The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় আর নেই

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ দুই বাংলার জনপ্রিয় কথা সাহিত্যিক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় আর নেই। গতকাল ২২ অক্টোবর রাত ২টার দিকে কলকাতার নিজ বাস ভবনে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর।
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় আর নেই 1
লেখক সুনীলের জন্ম ১৯৩৪ সালের ৭ সেপ্টেম্বর, বাংলাদেশের ফরিদপুরে। মাত্র চার বছর বয়সে পরিবারের সঙ্গে কলকাতা চলে যান। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতোকোত্তর ডিগ্রি নেন ১৯৫৪ সালে। ১৯৫৮ সালে তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘একা ও কয়েকজন’ এবং ১৯৬৬ সালে ‘আত্মপ্রকাশ’ নামে প্রথম উপন্যাস প্রকাশিত হয়।

নীললোহিত, সনাতন পাঠক, নীল উপাধ্যায় ছদ্মনামেও সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় লেখালেখি করেছেন। তিনি ভারতের জাতীয় সাহিত্যপ্রতিষ্ঠান সাহিত্য আকাদেমি ও পশ্চিমবঙ্গ শিশুকিশোর আকাদেমির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

তার রচিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ হচ্ছে, ‘আমি কী রকমভাবে বেঁচে আছি’, ‘যুগলবন্দী’, হঠাৎ নীরার জন্য, অর্ধেক জীবন, অরণ্যের দিনরাত্রি, প্রথম আলো, সেই সময়, পূর্ব পশ্চিম, মনের মানুষ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।

পশ্চিমবঙ্গে বাংলা ‘প্রতিষ্ঠার’ লড়াইয়ে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

পশ্চিমবঙ্গে সর্বস্তরে বাংলা প্রচলনের আন্দোলনে আমৃত্যু সরব ছিলেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। রাজ্যস্তরে সরকারি ও সামাজিক পর্যায়ে বাংলা গুরুতরভাবে অবহেলিত এমনটাই মনে করতেন প্রয়াত এই কবি-লেখক। তিনি মনে করতেন, পশ্চিমবঙ্গে বাংলার এমন হালের কারণ ‘আত্মসম্মানের অভাব’। ২০১১ সালে প্রকাশিত ‘আমরা কি বাঙালি’ নামের গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে ভারতে বাংলা ভাষাচর্চার নানা দিক নিয়ে তার নানা বক্তৃতা ও প্রবন্ধ।

বাংলায় দোকানপাট ও প্রতিষ্ঠানের নামফলক, গাড়ির নম্বর-পাত থেকে শুরু করে থানা ও আদালতে বাংলাভাষা ব্যবহার নিশ্চিত করার নাগরিক আন্দোলনের অগ্রভাগে ছিলেন তিনি। দোকানে দোকানে গিয়ে মালিকদের এ বিষয়ে সচেতন করার কর্মসূচিতে তিনি প্রত্যক্ষভাবে অংশ নেন।

ইংরেজিতে ক্যালকাটার বদলে ‘কলকাতা’ উচ্চারণের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ বানান প্রচলনের দাবিনামার রচয়িতা ছিলেন সুনীল। স্পু্িরম কোর্টের নির্দেশ মেনে পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত বিদ্যালয়ে বাংলা ভাষা শিক্ষা আবশ্যিক করার দাবিতে আনন্দবাজর পত্রিকায় লিখেছেন। যদিও আনন্দবাজার পত্রিকা এসব দাবির প্রতি বৈরি আচরণ করছে এমন অনুযোগে ‘পশ্চিমবঙ্গে বাংলা চাইছি, আনন্দবাজারের আপত্তি কেন?’ এই শিরোনামে প্রবন্ধ লিখতে হয় তাকে। ‘হিস্ট্রি চ্যানেল হিন্দিতে কেন, বাঙালি আজও সর্বংসহা’ প্রবন্ধে হিন্দিতে ডাব করা ইংরেজিভাষার চ্যানেলের বিরুদ্ধে কলম ধরেন তিনি।

২০০৫ এ শহিদ স্মারক সমিতি, নবজাগরণ মঞ্চ, ভাষা-চেতনা সমিতি এই তিন সংগঠন বাংলা প্রচলনের দাবিতে যৌথভাবে সামাজিক প্রচারাভিযানে নামে যার পুরোভাগে ছিলেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। পশ্চিমবঙ্গে যখন প্রাদেশিক ভাষা হিসেবে বাংলা হিন্দি ও ইংরেজির আগ্রাসনে দুর্বল হচ্ছে, তখন বাংলা ভাষার টিকে থাকা ও তার বিকাশের জন্য ভরসার জায়গা বাংলাদেশ এমনটা নানা প্রবন্ধ ও বক্তৃতায় বলেছেন সুনীল। পাশাপাশি দুইবাংলার সাংস্কৃতিক ঐক্যের ওপরও জোর দিয়েছেন অবিভক্ত বাংলায় ফরিদপুরে জন্ম নেয়া সুনীল। “ভাষার সূত্রে সমস্ত বাঙালিদের আত্মীয়তা কখনও বিচ্ছিন্ন হয়নি। ভাষার শক্তিতে বিশ্বের পঁচিশ কোটি বাঙালি যতদিন ঐক্যবদ্ধ হয়ে থাকতে পারবে, ততদিনই বাংলা ভাষা বিশ্বের অন্যতম প্রধান ভাষা হিসেবে গণ্য হবে”, লিখেছেন একটি প্রবন্ধে। তবে দুই বাংলার সাংস্কৃতিক বিভাজনের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট সম্পর্কেও সচেতন ছিলেন ‍তিনি।

“আমরা যাকে নবজাগরণ বলি, দেড়শো বছর আগে তার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন উচ্চশ্রেণীর হিন্দুরা। তারা অনেক সৎকাজ করেছিলেন বটে, একটা মারাত্মক ভুলও করেছিলেন। তাঁরা মুসলমানদের কথা একেবারেই মনে রাখেননি! ওই লোকটি বাঙালি না মুসলমান – এই নির্বোধ প্রশ্ন প্রায় সকল শ্রেণীর হিন্দুদের মুখে শোনা যেত। (এখনও মাঝে মাঝে যায়)।” উনিশ শতকের ‘নবজাগরণ’এর প্রেক্ষাপটে বেশকিছু ইতিহাসভিত্তিক উপন্যাস লিখেছেন এই কথাসাহিত্যিক।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali