দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এবার লক্ষ্য স্থির। মিশন চন্দ্রাভিযান সম্পূর্ণ হলেই মঙ্গলগৃহে মানুষ পাঠাবে ‘ন্যাশনাল এরোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন’।
এখনও পর্যন্ত যে গতিতে গবেষণা এগিয়ে চলেছে, যেভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে আমেরিকার গবেষণা কেন্দ্র, তাতে করে ২০২৭ সালের মধ্যেই পৃথিবীর উপগ্রহ চাঁদের চারপাশে ‘ডিপ-স্পেস গেটওয়ে’ তৈরি করার জন্য নাবিকদল পাঠাবে নাসা। সেই মিশনে সাফল্য এলে মঙ্গলযাত্রার দিকে পা বাড়াবে নাসা, সেই হিসেবে ধারণা করা হচ্ছে মঙ্গলে অভিযান হতে পারে ২০৩০ সালে।
নাসার গবেষকদের দাবি হলো, চাঁদের চারপাশে ‘ডিপ-স্পেস গেটওয়ে’ তৈরির কথা ভাবছে আমেরিকান স্পেস এজেন্সি , যার মাধ্যমে পরবর্তীতে ‘লাল গ্রহ’ মঙ্গলে মানুষ পাঠানোর মিশনে খুব সহজেই অগ্রসর হতে পারবে ন্যাশনাল এরোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন’। এটা করা সম্ভব হলে ২০৩০ সাল গোটা বিশ্বের কাছেই স্মরণীয় হয়ে থাকবে। এর কারণ হলো নাসার মঙ্গলযাত্রার মিশনে এটিই প্রথমবার হবে কোনও মানুষ মঙ্গলের মাটিতে পা রাখার গৌরবান্বিত ইতিহাস রচনা।
উল্লেখ্য যে, চাঁদে মানুষের পদার্পণ ঘটে ১৯৬৯ সালের ২১ জুলাই। আমেরিকান নভোচারী নীল আর্মস্ট্রং হলেন প্রথম মানব যিনি চাঁদের মাটিতে পা রেখে স্মরণীয় এক ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন। সেই গৌরবান্বিত অধ্যায় রচনার পর কেটে গেছে ৪৮ বছর। এখন অপেক্ষা মঙ্গলগৃহে মানুষের পা রাখার!