The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

মার্কিন প্রেসিডেন্টের ক্ষমার অপেক্ষায় দিন গুণছেন মিশেল ওয়েস্ট!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মার্কিন প্রেসিডেন্টের ক্ষমার অপেক্ষায় দিন গুণছেন মিশেল ওয়েস্ট। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ২০১৪ সালে কারাবন্দীদের জন্য এই ক্ষমা প্রকল্প চালু করেছিলেন।

US President & waiting for forgiveness

১৯৯০ সালে একটি মাদক চক্রের সঙ্গে জড়িত থাকার অপরাধে মিশেল ওয়েস্টকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছিল। তার মেয়ে মিকেল ওয়েস্ট হোয়াইট হাউজে দাওয়াতে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। আর এই সুযোগটি তিনি কাজে লাগাতে চান। তার মায়ের অপরাধের সাজা কমানোর এটিই একমাত্র সুযোগ। তাই যেনতেনভাবে গেলে তার চলবে না। এই দাওয়াতে আনন্দ করতে যাচ্ছেন না মিকেল। জীবনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজে যাচ্ছেন। সুযোগ বুঝে যাবজ্জীবন সাজা ভোগকারী মায়ের জন্য প্রেসিডেন্ট ওবামার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবেন মিকেল। যদিও দাওয়াত কার্ডে লেখা রয়েছে সেখানে কোনো ব্যক্তিগত সুপারিশ নিয়ে যাওয়া যাবে না।

তবে লেখা যায়ই থাকুক না কেনো মিকেল ও তার পরিবারের জন্য এটিই হয়তো শেষ ভরসা। মিকেল ওয়েস্ট লস এঞ্জেলস শহরের একজন স্টাইলিস্ট যিনি সেলেব্রিটিদের পোশাক সম্পর্কে বুদ্ধি ও পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ২০১৪ সালে কারাবন্দীদের জন্য একটি ক্ষমা প্রকল্প চালু করেন। যুক্তরাষ্ট্রের কারাগারগুলোতে এতোটাই বেশি কারাবন্দী রয়েছে যার চাপে দেশটির ফেডারেল প্রিজনগুলো রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে।

যেসব কারাবন্দীদের সহিংস ঘটনার সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই, তাছাড়া যাদের তেমন কোনো অপরাধের রেকর্ড নেই, আবার ১০ বছর সাজা খাটা হয়ে গেছে এবং কারাগারে যাদের আচরণ ভালো ছিলো কেবলমাত্র তারাই কারাভোগের জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে ওই প্রকল্পের আওতায় প্রেসিডেন্টর বিশেষ ক্ষমার জন্য আবেদন করতে পারবেন। আর তাই মায়ের হয়ে সেই আবেদন করেছেন মিকেল ওয়েস্ট।

উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রের বহু পরিবারের জন্য এক আশা নিয়ে এসেছে বারাক ওবামার এই প্রকল্পটি। ২০১৪ সালে প্রকল্পটি শুরুর পর ৩৬ হাজার আবেদন জমা পড়ে। তবে এখন যারা আবেদন করেছেন তাদের বুকে দুরু দুরু অবস্থায় রয়েছে। এর কারণ হলো আবেদন যাচাই-বাছাই করে সাজাপ্রাপ্ত অপরাধীদের সমাজে আবার ছাড়া হবে কি-না সেটি যেমন জটিল বিষয়, আবার সময় সাপেক্ষ প্রক্রিয়াও বটে। অপরদিকে বারাক ওবামার ক্ষমতার সময় প্রায় শেষ হয়ে আসছে। এর পূর্বে কি আবেদন অনুমোদন পাবে? মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে তার প্রস্থানের পর তার উত্তরসূরি কি ক্ষমার প্রকল্পটি আদোতে রাখবেন? সেসব দুশ্চিন্তায় দিন কাটাচ্ছেন ক্ষমা আবেদন কারী ও তাদের পরিববারবর্গ। শেষমেষ এখন শুধুই ক্ষমার জন্য অপেক্ষা।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali