছেন না? সেইক্ষেত্রে ভরসা রাখতে পারেন কিছু পানীয়ের উপর। তাতে সমস্যাকে বশে রাখতে পারবেন অনায়াসে।

পাইলসের ব্যথায় জীবন অসহনীয়? কোন পানীয় খেলে দ্রুত সেরে উঠবেন 1

যাদের পাইলসের সমস্যা রয়েছে, শুধু তিনিই জানেন এই রোগের ঘাত-প্রতিঘাত জীবনে ঠিক কতোটা। এই অসুখে ভুক্তভোগীদের মলত্যাগ করার সময় রক্তপাত ঘটে। সেইসঙ্গে প্রচণ্ড ব্যথা-যন্ত্রণাও হতে পারে। তাই তো এই সমস্যায় ভুক্তভোগীদের অনেকেই প্রতিদিন মলত্যাগ করতেও চান না। এই ভুলটা করেন বলেই মল আরও শক্ত হয়ে যায়। ব্যথা-বেদনাও বাড়ে।

এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চাইলে বাইরের খাবার খাওয়া অবশ্যই ছাড়তে হবে। এমনকী খাওয়া চলবে না বাড়িতে ময়দার তৈরি কোনও খাবারও। এর পরিবর্তে ভরসা রাখুন শাক ও সবজিতে। এর পাশাপাশি নিয়মিত এই নিবন্ধে উল্লেখিত কিছু পানীয় খেয়ে চলতে হবে। তাতে কমবে পাইলসের সমস্যাও।

পানি

অর্শের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চাইলে প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে। যারা বাড়িতে থাকেন কিংবা অফিসে বসে এসিতে কাজ করেন, তারা মোটামুটি ৩ লিটার পানি পান করুন। তবে যারা রোদে বেরিয়ে কাজ করেন, তারা এর থেকেও বেশি পরিমাণে পানি খেতে হবে। এই নিয়মটি মেনে চললে তখন মল নরম হবে। মলত্যাগ করার সময় ব্যথা, বেদনা হওয়ার আশঙ্কাতে অনেকটা কমবে।

তবে যাদের কিডনির অসুখ আছে, তারা চিকিৎসকের পরামর্শ না নিয়ে পানি পান কখনও বাড়াবেন না। এই ভুলটা করলে বড়সড় বিপদেও পড়তে পারেন।

সুপ

পাইলসের সমস্যা হতে মুক্তি পেতে চাইলে প্রতিদিন সুপ খাওয়া দরকার। এইক্ষেত্রে মৌসুমি সব শাক, সবজি সহযোগে সুপ বানিয়েও খেতে পারেন। তাতে দেহে ফাইবারের ঘাটতিও মিটবে।

গ্রিন টি

সেরার সেরা একটি পানীয় হলো এই গ্রিন টি। এটিতে রয়েছে একাধিক জরুরি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এই সব অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে প্রদাহ প্রশমিত করবে।

জিরের পানি

পেট ঠাণ্ডা করার কাজে একাই একশো এই জিরের পানি। সেইসঙ্গে এই পানীয়ের গুণে গ্যাস, অ্যাসিডিটি থেকেও মুক্তি পেতে পারেন। কমে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও। সে কারণে বিশেষজ্ঞরা নিয়মিত এই পানীয় খাওয়ার পরামর্শ দেন।

এই সব পানীয় থেকে দূরে থাকুন

সুস্থ থাকতে চাইলে বাজার চলতি ফলের রস ও কোল্ড ড্রিংকস কখনও খাবেন না। এই ধরনের পানীয় শরীরের হাল আরও বিগড়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। তাই এগুলো থেকে দূরে থাকতে হবে। তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
bn_BDBengali