The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

সন্তানকে বড় করে তুলতে মায়েদেরও সুস্থ থাকা জরুরি?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ‌শিশুর দায়িত্ব সমানভাবে বাবার হলেও সন্তানকে বুকে জড়িয়ে আগলে রাখেন মূলত মায়েরাই। তাই সন্তানের বড় করার জন্য মাকে সুস্থ থাকতেই হবে।

সন্তানকে বড় করে তুলতে মায়েদেরও সুস্থ থাকা জরুরি? 1

অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় নিজের শরীরের প্রতি মায়েরা যেমন যত্নশীল থাকেন, সন্তানকে পৃথিবীর আলো দেখানোর পর অনেক ক্ষেত্রেই সেই যত্ন দায়িত্ব ও ব্যস্ততার আড়ালে চাপা পড়ে যায় অনেক সময়। মা হওয়ার পর স্বাভাবিকভাবেই জীবনের নতুন একটি অধ্যায় শুরু হয়ে যায়। পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে তখন সময়ও লাগে। একরত্তি সন্তানের দেখভালে দিনের অনেকটা সময়ই কেটে যায়। যে কারণে নিজের দিকে তাকানোর সুযোগই পান না মায়েরা। অথচ সন্তানের সুস্থভাবে বেড়ে ওঠার জন্য মায়ের ভালো থাকাটাও কিন্তু অত্যন্ত জরুরি। কারণ হলো, শিশুর দায়িত্ব সমানভাবে বাবার হলেও সন্তানকে বুকে জড়িয়ে আগলে রাখেন মূলত মায়েরাই। খাওয়া থেকে শুরু করে ঘুম- সন্তানও যেনো মায়ের ছত্রচ্ছায়ায় থাকতে বেশি পছন্দ করে।

সদ্যোজাত সন্তান বলে নয়, কৈশোরে পা দেওয়া সন্তানকে বড় করে তুলতেও শারীরিকভাবে মায়ের সুস্থ থাকার প্রয়োজন। এখন বেশির ভাগ মায়েরাই বাড়ি ও অফিস দুই-ই একা হাতে সামলে থাকেন। সেইসঙ্গে সন্তানকে মনের মতো করে বড় করে তোলার দায়িত্বও রয়েছে। অফিসে বেরোনোর পূর্বে একপ্রস্ত দায়িত্ব সামলে তারপর যেতে হয়। আবার অফিসে গিয়েও ফোনে নির্দেশ দিতে থাকেন। অফিস সামলে বাড়ি ফিরে কোমরে আঁচলে বেধে আবার নেমে পড়তে হয় সেই যুদ্ধে। অনেকেই এই পরিস্থিতির সঙ্গে পরিচিত- তাতে সন্দেহ নেই। এমনই হয়ে থাকে প্রতিদিনই।

এই বিষয়ে কোলকাতার চিকিৎসক সাত্যকি হালদার বলেছেন, ‘‘প্রথমে এটি বুঝতে হবে যে, মা ফিট না থাকলে কখনও সন্তানকে সুস্থ রাখতে পারবেন না। মায়ের সুস্থ থাকাটা তাই অবশ্যই জরুরি। অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় বা সন্তান জন্ম দেওয়ার কিছুদিন শুধু যত্নে থাকলেই চলবে না। নিজের খেয়াল রাখতে হবে সব সময়। যে মায়েরা কর্মরতা, তাদের উচিত একটি নির্দিষ্ট নিয়ম মানা। সঠিক সময় খাবার খাওয়া। অফিসে কাজের চাপ থাকলেও ঘড়ি ধরে খাওয়া-দাওয়া করাটা জরুরি। মায়েদের মৌসুমি ফল, শাকসব্জি বেশি করে খেতে হবে। বাইরের খাবার না খেয়ে বাড়ির খাবার বেশি করে খেতে হবে। পরিমাণ মতো পানি খেতে হবে। সেইসঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম পাড়াটাও জরুরি। তবেই সুস্থ থাকা সম্ভব। শুধু শরীর সুস্থ থাকলে হলো না, মনের যত্নও নিতে হবে। মা শারীরিক ও মানসিকভাবে কতোটা ফিট, তার উপর শিশুর বেড়ে ওঠা নির্ভর করে।’’ তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali