দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শত বছর আগের বিষয় হলেও এখনও সংবাদ মাধ্যমের আলোচনার খোরাক টাইটানিক। একশত বছর আগে ডুবে যাওয়া টাইটানিকের সেই কালরাতের মেন্যু কী ছিল?
এক শত চার বছর আগে ১৯১২ সালের ১৫ এপ্রিল রাতে ডুবে যায় টাইটানিক। সর্বাধুনিক কারিগরি দক্ষতা ও সরঞ্জাম নিয়ে তৈরি বিশালাকৃতির এই ‘টাইটানিক’ জাহাজটি যাত্রার চতুর্থ দিনের মাথায় কিভাবে উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে ডুবে গিয়েছিল সে রহস্য এখনও অস্পষ্টই রয়ে গেছে। জাহাজটি ডোবার রহস্য এখনও অজানা থাকলেও সম্প্রতি সেই কালরাতে যাত্রীদের খাবারের মেন্যুতে কী ছিল সেই তালিকাটি প্রকাশিত হয়েছে।
সে রাতে প্রথম শ্রেণীর খাবার তালিকা যা ছিল:
প্রাতঃরাশ:
বেক্ড আপেল
টাটকা ফল
সেই সময়ে প্রাপ্ত সবথেকে দামী ওট্স
মুড়ি
বিভিন্ন ধরনের বেক্ড
গ্রিল্ড মাছ
বিভিন্ন ধরনের ওমলেট
মাংসের একাধিক পদ
নানা ধরনের কেক
চা
কফি।
নৈশভোজ:
নৈশভোজে যেসব মেনু রাখা হয়- এমন মেনু নাকি সচরাচর হয় না। এতো ধরনের স্যুপ হয়েছিল যে, তার কাউন্টারই ছিল বিশাল।
চিকেন
ল্যাম্ব
বিফ
হাঁসের মাংস
চকোলেট।
সে রাতের দ্বিতীয় শ্রেণীর খাবার তালিকা:
প্রাতঃরাশ:
ফল
রোল্ড ওট্স
টাটকা মাছ
ষাঁড়ের মেটে
বেকন
গ্রিল্ড সসেজ
ম্যাশ্ড পোট্যাটোজ
ডিম ভাজা
ফ্রেঞ্চ ফ্রাই
পাউরুটি
কেক
মেপ্ল সিরাপ
মার্মালেড
কফি
চা।
নৈশভোজ:
বিভিন্ন ধরনের স্টার্টার
বেক্ড হ্যাডক
চিকেন কারি
ভাত
ভেড়ার মাংস
রোস্টেড টার্কি
আইসক্রিম
টাটকা ফল
চিজ
কফি।
সে রাতে তৃতীয় শ্রেণীর যাত্রীদের খাবারের তালিকা ছিল:
প্রাতঃরাশ:
ওটমিল পরিজ
হেরিং
আলু সিদ্ধ
ডিম সিদ্ধ
হ্যাম
পাউরুটি
মাখন
চা
কফি।
নৈশভোজ:
খিচুড়ির মতো একটা কিছু
বিস্কুট
চিজ।