The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

মালয়েশিয়ার নিখোঁজ বিমানে ছিলেন বিমান অদৃশ্য করার প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ ২০ জন বিজ্ঞানী!

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট এমএইচ ৩৭০ বিমানটি নিখোঁজ হওয়া নিয়ে এবার নতুন আরেকটি তথ্য বেরিয়ে এলো। অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে মালয়েশীয় বিমানটিতে যেসকল যাত্রী ছিলেন তাদের মাঝে ২০ জন এমন যাত্রী ছিলেন যারা মূলত বিমান অদৃশ্য করার প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছিলেন।


Etihad 777 flight

যুক্তরাজ্য ভিত্তিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স তাদের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মালয়েশিয়ান ফ্লাইট এমএইচ ৩৭০ বিমানটি কোথাও বিধ্বস্ত হয়নি বরং একে ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার প্রযুক্তি ব্যবহার করে পুরোপুরি গায়েব করে দেয়া হয়ে থাকতে পারে। ইতোমধ্যে হারিয়ে যাওয়া মালয়েশীয় এয়ারলাইন্সের উড়োজাহাজটিতে এই প্রযুক্তি নিয়ে সরাসরি কাজ করছেন এমন ২০ জন যাত্রী ছিলেন বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। তারা কুয়ালালামপুর থেকে বেইজিং যাচ্ছিলেন।

এদিকে মালয়েশিয়ান সরকারি গোয়েন্দা বিভাগ বিমানে থাকা সকল যাত্রীর বিষয়ে তথ্য অনুসন্ধান চালিয়েছে, সেখানে দেখা গেছে ‘ফ্রিস্কেল সেমিকন্ডাক্টর’ নামক একটি প্রযুক্তি কোম্পানির সাথে সরাসরি গবেষণায় জড়িত ২০ জন বিজ্ঞানী নিখোঁজ বিমানের যাত্রী ছিলেন। এ সকল বিজ্ঞানী বিমান গায়েব করে দেয়ার প্রযুক্তি নিয়েই কাজ করছিলেন।

অপর দিকে ফ্রিস্কেল সেমিকন্ডাক্টর কোম্পানিও তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা বিবৃতিতে নিশ্চিত করেছে তাদের কোম্পানির প্রথম সারির ২০ জন কর্মকর্তা নিখোঁজ বিমানের যাত্রী ছিলেন। তবে তারা এক সাথে মালয়েশিয়া থেকে চীন যাচ্ছিলেন ভিন্ন কারণে বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি। এসকল বিজ্ঞানী একটি বিশেষ চিপ বানানোর জন্য গবেষণার উদ্দেশ্যে চীন যাচ্ছিলেন। এই ২০ জন বিজ্ঞানীর এক সাথে হারিয়ে যাওয়া বিশ্বের জন্য বিরাট ক্ষতি বলেই জানিয়েছে ফ্রিস্কেল সেমিকন্ডাক্টর।

ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার প্রযুক্তি ব্যবহার করে মূলত রাডারের কার্যক্ষমতাকে বাধাগ্রস্ত করে দেয়া যায় এবং বিমানকে রাডার বা যেকোন ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা থেকে আড়াল করে ফেলা যায়। এছাড়া এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে মানুষের চোখেও বিমানকে অদৃশ্য করে রাখা যায়। ঐ সব বিজ্ঞানীদের মালয়েশিয়া থেকে চীনে ভ্রমণকালে ব্যক্তিগত মালামালে বিমানের সাথে রাডারের সংযোগ বাঁধা দেয়া যায় এমন কোন চিপ ছিলো কিনা তার বিষয়ে অনুসন্ধান চলছে। এর ফলেও রাডারের সাথে বিমানের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে।

_73496501_iranianstillrotated_blur_2

এছাড়াও আরেকটি সূত্রে জানা গেছে নিখোঁজ বিমানে দুজন ইউরোপের নকল পাসপোর্টধারী ছিলেন যাদের পাসপোর্ট ছিলো ইতালির কিন্তু তারা ইরানের নাগরিক ছিলেন। এই বিষয়টি সম্পূর্ণ বিমান নিখোঁজ হওয়া কেন্দ্রিক তদন্তে নতুন মাত্রা দিচ্ছে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক তদন্ত সংস্থা এবং উদ্ধারকারী দল মনে করছেন বিমানটি সন্ত্রাসের শিকার হয়ে থাকতে পারে। সন্দেহের তীর ঐ ২ ইরানের নাগরিকের দিকে। যদিও মালয়েশিয়ান তদন্ত সংস্থা ঐ দুই সন্দেহভাজন যাত্রীর সাথে সন্ত্রাসের সংযোগ থাকার বিষয়টি উড়িয়ে দিয়েছেন।

এদিকে মালয়েশিয়ান সামরিক বাহিনীর রাডারে দেশটির পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত মালাক্কা প্রণালির দিকে বিমানটিকে শেষবার দেখা যায়। এর পরই বিমানটির সঙ্গে সিভিলিয়ান এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

এখন বাস্তবিক পক্ষে মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট এমএইচ ৩৭০ বিমানটি কোথায়, কিংবা এটি আদৌ বিধ্বস্ত হয়েছে কিনা তা নিয়ে চলছে জল্পনা কল্পনা। কারন এতো বড় বিমান ধ্বংস হলে কোথাও না কোথাও এর চিহ্ন থাকবেই। ইতোমধ্যে বিমান নিখোঁজের প্রায় এক সপ্তাহ হতে চলল। বিমানের কোন খোঁজ দেয়া সম্ভব হচ্ছেনা বিশ্বের বড় বড় সব তদন্ত সংস্থার পক্ষেও। তবে কি কেউ সত্যি ২৩৯ জন যাত্রী সহ সম্পূর্ণ বিমান গায়েব করে দিয়েছে? প্রকৃত উত্তর পেতে অপেক্ষা করতে হবে ২৩৯ জন যাত্রীর স্বজন এবং বিশ্ববাসীকে।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali