The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

রেফ্রিজারেটরে যে খাবারগুলো সংরক্ষণ করা ঠিক নয়!

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ খাবার সংরক্ষণের জন্য আমাদের নিত্যদিনের একটি প্রয়োজনীয় যন্ত্র হলো রেফ্রিজারেটর বা ফ্রিজ। কিন্তু কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো ফ্রিজ থেকে দূরে রাখা উচিত। কেননা এই সকল খাবার সংরক্ষণ করতে গেলে আপনার যতটা না উপকার হবে তার চেয়ে বরং ক্ষতিই হতে পারে। আজ আমরা দি ঢাকা টাইমসের পাঠকদের জন্য তুলে ধরবো কেন এই সকল খাবার রেফ্রিজারেটর থেকে দূরে রাখা ভালো?


xrSkbl

১. যুক্তরাজ্যে ডিমকে রেফ্রিজারেটরে সংরক্ষণ করা নিষিদ্ধ। কেননা ডিম ফ্রিজে রাখা হলে ফ্রিজের ঠাণ্ডা তাপমাত্রা ডিমের ভিতরে পানির পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। ফলে কখনও কখনও ডিমের উপরের খোসা ভেঙে যায় এবং ভিতরে ব্যাকটেরিয়া জন্মায়। আবার যুক্তরাষ্ট্রে ডিমকে ফ্রিজে সংরক্ষণ করা হয়। তবে তা একটি বিশেষ প্রক্রিয়ায় বাইরের আবরণকে ধৌত করে বিভিন্ন সুপার শপে প্যাকেটজাত অবস্থায় ফ্রিজে সংরক্ষণ করা হয়। ফলে শপ থেকে বাসায় আনার পর তা ফ্রিজেই সংরক্ষণ করা নিয়ম। কিন্তু আমাদের দেশে দোকানে ডিমকে সাধারণ তাপমাত্রায়, তাই তা বাসায় সাধারণ তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা ভালো।

২. বাজার থেকে কিনে আনা টাটকা শাকসবজি, ফলমূল এবং হার্বস যেমন: লেটুস পাতা, পুদিনা বা ধনেপাতা—কখনোই ফ্রিজে রাখা উচিত নয়। এতে টাটকা সবজিগুলো শুকিয়ে যেতে পারে। ফ্রিজের পানি জমে সবজিতে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে পারে। পুষ্টি বিশেষজ্ঞরা বলেন বাজার থেকে কিনে আনা আজকের সবজি বা শাকটি আজই রান্না করে ফেলা উচিত, এতে করে আপনি পুষ্টির সবটুকুই পাবেন। আর যদি সংরক্ষণ করে খেতে হয় তবে বড়জোর একদিন সাধারণ তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করুন। আমাদের দেশে অনেকেই বাজার থেকে শাকসবজি, ফলমূল কিনে এনে সরাসরি ফ্রিজে সংরক্ষণ করেন। এটি একেবারেই ঠিক নয় কেননা বাজারে থাকা এই সকল শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণ ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে আর রেফ্রিজারেটরের তাপমাত্রায় তারা আরো বেশি কার্যকর হয়ে উঠে।

৩. ফ্রিজে সংরক্ষিত মাংস এবং মাছ, একবার ফ্রিজ থেকে বের করে তা আবার ফ্রিজে রাখা উচিত না। এতে করে এসব খাবারে ব্যাকটেরিয়া জন্মায় যা শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। বাজার থেকে মাছ কিংবা মাংস আনার পর তা ভালোভাবে ধুয়ে সংরক্ষণ করুন। আমাদের দেশের বেশিরভাগ মাছেই ফরমালিন দেওয়া থাকে। এইক্ষেত্রে আরো ভালোভাবে ধুয়ে সংরক্ষণ করা উচিত। কেননা এটি ভালোভাবে না ধুয়ে নিলে রেফ্রিজারেটরে সংরক্ষণ অবস্থায় ফরমালিন বা অন্যান্য রাসায়নিক উপাদান মাছ ও মাংসের ভেতরে প্রবেশ করে ফেলবে। এটি আপনার এবং আপনার পরিবারের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ক্ষতির কারণ হতে পারে।

৫. অনেকেই কাটা পেয়াজ, রসুন কিংবা কাঁচামরিচ রেফ্রিজারেটরে সংরক্ষণ করেন। এটি ঠিক নয় কাঁটা পেয়াজের গন্ধে রেফ্রিজারেটরের ভেতর দুর্গন্ধ হয়ে যেতে পারে। কাচামরিচ কাটা অবস্থায় রেফ্রিজারেটরে রাখলে মরিচের ভিটামিন সি নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়া ডিম দিয়ে তৈরি খাবার যেমনঃ মেয়োনিজ, ডিমের কাস্টার্ড ইত্যাদি ফ্রিজে সংরক্ষণ করা উচিত নয়। ফ্রিজে রাখার ফলে মেয়োনিজ, কাস্টার্ড এবং এ ধরনের খাবারে পানি তৈরি হয় যা খাবারের স্বাদ নষ্ট করে দেয়।

তাহলে প্রশ্ন আসতে পারে রেফ্রিজারেটর বা ফ্রিজে কি সংরক্ষণ করবেন। রান্না করা খাবারই ফ্রিজে রাখার জন্য উত্তম। তবে সেটা তিন থেকে চারদিনের বেশি নয়। আর একবার ফ্রিজ থেকে বের করা খাবার কখনোই দ্বিতীয়বার ফ্রিজে রাখা উচিত নয়। তাছাড়া কাটা পেয়াজ বা রসুন সংরক্ষণ করতে পারেন তবে তা অবশ্যই একটি বক্সে করে সংরক্ষণ করুন।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali