The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিমান উড়তে যাচ্ছে ২০১৫ সালে

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ ব্রিটিশ কোম্পানি Hybrid Air Vehicle নামে একটি প্লেন বানাচ্ছে যা হবে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিমান এবং তা উড়বে ২০১৫ সাল নাগাদ। চলুন বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।


ব্রিটিশ কোম্পানি যে হাইব্রিড এয়ারক্রাফটটি তৈরি করেছে তার নাম দেয়া হয়েছে The AIRLANDER. অনেকেই এটি দেখে জার্মান এয়ার বেলুনগুলোর কথা চিন্তা করতে পারেন। তবে এটি এয়ার বেলুনের মত দেখতে হলেও এটি আসলে একটি হাইব্রিড বিমান। এটিতে থাকবে বিমানের উন্নত উড্ডয়নের কারিগরি কৌশল এবং হিলিয়াম গ্যাসের শক্তি (helium buoyancy)। তবে ভারসাম্য রক্ষার জন্যও এতে থাকবে পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি। এছাড়া এটি দেখতে হবে শসা আকৃতির যা একে ভারসাম্য বজায় রাখতে এবং তাড়াতাড়ি উড়তে সাহায্য করবে, ফলে এটি হবে নিরাপদ।

Air Cushion Landing System (ACLS) এর মাধ্যমে এ বিমান দিয়ে ভারী পণ্য উত্তোলন করা যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এয়ারল্যান্ডারের বিভিন্ন মডেল নিয়ে বর্তমানে কাজ চলছে তবে অবতরণের জন্য এর নিচের দিকে কুশন ব্যবস্থা থাকবে, আর তাই এটি নামতে পারবে জল, স্থল এবং এমনকি বরফেও। এই কুশনের দ্বারা অতিরিক্ত মালামাল বহনসহ আরো অনেক সুবিধা পাওয়া যাবে। এটি দেখতে যতই কিম্ভূতাকার হোক না কেন, নামতে এবং উঠতে এতে কোনো সমস্যা হবে না। এতে উড্ডয়ন (Take- Off) করবে চোখের পলকে। হিলিয়াম এবং উন্নত উড্ডয়নের কারিগরি কৌশল থাকায় যাত্রী ও পণ্য বহন হবে আগের চেয়ে অনেক বেশী নিরাপদ এবং দ্রুততম সময়ে। এতে কম সময়ে কাঙ্ক্ষিত সেবা যাত্রীদের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এতে যোগ করা হয়েছে অভিনব ডিজাইন। আবার ডিজাইনের ভিন্নতা নিয়ে হবে ২ টি প্রাথমিক ডিজাইন যার মধ্যে দুই ধরণের কাজের সুবিধা পাওয়া যাবে। এই AIRLANDER এর কাজের দক্ষতা বুঝতে চলুন এর উপর আলোকপাত করা যাক।

  • প্রথমত এটি মূলত তৈরিই করা হয়েছে নিরাপদ ভ্রমণের জন্য। এটি দেখতে যতই খেলনা বা গ্যাস বেলুনের মতো দেখতে লাগুক না কেন যে কোনো সমতল ভূমিতে 40 knots গতিতে এটি অবতরণ করতে পারে। শুধু তাই নয় এটি 10,000 Shaft horsepower (SHP) এতোই শক্তিশালী যে কোনো দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতিতে ৫০ টন পণ্য পরিবহণে সক্ষম।
  • দ্বিতীয়ত এটি বায়ুর গতিবিদ্যা মেনে হিলিয়াম গ্যাস দ্বারা চালিত হলেও এর ডিজাইন এমন ভাবে করা হয়েছে যাতে এখানে যাত্রীদের পরিবহণ সেবা দেয়ার পাশপাশি নমনীয়তা বজায় রেখে হেলিকপ্টারের কাজও চালাতে পারবে।
  • তৃতীয়ত AIRLANDER এর কার্যসীমাকে দুইটি গুরুত্বপূর্ণ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। একটি হচ্ছে সার্বিক পর্যবেক্ষন এবং আরেকটি হচ্ছে ভার উত্তোলন। সার্বিক পর্যবেক্ষন শেষে দেখা গেছে এটি ১৬ হাজার ফুট উঁচু দিয়ে সর্বোচ্চ ৫ দিন চলতে পারে। পাশাপাশি ভার উত্তোলনের ক্ষেত্রে বিশেষ নজর দেয়া হয়েছে যাত্রী এবং পণ্য পরিবহণকে আরামদায়ক করতে।
  • চতুর্থত এর পরিচালন ব্যবস্থায় সহজবোধ্যতা রাখা হয়েছে যাতে এটি উড্ডয়ন এবং অবতরণের সময় কোনো জটিলতার সম্মুখীন না হয়। যেখানে একটি হেলিকপ্টার ২০ টন ভার উত্তোলনে সক্ষম সেখানে এই AIRLANDER এর ডিজাইনটি এতোই অভিনব যে ৫০ টন ভার উত্তোলন করতে পারে 2,600 nautical miles বেগে।

কারিগরি দক্ষতা থাকায় এটিতে থাকবে স্বাভাবিকভাবে কোনো রানওয়ে ছাড়াই ওঠা নামার ব্যবস্থা। চলতে পারবে ২১ দিন। ধারণা করা হচ্ছে ২০১৫ এর শুরুতেই এটি মালামাল এবং যাত্রী পরিবহণের জন্য উপযোগী হয়ে উঠবে।

এই AIRLANDER এর জন্য সরকার অনুমোদিত অর্থের পরিমাণ প্রায় $100M (£60M) হলেও ব্রিটিশ কোম্পানিটি এ পর্যন্ত এর কারিগরি দক্ষতার সহায়তায় হাতে পেয়েছে £2.5M অর্থ। কোম্পানিটির সেক্রেটারি Vince Cable জানান এ ধরণের পরিবেশ বান্ধব প্লেন তৈরিতে তারা আরো দক্ষ জনশক্তিকে কাজে লাগাবে। বিস্তারিত দেখুন এখানে।

তথ্যসূত্র: THE TECH JOURNAL

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali