The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

হ্যামলিনের সেই বাঁশিওয়ালাকে এবার খুঁজছে প্যারিস!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালার গল্প জানা নেই এমন লোক মনে হয় খুঁজে পাওয়া যাবে না। হ্যামলিনের সেই বাঁশিওয়ালাকে এবার খুঁজছে প্যারিস!

hamline-bashi-wala-and-paris

ফান্সের শহর প্যারিসের অন্যতম ঐতিহাসিক এবং অভিজাত এলাকা হলো ‘ল্য মারে’। যেদিকে তাকানো যায় সেদিকেই মিলবে নানা ঐতিহাসিক স্থাপত্য ও পুরনো ঘরবাড়ি।

হেমন্তের দিনে কান পাতলে শোনা যায় গাছের পাতার মর্মর। এ সবের মধ্যেই তারা ‘মধ্যরাতে ফুটপাত বদল’ করে। ছায়ার মধ্যে হতে জেগে উঠে আশপাশের ঘর-বাড়ির দেওয়াল জুড়ে ছোঁয়াছুঁয়ি খেলা শুরু হয়ে যায়। রাস্তার সমস্ত আবর্জনার স্তূপ জুড়ে শুরু হয় রাতভর অভিযান।

আসলে এগুলো ভুত বা অশরীরী নয়। আপাতত শহরের রাস্তাঘাট শাসন করে বেড়াচ্ছে এখানকার লক্ষাধিক মূষিক। এই সব চারপায়ের উৎপাত হতে রেহাই পেতে আপাতত হ্যামলিনের সেই বাঁশিওয়ালাকেই খুঁজে বেড়াচ্ছে গোটা শহর! প্রশাসনের কাছে প্রতিদিন জমা পড়ছে শত শত অভিযোগ- যেমন করেই হোক না কেনো, বন্ধ করা হোক এদের উৎপাত। ইঁদুর নিধনযজ্ঞে নেমে বেশ কয়েকবার নানাবিধ কর্মসূচিও গ্রহণ করা হয়েছে। তবে এতে দীর্ঘমেয়াদি ফল মেলেনি।

প্যারিস শহরে ইঁদুর-দর্শন নতুন কিছু নয়। তবে আগে তাদের দেখা মিলতো ঝোপঝাড়ে বা অন্ধকার নর্দমার মধ্যে। এখন বংশবৃদ্ধি করতে করতে তাদের সংখ্যাটা যে স্থানে পৌঁছেছে, তাতে অবস্থাটা রীতিমতো ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আপাতত যেখানেই তাকানো যাবে, সেখানেই দেখা মিলছে ইঁদুরবাহিনীর। ফুটপাথ হতে শুরু করে গাড়ির পার্কিং এলাকাসহ সর্বত্র। এমনকী মেট্রোর প্ল্যাটফর্মেও দেখা যায়। যাত্রীদের ফেলে যাওয়া খাবারের প্যাকেট বা ফুটপাথের বাসিন্দাদের নষ্ট হওয়া খাবার, সেখানেই জমছে মূষিকবাহিনীর মহাভোজ।

প্যারিসের একটি পরিবেশ সংস্থার প্রধান জর্জ সালিনস জানিয়েছেন, ইঁদুর মারার জন্য বেশ কিছু কর্মসূচি ইতিমধ্যেই গ্রহণ করা হয়েছে। তবে ইঁদুর মারার বিষ ব্যবহারে ইউরোপীয় বিধিনিষেধের জেরে কিছুটা হলেও মুশকিলে পড়েছেন কর্তৃপক্ষ। বিষাক্ত খাবার দিয়ে ইঁদুর মারা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। সে কারণে আপাতত খাবারের জোগান বন্ধ করে দিয়েই ইঁদুরদের ভাতে মারতে চাইছে স্থানীয় প্রশাসন। ইঁদুর নিধন প্রকল্পের জেরে গত নভেম্বরে প্যারিসের ন’টি পার্ক বন্ধ করে দেওয়া হয়। কারণ হলো, ওই সংস্থার এক মুখপাত্রের দাবি, আইফেল টাওয়ার এলাকা ও শহরের সব থেকে বিখ্যাত রাস্তা শঁসেলিজেতে বেড়াতে এসে অনেক পর্যটক শখ করে ইঁদুরদের খাবারদাবার দিতেন। তাতেই এতো বাড় বেড়েছে মূষিক বাহিনীর!

এখানকার ইঁদুর নিয়ে বহু দিন ধরে গবেষণা করেছেন পিয়ের ফালগায়রাক। জানিয়েছেন, ইঁদুরদের বংশবৃদ্ধি করতে ৩টি জিনিস প্রয়োজন। পানি, খাদ্য এবং বাসস্থান। যে কোনও একটার কমতি হলেই তাদের বংশবৃদ্ধি করা মুশকিল হয়ে দাঁড়াবে। তবে তাঁর ভাষায়, সবার আগে মানুষের মন হতে ইঁদুরের ভয়টাকে কাটাতে হবে।

পিয়েরের মতো গবেষকদের কথায় কান দিতে নারাজ প্যারিসবাসী। ‘মিকি মাউস’, ‘টম অ্যান্ড জেরি’ বা ‘রাতাতুই’, এই সব ছবিতে ইঁদুরদের যতোই মিষ্টি আর ভালো‘মানুষ’ দেখানো হোক না কেনো, ইঁদুর নিয়ে কোনও ভাল কথাই শুনতে নারাজ প্যারিসবাসীরা। জার্মান রূপকথায়, বাঁশির সুরে ভুলিয়ে টেনে নিয়ে গিয়ে শহরকে ইঁদুরমুক্ত করেছিলেন হ্যামলিনের সেই বাঁশিওয়ালা। সে রকমই কোনও এক বাঁশিওয়ালার পথ চেয়ে বসে রয়েছেন ল্য মারের বাসিন্দারা। কবে আসবে সেই হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা?

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali