The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

মাইক্রোসেফালি রোগ: ব্রাজিলের ৬টি রাজ্যে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ছড়িয়ে পড়ছে মাইক্রোসেফালি রোগ। এদিকে এই রোগের কারণে ব্রাজিলের ৬টি রাজ্যে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে। এই রোগে ব্রাজিলের ২০ রাজ্যে ইতিমধ্যে অন্তত ২৪০০ আক্রান্ত ও মৃত্যু হয়েছে ২৯টি শিশুর।

Brazil for 6 declared states of emergency

ব্রাজিলে মাইক্রোসেফালি রোগ ক্রমেই ছড়িয়ে পড়ছে সর্বত্র। যে কারণে ব্রাজিলের ৬টি রাজ্যে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে। এই রোগে ব্রাজিলের ২০ রাজ্যে ইতিমধ্যে অন্তত ২৪০০ মানুষ আক্রান্ত ও এই রোগে মৃত্যু হয়েছে ২৯টি শিশুর। যে কারণে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা হচ্ছে- দয়া করে অন্তঃসত্ত্বা হবেন না। এর কারণ হলো, জাইকা নামের ভাইরাস। মশাবাহিত এই ভাইরাসটি ভয়াবহ হয়ে উঠেছে অন্তঃসত্ত্বা নারীদের ক্ষেত্রে। মায়ের হতে ভাইরাসটির সংক্রমণ ঘটছে সদ্যোজাত শিশু সন্তানের শরীরে। এই রোগের কারণে অপরিণত মস্তিষ্ক নিয়ে জন্ম হচ্ছে শিশুর। অবশেষে মৃত্যু, না হয় পঙ্গু-জীবন বেছে নিতে হবে।

সংবাদ মাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, শিশুদের এমন একটি দুরাবস্থার হাত হতে রক্ষা করতেই ব্রাজিলের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এই কঠোর ঘোষণা এসেছে। উত্তর-পূর্ব ব্রাজিলের অবস্থা অত্যন্ত খারাপ। প্রথমে উত্তর-পূর্বেই সীমাবদ্ধ ছিল এই রোগটি। তবে পরে রিও ডি জেনেইরো, সাও পাওলোতেও সদ্যোজাতদের মাইক্রোসেফালি রোগ ধরা পড়ে। মাইক্রোসেফালি রোগ হচ্ছে এক ধরনের স্নায়ুরোগ। অপরিণত মস্তিষ্ক নিয়ে জন্ম হয় সদ্যজাত শিশুর। শরীরের অন্য অংশের তুলনায় শিশুর মাথা অনেক ছোট হয়ে থাকে। বয়স বাড়লেও তাদের মাথার খুলি বাড়ে না। তবে বাড়তে থাকে মুখমন্ডল।

আবার দেহের স্বাভাবিক বাড়-বৃদ্ধি ঘটে না। কথা বলার ক্ষমতাও সহজে তৈরি হয় না। অনেক ক্ষেত্রে মৃত্যু হয় শিশুটির। ব্রাজিলে এই পর্যন্ত সব শিশুরই মৃত্যু হয়েছে। জানা যায়, ১৯৪৭ সালে জাইকার প্রথম সন্ধান মেলে মূলত আফ্রিকার উগান্ডায় জাইকা অরণ্যের রিসাস বাঁদরের শরীরে। মানুষের দেহে এটি পাওয়া যায় মূলত ১৯৬৮ সালে। এটি ছিল নাইজেরিয়ায়। এরপর একে একে তানজানিয়া, মিশর, সিয়েরা লিওন, গ্যাবনসহ আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে খোঁজ মিলতে থাকে এই ভাইরাসটির। ক্রমেই এটি ছড়িয়ে পড়ে আফ্রিকা হতে এশিয়া। আবার ভারত, মালয়েশিয়া, ফিলিপিন্স, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনামেও সংক্রমণ ঘটে এই রোগের। এভাবে জীবাণু ছড়িয়ে পড়ার কারণ হিসেবে বিজ্ঞানীরা দায়ী করেন এডিস মশাকেই।

উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে জাইকা ভয়াবহ আকার ধারণ করে। ফিলিপিন্সের কাছে ইয়াপ দ্বীপপুঞ্জে অন্তত ১১ হাজার বাসিন্দা আক্রান্ত হয় এই জাইকা ভাইরাসে। ২০১৩ সালে এটির দেখা মেলে তাহিতি দ্বীপ এবং পলিনেশিয়ায়। ওই সময় আক্রান্তের সংখ্যা ছিল অন্তত ২৮ হাজার। বর্তমানে ব্রাজিলে এটি বড় একটি সমস্যায় পরিণত হয়েছে।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali