The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

সন্তানের প্রতি অধিকারবোধ কি অত্যাধিক বেশি হচ্ছে? কীভাবে বুঝবেন?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সন্তানের প্রতি অনেক দায়িত্ব রয়েছে। তার ভালোমন্দ, সুবিধা-অসুবিধা দেখার দায়িত্ব অভিভাবকদেরই বহন করতে হয়। তবে পড়াশোনা থেকে খেলাধুলা, সব কিছুতেই কি নিজের মতো চালিত করছেন? তাহলে অজান্তেই সন্তানের বিপদ ডেকে আনছেন?

সন্তানের প্রতি অধিকারবোধ কি অত্যাধিক বেশি হচ্ছে? কীভাবে বুঝবেন? 1

এই অধিকারবোধ সন্তানের সঙ্গে আপনার সম্পর্কের সুতোও আলগা করে দিতে পারে। কোন লক্ষণগুলো বলে দেবে আপনি আসলে সন্তানের জীবনকে আরও নিয়ন্ত্রিত করতে চাইছেন?

# সন্তানের প্রতিদিনের রুটিন নিয়ে অনেক অভিভাবকই ভীষণ কড়া। নিয়মের এদিক-ওদিক হতে দেন না। তবে বিষয়টি যদি বাড়াবাড়ি পর্যায়ে পৌঁছায়, তাহলে সন্তানের মনেও আপনাকে নিয়ে বিরূপ মনোভাব তৈরিও হতে পারে। আবার সন্তানও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়তে পারে।

# ছোটবেলা হতেই যে কোনও কিছু নিয়ে সন্তানের উপর প্রতিযোগিতা চাপিয়ে দেওয়া হয় অনেক সময়। এতে মা-বাবার সব চাহিদা মেটাতে না পেরে অনেকেই হীনম্মন্যতাতে ভোগেন। যে কারণে অনেক অপ্রত্যাশিত ঘটনাও ঘটে যেতে পারে। তাই সন্তানের যেটুকু ক্ষমতা, সেটুকু উদযাপন করুন।

# সন্তানের প্রায়োরিটি অবশ্যই আগে। তাই বলে সন্তানকে সমর্থন করতে গিয়ে তার সামনেই অন্য কারও সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে ফেলবেন না কখনও। সন্তানের কাছে তাতে ভুল বার্তাও যেতে পারে। আর তখন ভাবনাতেও স্বার্থপরতা ঢুকে পড়তে পারে।

# সন্তান কী পরবে, কী খাবে, কী বই পড়বে, কী সিনেমা দেখবে, এইসব কিছু আপনি নির্ধারণ করে দিতে না যাওয়াই ভালো হবে। সন্তানের জীবনের পথপ্রদর্শকও আপনি। তবে তার মানেই এই নয় যে, তার মতামতের কোনও গুরুত্ব থাকবে না আপনার কাছে। তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
bn_BDBengali