The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

রমজানে জাকাত প্রদান প্রসঙ্গ

যেমনিভাবে মানুষের শরীর তথা আত্মার পরিশুদ্ধির জন্য সত্যিকারের সিয়াম পালন করতে হয় তেমনি বস্তুর পবিত্রতা হাসিলের জন্য জাকাত প্রদান করতে হয়

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এগিয়ে চলেছে রমজান। রহমত, মাগফিরাত ও নাজাত তিন স্তরে সাজানো হয়েছে ৩০ দিনের সিয়াম সাধনাকে। এই বরকতময় মাস সামর্থদের জাকাত দেওয়ার শ্রেষ্ঠ সময়।

Jakat

পবিত্র মাহে রমজান এগিয়ে চলেছে। পবিত্র রমজানে একদিকে দানের গুরুত্ব যেমন অনেক, অপরদিকে তেমনি জাকাতের গুরুত্বও অনেক।

ইসলামে জাকাতের গুরুত্ব অনেক। জাকাত আদায় করলে একদিকে মানুষের উপার্জিত সব সম্পদ পবিত্র হয়, অপরদিকে রমজান মাসে রোজা পালন করলে মানুষের শরীরও পবিত্র হয়। হাদিস শরিফে বর্ণিত রয়েছে, ‘যখন কোনো ব্যক্তি তার সম্পদের জাকাত প্রদান করে- তখন তার সম্পদের দোষ দূর হয়।’ যেমনিভাবে মানুষের শরীর তথা আত্মার পরিশুদ্ধির জন্য সত্যিকারের সিয়াম পালন করতে হয় তেমনি বস্তুর পবিত্রতা হাসিলের জন্য জাকাত প্রদান করতে হয়। মহানবী রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘প্রত্যেক বস্তুরই একটি জাকাত রয়েছে, আর মানুষের দেহের জাকাত হলো রোজা (রমজান)।’ (ইবনে মাজা)

হাদিস শরীফে রয়েছে, জাকাত প্রদান করলে জাকাতদাতার ধন-সম্পদ কমে না, বরং আল্লাহ এতে অনেক বরকত দান করেন এবং তা বহু গুণ বেড়ে যায়। ইসলামে ধন-সম্পদ বণ্টনের মূলনীতি সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে ঘোষিত হয়েছে যে, ‘ধন-সম্পদ যেনো শুধু তোমাদের ধনীদের মধ্যেই আবর্তিত না হয়।’ (সূরা আল-হাশর, আয়াত: ৭)

আমরা জানি জাকাত দেওয়ার নির্দিষ্ট কোনো সময়ের বাধ্যবাধকতা নেই। তবে নির্দিষ্ট সময় না থাকলেও রমজান মাসই জাকাত আদায়ের সর্বোত্তম সময় বলে বুজর্গ ব্যক্তিরা উল্লেখ করেছেন। রমজান মাসে যেকোনো ধরনের দান-সদকা করলে অন্য সময়ের চেয়ে ৭০ গুণ বেশি নেকি (ছওয়াব) হাসিল হয়। যদি কেও আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য একটি নফল ইবাদত করেন, তবে তিনি মাহে রমজানের একটি ফরজ ইবাদতের সমান সওয়াব পাবেন। যিনি একটি ফরজ আদায় করবেন, তিনি অন্যান্য মাসের থেকে এই রমজানে ৭০টি ফরজের সমান সওয়াব পাবেন। তাই দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং আর্থসামাজিক উন্নয়নে রমজান মাসে অধিক সওয়াবপ্রাপ্তির জন্য জাকাত দেওয়ার উপযুক্ত মৌসুম বা শ্রেষ্ঠ সময়। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, ‘জাকাত ইসলামের সেতু।’ (মুসলিম)

এ মাসে রোজাদার ধনী লোকেরা অসহায়দের জাকাত প্রদান করার কারণে সমাজের গরিব-নিঃস্ব ব্যক্তিরা দারিদ্র্যের কশাঘাত হতে রেহাই পান এবং তাদের সামগ্রিক অর্থনৈতিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়। রমজান মাসে ধনী লোকেরা দরিদ্রদের জাকাত প্রদানের কারণে উভয় শ্রেণীর মানুষের মধ্যে লেনদেন হয় ও পারস্পরিক ভ্রাতৃত্ববোধও গড়ে ওঠে।

জাকাত কারা দেবেন

সারা বছর নিজের এবং পরিবারের যাবতীয় খরচ বাদ দিয়ে যদি কোনো মুসলমানের নিকট নিসাব পরিমাণ অর্থাৎ বছরের আয় হতে ব্যয় বাদ দিয়ে যদি কমপক্ষে সাড়ে ৭ তোলা স্বর্ণ অথবা সাড়ে ৫২ তোলা রৌপ্য কিংবা সমমূল্যের ধন-সম্পদ রয়ে যায়, তবে তার সম্পদের শতকরা আড়াই টাকা হিসাবে আল্লাহর নির্ধারিত খাতে গরীব-মিসকিনদের মধ্যে তা বণ্টন করতে হয়, এটিই হলো জাকাত।

যাকাত প্রদানের ক্ষেত্রে আল্লাহর নির্দেশ মোতাবেক ধন-সম্পদের ৪০ ভাগের ১ ভাগ অসহায় গরীব-দুঃখীদের জাকাত প্রদান করে রোজাদার আত্মিক প্রশান্তি লাভ করে থাকেন। জাকাত গরীবের প্রতি ধনীর অনুগ্রহ নয়, বরং তা গরীবের ন্যায্য বা প্রাপ্য অধিকার। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা ঘোষণা দিয়েছেন যে, ‘তাদের (সম্পদশালীদের) ধন-সম্পদে অভাবগ্রস্ত এবং বঞ্চিতদের অধিকার রয়েছে।’ (সূরা আল-জারিআত, আয়াত: ১৯)

জাকাত প্রসঙ্গে নবী করিম হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, ‘যখন কোনো বান্দা জাকাত আদায় করে, তখন ফেরেশতারা তার জন্য এই দোওয়া করেন- হে আল্লাহ! যে ব্যক্তি তোমার পথে খরচ করছে, তাকে তুমি আরো দান করো; আর যে ব্যক্তি সম্পদ কুক্ষিগত করে রাখে, তোমার পথে খরচ করে না, তুমি তার সম্পদকে ধ্বংস করে দাও!’ (বুখারি)

তাই যাদের জন্য জাকাত ফরজ তাদের এই রমজান মাসে জাকাত আদায় করা উচিত। রমজান মাসে বঞ্চিত ব্যক্তিদের অধিকার রক্ষায় এবং সমাজের ধনী-দরিদ্রের অর্থনৈতিক বৈষম্য দূরীকরণে এই জাকাত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। জাকাতের প্রকৃত হকদার হচ্ছে তারা, যারা কর্মক্ষমতাহীন ও কর্মক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও যারা উপার্জনহীন অথবা পর্যাপ্ত পরিমাণে উপার্জন করতে পারে না।

এ বিষয়ে পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘সাদকা বা জাকাত তো কেবল নিঃস্ব, অভাবগ্রস্ত, জাকাত আদায়কারী কর্মচারীদের জন্য, যাদের চিত্তাকর্ষণ করা হয় তাদের জন্য, দাসমুক্তির জন্য, ঋণ ভারাক্রান্ত ব্যক্তিদের, আল্লাহর পথে সংগ্রামকারী ও মুসাফিরদের জন্য; এটি আল্লাহর বিধান।’ (সূরা আত-তাওবা, আয়াত: ৬০)

তাই আসুন পবিত্র এই মাসে যাদের জন্য জাকাত ফরজ হয়েছে, তারা জাকাত আদায়ের মাধ্যমে নিজের ধন-সম্পত্তি পরিষোধিত করি। এটি পালনের মাধ্যমে দু:স্থদের পাশে দাঁড়ায়। তাহলে ইহকাল এবং পরকাল উভয়ই আমাদের জন্য মঙ্গলময় হবে।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali