The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

দিনের পর দিন জিম করেও নিতম্বের মেদ না কমলে কী করবেন?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কোমরের নীচের অংশে কিংবা নিতম্বের চারপাশে যে মেদ জমে যায়, তাকে বলে ‘লাভ হ্যান্ডল’ (Love Handle)। এই অংশের মেদ ঝরাতে সবচেয়ে বেশি সময় লেগে যায়।

দিনের পর দিন জিম করেও নিতম্বের মেদ না কমলে কী করবেন? 1

হয়তো আপনি টানা কয়েক সপ্তাহ ধরে জিমে যাচ্ছেন। বাহুর মেদ ঠিকই ঝরেছে। আপনার ভুঁড়িটাও একটু ছোট হয়েছে। এমনকি মুখের গড়নও ধীরে ধীরে বদলাতে শুরু করেছে। তবে যে অংশের মেদ এক বিন্দুও কমেনি, তাহলো নিতম্ব। কোমরের নীচের অংশে কিংবা নিতম্বের চারপাশে যদি মেদ জমেই যায়, তাকে বলা হয় ‘লাভ হ্যান্ডল’ (Love Handle)। এই অংশের মেদ ঝরাতে সবচেয়ে বেশি সময় লেগে যায়। আবার টোনড চেহারা পেতে হলে নিতম্বের মেদও ঝরাতেই হবে। সেজন্য কোন কোন বিষয়ের উপর জোর দেবেন, আজ রয়েছে সেই টিপস।

কঠোর শরীরচর্চা করতে হবে

প্রতিদিনই এক্সারসাইজ় করছেন, তা সত্ত্বেও নিতম্বের মেদ কিন্তু ঝরছে না। এমন পরিস্থিতি হলে আরও বেশি করে এক্সারসাইজ় করতে হবে। নিতম্বের মেদ ঝরাতে স্কোয়াটস, সাইড প্লাঙ্কস, রাশিয়ান টুইস্ট, লাঞ্জেস, গ্লুট ব্রিজ, ডাঙ্কি কিক, স্টেপ-আপসের মতো ব্যায়ামগুলোও করতে পারেন। জিমে সময় কাটানোর বাইরেও চেষ্টা করুন সারাদিন অ্যাক্টিভ থাকার জন্য। কখনও দীর্ঘক্ষণ এক জায়গায় বসে থাকবেন না।

চিনিকে না বলুন

ডায়েটে পরিবর্তন না আনলে ওজন কমানো সম্ভব হবে না। তবে নিতম্বের মেদ ঝরাতে বিশেষ কোনও খাবার খাওয়ার প্রয়োজন নেই। শুধু খাদ্যতালিকা থেকে আপনাকে চিনি বাদ দিয়ে দিন। এমন কোনও খাবার মুখেই তুলবেন না, যার মধ্যে রয়েছে চিনি। কোল্ড ড্রিংক, ফলের রসও কিন্তু বাদ দেবেন না। এমনকি বাজারচলতি স্পোর্টস ড্রিঙ্কস, প্রোটিন বারও আপনাকে এড়িয়ে চলতে হবে।

ডায়েটে রাখুন হেলদি ফ্যাট

সব ফ্যাটই খারাপ নয়। যেসব খাবারে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে, সেগুলো ডায়েটে রাখতে হবে। হেলদি ফ্যাট ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে ও রক্তে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রাখতেও সাহায্য করে। এই ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের বাদাম, মাছ, অলিভ অয়েল, চিয়া সিডস, ফ্ল্যাক্স সিডসের মতো খাবারও খেতে পারেন।

মানসিক চাপ কমান

ওজন কমাতে না পারার সবচেয়ে বড় শত্রুই হলো স্ট্রেস। জীবনে অত্যাধিক স্ট্রেস থাকলে হাজার ডায়েট করেও ওজন কমবে না। ক্রনিক স্ট্রেস থাকলেও কর্টিসলের মাত্রা বাড়তে থাকে ও এর জেরে তলপেট এবং নিতম্বে মেদ জমা হয়। তাই মানসিক চাপ কমানোটা জরুরি। সেজন্য যোগব্যায়াম করতে পারেন, শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়ামও করতে পারেন। যে কাজ করলে চাপমুক্ত ফিল হবে, সেটিই করতে হবে। তথ্যসূত্র: এই সময়। তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>>>>>

করনা সম্পর্কে নতুন করে জরুরী সতর্কতা

আসুন আমরা আবার মাস্ক পরা শুরু করি। কারণ করোনা তথা COVID-Omicron XBB আগের ভ্যারিয়েন্টগুলোর তুলনায় ভিন্ন ও বিপজ্জনক। এটি সহজে শনাক্তও হয় না, তাই সবার মাস্ক পরা অত্যন্ত জরুরি।

১.⁠ ⁠COVID-Omicron XBB এর নতুন উপসর্গগুলো:

i) কাশি নেই।
ii) জ্বর নেই।
বেশিরভাগ উপসর্গ হলো—
iii) অস্থিসন্ধিতে ব্যথা।
iv) মাথাব্যথা।
v) গলাব্যথা।
vi) পিঠে ব্যথা।
vii) নিউমোনিয়া।
viii) ক্ষুধা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়া।

২.⁠ ⁠এই ভ্যারিয়েন্টটি ডেল্টার চেয়ে ৫ গুণ বেশি বিষাক্ত এবং মৃত্যুহারও বেশি।

৩.⁠ ⁠উপসর্গগুলো খুব অল্প সময়েই মারাত্মক আকার ধারণ করে এবং কখনও কখনও কোনো স্পষ্ট উপসর্গ না দেখিয়েই অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে।

৪.⁠ ⁠তাই আরও বেশি সতর্ক থাকা প্রয়োজন।

এই ভ্যারিয়েন্টটি নাসোফ্যারেঞ্জিয়াল (নাকের গভীর অংশ) অঞ্চলে পাওয়া যায় না, বরং সরাসরি ফুসফুসের “উইন্ডো” অংশে আঘাত করে এবং নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা দেয়।

৫.⁠ ⁠কিছু রোগীর মধ্যে জ্বর বা ব্যথা না থাকলেও এক্স-রে করলে মৃদু নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। এছাড়া নাক দিয়ে নেয়া স্যাম্পলে (সোয়াব) পরীক্ষায় নেগেটিভ ফল আসছে, যা পরীক্ষায় ভুল রিপোর্ট (ফলস নেগেটিভ) এর সংখ্যা বাড়াচ্ছে। এ কারণে এই ভাইরাসকে ‘ধূর্ত’ বলা হচ্ছে।

এর মানে হলো— এটি সহজেই ছড়িয়ে পড়ে, সরাসরি ফুসফুসে সংক্রমণ ঘটায়, ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে এবং তীব্র শ্বাসকষ্ট তৈরি করে। এই কারণে COVID-Omicron XBB এত বেশি ছোঁয়াচে ও প্রাণঘাতী হয়ে উঠেছে।

৬.⁠ ⁠যতটা সম্ভব ভিড় এড়িয়ে চলুন, খোলা জায়গাতেও অন্তত ১.৫ মিটার দূরত্ব বজায় রাখুন, সঠিকভাবে মাস্ক পরুন, এবং নিয়মিত হাত ধুয়ে ফেলুন—even যদি কাশি বা হাঁচি না থাকে।

এই COVID-Omicron XBB “ওয়েভ” প্রথম COVID-19 মহামারির চেয়েও ভয়াবহ।

সতর্কতা, সচেতনতা ও বৈচিত্র্যময় সুরক্ষা ব্যবস্থাই আমাদের রক্ষা করতে পারে।

✅ দয়া করে এই বার্তাটি বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে শেয়ার করুন।
✅ শুধুমাত্র নিজের কাছে রেখে দেবেন না।
✅ যত বেশি সম্ভব লোককে জানিয়ে দিন।

ঘরের বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক পরুন এবং নিজেকে সুরক্ষিত রাখুন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে-

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali