The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

আবারও সেই টাইটানিক: এক যাত্রীর লেখা চিঠিতে ডোবার বিবরণ প্রকাশ

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ শতবর্ষ আগের সেই টাইটানিক নিয়ে যেনো গবেষণার শেষ নেই। টাইটানিক নিয়ে সিনেমা বানিয়ে ব্যবসা এবং এটির ডুবে যাওয়া নিয়েও চলছে নানা গবেষণা। ডুবে যাওয়া টাইটানিকের এক যাত্রীর লেখা চিঠিতে ডোবার বিবরণ আবার আলোচিত বিষয়।


Titani & one letters

সংবাদ মাধ্যম বলেছে, ১৯১২ সালের ১৫ এপ্রিল উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে টাইটানিক জাহাজ যখন ডুবে যায় তখনকার ওইসব কাহিনী নিয়ে নাকি লিখেছিলেন এক চিঠি। ওই চিঠিতে আরোহী লিখেছেন সেই দুর্ঘটনার রাতের আতঙ্ক ও বীরত্বের ‘অবিস্মরণীয় দৃশ্যাবলির’ প্রত্যক্ষ কিছু বিবরণের কথা।

সংবাদ মাধ্যম আরও বলেছে, ফরাসি ভাষায় লেখা চিঠিটির প্রেরক ছিলেন রোস অ্যামেলি ইকাহ। তিনি একজন নারী। রোস অ্যামেলি ইকাহ ১৯৫৫ সালের ৮ আগস্ট ওই চিঠি লিখেছিলেন বলে জানানো হয়েছে। অথচ টাইটানিক দুর্ঘটনার তখন ৪৩ বছর পেরিয়ে গেছে। ওই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ডুবন্ত জাহাজ থেকে বেরিয়ে যাত্রীদের বাঁচার আকুতি, প্রাণপণ চেষ্টার কথা ও ‘চরম আতঙ্ক’ এবং ‘মহিমান্বিত বীরত্বের’ বর্ণনা দিয়ে ওই চিঠির প্রেরক লিখেছেন, দুর্ঘটনার ৪৩ বছর পরও তিনি ওই ঘটনার দুঃস্বপ্ন দেখেন।

রোস অ্যামেলি ইকাহ টাইটানিকের যাত্রী ও বিত্তশালী এক মার্কিন নারী মার্থা স্টোনের পরিচারিকা ছিলেন। মার্থা ও ইকাহ ছোট একটি লাইফবোটে চড়ে কোন মতে প্রাণ বাঁচান। এরপর তাঁরা একটি উদ্ধার-জাহাজে চড়ে নিউইয়র্কে পৌঁছান। সম্ভবত ইকাহ বেঁচে যাওয়া আরেক নারী যাত্রীর মেয়ের উদ্দেশ্যে চিঠিটি লিখেছিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

রোস অ্যামেলি ইকাহ তার ওই চিঠিতে লিখেছেন, ‘১১টার দিকে মিসেস মার্থা এবং আমি শুয়ে পড়ি। ঘণ্টা খানেক পর, যখন জাহাজটি পূর্ণ গতিতে চলছিল, আকস্মিক এক ধাক্কাতে আমরা বিছানা থেকে পড়ে যাই।’

তিনি লিখেছেন, নিজেদের সামলে মার্থাকে পোশাক পরতে সহায়তা করেন। তারপর তাঁরা বাইরে বেরিয়ে পড়েন। সেখানে আতঙ্ক ও বীরত্বের সমন্বয়ে ঘটে এক অভূতপূর্ব দৃশ্যের অবতারণা। যা তিনি কখনও ভুলতে পারবেন না।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali