দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মাইকেল জ্যাকসন এক কিংবদন্তীর নাম, বেঁচে থাকতে তিনি যেমন নানান কীর্তি গড়েছেন গানের দুনিয়াতে তেমন তিনি নানান সমালোচনা মূলক কাজ করেও আরো অনেক বেশি আলোচিত হয়েছেন। এবার মৃত্যুর পরেও আবার আলোচনায় এলেন তিন স্থানে নিজের শুক্রানু জমিয়ে রাখার কারণে।
মাইকেল জ্যাকসন নিজের শুক্রানু পাঠিয়েছিলেন পৃথিবীর বিখ্যাত কিছু বিজ্ঞানীর কাছে। তাদের তত্ত্বাবধায়নেই এসব শুক্রানু সংরক্ষণ করা হয় পৃথিবীর তিনটি দেশের বিখ্যাত তিন গবেষণাগারে। মাইকেল জ্যাকসন নিজের একটি কার্বন কপি বানাতে চেয়েছেন যা কিনা সফল হলে পরে আরো কিছু মাইকেল জ্যাকসন বানানো হত। মাইকেল নিজের কিছু ক্ষুদ্র সংস্করণ বানাতে চেয়েছিলেন যা পরে মাইকেল পৃথিবীতে না থাকলেও গান গেয়ে বিশ্ব মাতাতো।
মাইকেল নিজের ক্লোন করার জন্য লক্ষ লক্ষ ডলার ব্যায় করেছিলেন। মাইকেল জ্যাকসন নিজের ক্লোন করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেন যখন বিশ্বের প্রথম ভেড়ার ক্লোন ‘ডলি’র জন্ম হয় তার পরেই। মাইকেলের নিজের ক্লোন বিষয়ে বিস্তারিত উঠে আসে মাইকেলের জীবনী লেখক লাকম্যান বের ‘দ্য ব্যাটল ফর মাইকেল জ্যাকসরের সোল’ নামের বইতে।
সি ল্যাকম্যান মাইকেলের বিষয়ে নানান গবেষণা এবং অনুসন্ধান শেষে এই বিষয়ে নিশ্চিত হন। তিনি সম্পূর্ণ বিষয়টি বিভিন্ন রেফারেন্স সহ নিজের বইতে উল্লেখ করেন। এই লেখক আরো জানান, মাইকেলের শুক্রানু নিয়ে এখনো গবেষণা চলছে। আশা করা যায় একদিন না একদিন মাইকেলের ক্লোন পৃথিবীতে হবেই। সে দিন মাইকেলের মতই গান গেয়েই বিশ্ব মাতাবে সেই ক্লোন।
সূত্র- টাইমস অব ইন্ডিয়া