The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

এডিপির ২৪৪টি প্রকল্পের মধ্যে বাস্তবায়ন হয়েছে মাত্র ২৯টি প্রকল্প!

ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ এডিপির ২৪৪টি প্রকল্পের মধ্যে বাস্তবায়ন হয়েছে মাত্র ২৯টি প্রকল্প। সরকারের মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মকর্তাদের অদক্ষতা, ব্যর্থতা, দুর্নীতির কারণে আটকে আছে উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ। ঘোষণার পরও বিভিন্ন খাতে উন্নয়নকল্পে গৃহীত প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করা যাচ্ছে না।
এডিপির ২৪৪টি প্রকল্পের মধ্যে বাস্তবায়ন হয়েছে মাত্র ২৯টি প্রকল্প! 1
জানা গেছে, সদ্য সমাপ্ত ২০১১-১২ অর্থবছরে সংশোধিত এডিপিতে ২৪৪টি উন্নয়ন প্রকল্প শেষ হওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়। শেষ পর্যন্ত মাত্র ২৯টি প্রকল্পের বাস্তবায়ন কাজ শেষ হয়েছে। আবার কয়েকটি মন্ত্রণালয় কাজ শেষ না করেই ৬০টি প্রকল্প সমাপ্ত ঘোষণা করেছে। সংশ্লিষ্টদের মতে, প্রকল্প বাস্তবায়নে অদক্ষতা, অক্ষমতা এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুর্নীতি করে টাকা লোপাটের ফলে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যর্থ হয়েছে অধিকাংশ মন্ত্রণালয় ও বিভাগ। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) হিসাবে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, আমাদের দেশে অপরিকল্পিতভাবে প্রকল্প গ্রহণের ফলে এসব বাস্তবায়ন না হওয়াটার এটা হল একটা প্রকৃষ্ট উদাহরণ। শুধু প্রকল্প গ্রহণ করাই হয়, তা বাস্তবায়নের জন্য কোন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন করা হয় না। অনেক ক্ষেত্রে কাজের সুষ্ঠু তদারকি না হওয়ার কারণে প্রকল্প বাস্তবায়নে সীমাহীন দুর্নীতি হয়ে থাকে। এজন্য এসব বিষয়ে পর্যবেক্ষণ বাড়ানো, বাস্তবায়নের সক্ষমতা আগে প্রয়োজন।

কাজ শেষ না করেই প্রকল্পের সমাপ্তি ঘোষণা করাকে একটি গর্হিত কাজ উল্লেখ করে তিনি বলেন, সব ক্ষেত্রেই ব্যাপক দুর্নীতির কারণে কোথাও জবাবদিহিতা নেই। ফলে কাজ শেষ না করেই প্রকল্পের কাজের সমাপ্তি টানা হয়। এখানে উন্নয়ন প্রকল্পে প্রকৃত উদ্দেশ্য অর্জন হয় না। শুধু এক শ্রেণীর মানুষের পকেট ভারি হয়। এজন্য প্রকল্প বাস্তবায়নে জবাবদিহিতা বাড়ানোর পরামর্শ দেন তিনি।

আইএমইডি সূত্রে জানা গেছে, কাজ শেষ না করেই সমাপ্ত ঘোষণাকারী মন্ত্রণালয়গুলোর মধ্যে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় ১৭টি প্রকল্প সমাপ্ত ঘোষণা করেছে। কিন্তু বাস্তবে একটিও শেষ হয়নি। এছাড়া নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের ৫টি, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের ১টি, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ১টি, সাংস্কৃতিক মন্ত্রণালয়ের একটি, তথ্য মন্ত্রণালয়ের একটি এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের একটি প্রকল্প রয়েছে।

প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যর্থ মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে রয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ, কৃষি, বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়, রেল পথ মন্ত্রণালয়, সড়ক বিভাগ, পরিকল্পনা বিভাগ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, ব্যাংক ও আর্থিক বিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য এবং পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

সমাপ্ত না হওয়ার কারণ হিসেবে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় বলেছে, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর প্রকল্প বাস্তবায়নে সক্ষমতার অভাব আছে। একই সঙ্গে বাস্তবায়নকারী সংস্থা ও বিভাগের অবহেলা রয়েছে। অন্যদিকে বাস্তবায়নকারী সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, পর্যাপ্ত বরাদ্দ না থাকার কারণে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যর্থ হতে হচ্ছে। এজন্য অর্থ মন্ত্রণালয় ও পরিকল্পনা কমিশন মূলত দায়ী। কারণ অর্থসংস্থানের বিষয়টি এ দুটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ দেখভাল করে।

যেসব প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়নি

সমাপ্ত প্রকল্পের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সবচেয়ে বেশি ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। সরকারের গুরুত্বপূর্ণ বিভাগটির ৩৮টি প্রকল্প শেষ হওয়ার কথা থাকলেও একটিও শেষ করতে পারেনি। সড়ক বিভাগ ও বিদ্যুৎ বিভাগও একইভাবে চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। সড়ক বিভাগের ১৮টি প্রকল্প শেষ করার কথা ছিল। কিন্তু একটিও শেষ করতে পারেনি। বিদ্যুৎ বিভাগের ১৫টি প্রকল্পের একটিও শেষ হয়নি।

সূত্র জানায়, লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়ন কাজ শেষ হয়নি এমন কয়েকটি প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে- পটুয়াখালীতে কোস্টগার্ডের ঘাঁটি নির্মাণ প্রকল্প কাজ শুরু হয়েছিল ২০০৯ সালের জুলাই মাসে। মোট ব্যয় ধরা হয়েছিল ৪২ কোটি ১৩ লাখ টাকা। কিন্তু ৩০ জুন পর্যন্ত খরচ হয়েছে মাত্র ৩৬ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। কাজের অগ্রগতি ১৪ শতাংশ। লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী বাস্তবায়ন না হওয়ার কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, ভূমি অধিগ্রহণে বিলম্ব এবং অপর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ।

বাংলাদেশ পুলিশ অধিদফতরের পুলিশের জন্য ১০টি ব্যারাক ভবন নির্মাণ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছিল ২০০৯ সালের জুলাই মাসে। শেষ হওয়ার কথা ছিল জুন মাসে। কিন্তু অপর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দের কারণে চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যয় বৃদ্ধি ব্যতিরেকে মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। এটির মোট ব্যয় ধরা হয়েছিল ৯৭ কোটি ৮৯ লাখ ৪৭ হাজার টাকা। ৩০ জুন পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে ৯২ কোটি ৯৬ লাখ ১৪ হাজার টাকা। কাজের অগ্রগতি মাত্র ৫ শতাংশ।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আওতায় স্বাস্থ্য অধিদফতরের এস্টাবলিস্টমেন্ট অব ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব ইএনটি (ফার্স্ট ফেইজ) ইন ঢাকা প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছিল ২০০৮ সালের জুলাই মাসে। মোট ব্যয় ধরা হয়েছিল ৫৬ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। এর মধ্যে জুন পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে মাত্র ৪৭ কোটি ৬৬ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। প্রকল্পের বাস্তব অগ্রগতি ২০ শতাংশ।

২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইন্সটিটিউট ও হাসপাতাল স্থাপন প্রকল্পটি ২০০৩ সালের জুলাই থেকে শুরু হয়ে ২০১১ সালের জুন মাসে সমাপ্ত হওয়ার কথা ছিল। এটি বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছিল ১৩২ কোটি ৮৭ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। এ পর্যন্ত ব্যয় করা হয়েছে ৫৬ কোটি ৫৫ লাখ ৪ হাজার টাকা। কাজের অগ্রগতি মাত্র ৬৫ শতাংশ।

৫০ শয্যাবিশিষ্ট জাতীয় ক্যান্সার ইন্সটিটিউট ও হাসপাতালকে ৩০০ শয্যায় উন্নীতকরণ প্রকল্পটি ২০০৩ সালের জুলাই মাসে শুরু হয়ে ২০১১ সালের জুলাই মাসে শেষ হওয়ার কথা ছিল। মোট ব্যয় ধরা হয়েছিল ২৯৫ কোটি ৫২ লাখ টাকা। কিন্তু গত জুন পর্যন্ত খরচ করা হয়েছে ১৪৬ কোটি ৩১ লাখ ৯৯ হাজার টাকা। কাজের অগ্রগতি ৫০ শতাংশ। অথচ এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে দেশের স্বাস্থ্য সেক্টরে এক অভূতপূর্ণ উন্নয়ন ঘটতো। দৈনিক যুগান্তরের সৌজন্যে।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali