দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মানবতা বিরোধী অপরাধে দণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা মীর কাসেম আলীর ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এ ফাঁসি কার্যকর করা হয়।
গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এ ফাঁসি কার্যকর করা হবে বলে আগেই জানানো হয়। এরপর শুরু হয় ফাঁসি কার্যকরের সকল রকম প্রস্তুতি। আর এই প্রস্তুতির অংশ হিসেবে কারাগারে প্রবেশ করেন কারা মহাপরিদর্শক (আইজি প্রিজন্স) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ ইফতেখার উদ্দিন। সন্ধ্যা ৬টা ৫০ মিনিটে গাজীপুর কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এ প্রবেশ করেন তিনি। তার আগে জামায়াতের মজলিসে শুরা সদস্য মীর কাসেম আলীর পরিবারের সদস্যরা তার সঙ্গে দেখা করে বের হয়ে যান।
পুলিশের পাশাপাশি কারাগারের ফটকে সারি বেঁধে অবস্থান নেয় বিপুল সংখ্যক র্যাব সদস্য। বিকাল ৪টার দিকে কারাগারে ঢোকে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি। পুলিশের একটি জলকামান আগের রাতেই কারাগারের ভেতরে নিয়ে রাখা হয়েছিল।
অপরদিকে কারাগারের আরপি চেকপোস্ট সংলগ্ন সব দোকানপাটও আগেই বন্ধ করে দেয় পুলিশ। বিভিন্ন গণমাধ্যমে বিপুল সংখ্যক সংবাদকর্মীও সেখানে উপস্থিত রয়েছেন দিনব্যাপি।
১০.২৫ মিনিটে ফাঁসি কার্যকর করা হয়ে থাকতে পারে। তবে সঠিকভাবে সময় জানা যায়নি এখনও।