The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ডায়াবেটিক আম উদ্ভাবন করলেন বাংলাদেশের ড. রহিম

আবিষ্কৃত ডায়াবেটিক আমটি সুস্বাদু, সুমিষ্ট, রঙ, রস, আঁশহীন এবং সুগন্ধি মেশানো দৃষ্টিনন্দন ও আকর্ষণীয় বটে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যাদের ডায়াবেটিক তাদের ক্ষেত্রে আম খাওয়া সমস্যা। কারণ অতিরিক্ত ক্যালরির কারণে আমের উপর বিধিনিষেধ রয়েছে ডায়াবেটিক রোগিদের।

ডায়াবেটিক আম উদ্ভাবন করলেন বাংলাদেশের ড. রহিম 1

আমরা সবাই জানি বাংলাদেশের সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ফল হলো আম। স্বাদ, গন্ধ, পুষ্টিমান এবং এর ব্যবহার বৈচিত্র্যের কারণে আমকে ‘ফলের রাজা’ বলে অভিহিত করা হয়ে থাকে। তবে এই ফলটি সুস্বাদু, সুমিষ্ট হওয়ায় তা খেতে অনেক সময় অস্বস্তিবোধ করেন ডায়াবেটি রোগীরা। তবে এবার সে সমস্যা সমাধানে ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য উদ্ভাবিত হয়েছে ডায়াবেটিক আম (বাউ আম-৩)।

আবিষ্কৃত ডায়াবেটিক আমটি সুস্বাদু, সুমিষ্ট, রঙ, রস, আঁশহীন এবং সুগন্ধি মেশানো দৃষ্টিনন্দন ও আকর্ষণীয় বটে। এই অভিনব জাতটি উদ্ভাবনে সফলতা দেখিয়েছেন আমাদের দেশের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জার্মপ্লাজম সেন্টারের পরিচালক এবং উদ্যান তত্ত্ব বিভাগের প্রফেসর ড. আব্দুর রহিম।

দীর্ঘ ১৬ বছর যাবত গবেষণা করে তিনি উদ্ভাবন করেছেন এই ডায়াবেটিক আম বা বাউ আম-৩। এই আমে গ্লুকোজের মাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় কম যে কারণে তা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বেশ উপকারী। ইতিমধ্যে এই জাতের আমের চারা সারাদেশে সরবরাহ করা শুরু করেছে বাকৃবি জার্মপ্লাজম সেন্টার।

ডায়াবেটিক আম সম্পর্কে উদ্ভাবক ড. রহিম বলেছেন, এই জাতের আম নিয়মিত ফলধারণকারী এবং বামন প্রকৃতির জাত। গাছে প্রতি বছরই দুবার ফুল এবং ফল ধরে। জুন মাসের শেষদিকে এই জাতের পাকা ফল পাওয়া যায়। ফুল আসা হতে ফল পরিপক্ব হতে ৫ হতে সাড়ে ৫ মাস সময় লাগে। আমের আকার মাঝারি ও লম্বাটে প্রকৃতির। যে কারণে রসের পরিমাণ কম। তবে আঁশের পরিমাণ বেশি। চামড়া পাতলা এবং এই আমের খোসা সহজেই ছড়ানো যায়। এই আমের গড় ওজন ২৮৯ গ্রাম। প্রতি হেক্টরে ১০-১৫ টন ফলন পাওয়া সম্ভব।

উদ্ভাবক ড. রহিম বলেছেন, গবেষণায় ডায়াবেটিক বাউ আমের রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য দেখা গেছে, এই জাতের ফলের দৈর্ঘ্য-১১.২০ সে.মি., প্রস্থ-৭.৩৭ সে.মি. ও পুরুত্ব-৬.৪৭ সে.মি। আহারোপযোগী অংশের পরিমাণ মোট ফলের ৭৩.৯৬ শতাংশ। আর্দ্রতা- ৮১.৪৪%; শুষ্ক পদার্থ- ১৮.৫৬%; পি-এইচ মান- ৩.৯৯; ট্রাইটেবল এসিডিটি- ০.৪৫%; জারিত চিনি- ১০.৬৮%, বিজারিত চিনি- ২.৭৯% এবং মোট- ১৩.৪৭%; সুগার ও এসিডিটির অনুপাত-২৯.৭৬; টিএসএস-২০.৩৩%।

উদ্ভাবক ড. রহিম বলেছেন, আমাদের দেশে ডায়াবেটিক রোগীদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। অনেক রোগী বেশি পরিমাণে আম খেতে চাইলেও পারেন না। এই আমে অন্যান্য আমের তুলনায় সুগার লেভেল কম হওয়ায় এটা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। ডায়াবেটিক বাউ আম-৩ ওই সব রোগীদের মন ভরে খাওয়ার সুযোগ করে দেবে বলে তিনি মনে করেন।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali