The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

পিয়াজিও নিয়ে এলো ইতিহাসের সবচেয়ে দ্রুতগতির ভেসপা

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এবার পিয়াজিও নিয়ে এলো ইতিহাসের সবচেয়ে দ্রুতগতির ভেসপা। নতুন এই মডেলের ভেসপাতে রয়েছে ৩১০ সিসির ইঞ্জিন এবং সিঙ্গেল সিলিন্ডারের স্ট্রোক বাড়িয়ে ৭০ মিমি করায় আকারে ছোট হলেও এটি হলো সবচয়ে শক্তিশালী ভেসপা।

পিয়াজিও নিয়ে এলো ইতিহাসের সবচেয়ে দ্রুতগতির ভেসপা 1

টর্ক বাড়ানোর কারণে এই স্কুটারটিতে ইন্সট্যান্ট গতি বাড়ানোও সম্ভব যা শহুরে যাতায়াতের জন্য একেবারে পারফেক্ট। স্কুটার জগতের নেতৃত্ব দেয় ভেসপা- এ কথা বললে একেবারেই ভুল হবে না। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর স্কুটার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান পিয়াজিও নিয়ে এলো ভেসপার নতুন ৩১০ মডেল। এই মডেল ভেসপাকে নিয়ে গেছে অন্য এক উচ্চতায়। বলা হচ্ছে, এটিই এ পর্যন্ত বাজারে আসা সবচেয়ে দ্রুত গতির ভেসপা।

যে কারণে এই ভেসপার গতি বেশি

নতুন এই মডেলের ভেসপায় রয়েছে ৩১০ সিসির ইঞ্জিন। সে কারণে সিঙ্গেল সিলিন্ডারের স্ট্রোক ৬৩ মিমি হতে বেড়ে ৭০ মিমি হয়েছে। ইঞ্জিনের ডিসপ্লেসমেন্ট ২৭৮ সিসি থেকে ৩১০ সিসি হওয়ার কারণে এটি ২৫ হর্সপাওয়ারের সমান শক্তিশালী। সহজ ভাষায় বলতে গেলে বলতে হয়, এই যন্ত্রটি ছোট হিসেবে খুবই শক্তিশালী।

আবার এর টর্কও বাড়ানো হয়েছে। দীর্ঘ স্ট্রোকের কারণে এটি চালাতেও আগের চেয়ে আরাম পাওয়া যাবে। বিশেষ করে ওভারটেকিং, মোড় ঘোরা বা রাস্তার বিভিন্ন বাধা খুব সহজেই পার হওয়া যায়।

এই কোম্পানিটির সর্বাধুনিক লিকুইড-কুলড ২৭৮ সিসি ইঞ্জিনের ওপর ভিত্তি করে এই ইউনিটে আরও কিছু নতুন উন্নত জিনিস সংযুক্তও করা হয়েছে। এইসবের ৭০ শতাংশ জিনিস নতুন ডাইমেনশনে তৈরি করা হয়েছে। যে কারণে এগুলো পারফরম্যান্সও আরও ভালো দিচ্ছে।

এরকম উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করার কারণে ভেসপা চালানো আরও সহজ হয়ে উঠবে। একজন ব্যবহারকারী তার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে জানিয়েছেন যে, “এই স্কুটারগুলোর ভারসাম্য খুবই চমৎকার ও এর কাজগুলোও এতো নিখুঁত যে চালালেই তা টের পাওয়া যায়।’

যারা নিয়মিতভাবে ভেসপা চালান, তারা প্রয়োজনের তুলনায় একটু বেশি গতির ইঞ্জিন পেলে অবশ্যই আপত্তি করবেন না। সে কারণে জিটিএস ৩১০ ভালো সাড়া ফেলেছে। চেহারার দিক থেকে স্কুটারটি বেশ আকর্ষণীয় এবং আধুনিক বলা যায়। এটি ক্লাব, জিম, সুপারমার্কেট, পার্টি কিংবা কর্মস্থলে যাতায়াতের জন্য অনায়াসেই ব্যবহার করা যাবে।

বর্তমানে ইউরোপ-আমেরিকার বাজারে এটি পাওয়া গেলেও বাংলাদেশে কবে আমদানী হবে সেই বিষয়ে অবশ্য এখনও কিছুই জানা যায়নি।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali