The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

সন্তানকে নিয়ে প্রথম বার বেড়াতে যাওয়ার আগে কয়েকটি বিষয় মনে রাখুন

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনার ছোট্ট সন্তানকে নিয়ে প্রথম বার বেড়ানোর পরিকল্পনা করলে আনন্দ-উত্তেজনার পাশাপাশি খুদের স্বাস্থ্য নিয়েও চিন্তা এসে যায় বাবা-মায়ের মনে। এই বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।

সন্তানকে নিয়ে প্রথম বার বেড়াতে যাওয়ার আগে কয়েকটি বিষয় মনে রাখুন 1

সন্তানকে নিয়ে বেড়াতে যাওয়া বেশ ঝক্কিরও। মন চায় খোলা আকাশ, সমুদ্র বা পাহাড়ের সান্নিধ্য। তবে সন্তানকে নিয়ে বেড়াতে যাবেন, যদি তার শরীর খারাপ হয়? বাইরের পরিবেশের সঙ্গে শিশু যদি তা না মানিয়ে নিতে পারে, এমন আশঙ্কা থাকে ভিতরে ভিতরে। এক দিকে যেমন, বেড়ানোর প্রবল ইচ্ছা, অপর দিকে, সন্তানের জন্য ভয়, এই দুইয়ের মাঝে দোদুল্যমান থাকে অভিভাবকদের মন। তাহলে শিশুকে নিয়ে বাইরে গেলে কী করবেন, তাহলে কোন দিকে খেয়াল রাখবেন পরামর্শ দিলেন চিকিৎসকরা।

৬ মাসের সন্তানকে নিয়ে বেড়াতে যাওয়া যাবে? প্রশ্ন থাকে অনেক অভিভাবকেরই। চিকিৎসক সুবর্ণ গোস্বামীর মত হলো, মা যে বয়স থেকে সন্তানকে নিয়ে বাইরে ঘুরতে স্বাচ্ছন্দ হবেন, সেই বয়স হতে নিয়ে যাওয়া যেতেই পারে। তবে ৬ মাস বয়স পর্যন্ত শিশু স্তন্যপান করে। রাস্তাঘাটে স্তন্যপান করানোর সুযোগ এবং সুবিধার কথা মাথায় রেখে ভ্রমণের পরিকল্পনাও করা দরকার। এছাড়াও, এতোকম বয়সি শিশুর রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতাও কম থাকে। সেই দিকটাও খেয়াল রাখতে হয়।

শিশুরোগ চিকিৎসক সুমন পোদ্দার একই সঙ্গে মনে করিয়ে দেন যে, মা-বাবার বেড়ানোর আনন্দ যেনো শিশুর জীবনেও থাকে। ঝটিকা সফর কিংবা বিশ্রামের সময় না রেখে ঘুরে বেড়ানোর পরিকল্পনাও করে তাদের কষ্ট দেওয়া অর্থহীন। তার পরামর্শ, খুদে যখন এক-আধটু কথা বলতে পারবে, তখন বেড়াতে যাওয়া উচিত। সেই ক্ষেত্রে শিশু তার কষ্টের কথা বলতেও পারবে। একেবারে ছোট্ট শিশুর কোনও কষ্ট হলেই সে বোঝাতেও পারবে না। সেই ক্ষেত্রে মা যদি কান্নার কারণ বুঝতে না পারেন, সমস্যাও হতে পারে।

অনেক সময় বেড়ানো ছাড়াও প্রয়োজনে শিশুকে নিয়ে কোথাও যেতে হতেই পারে। সেই ক্ষেত্রে যথা সম্ভব ভিড়ভাট্টা এড়িয়ে চলাই ভালো বলে জানিয়েছেন সুমন। তার পরামর্শ হলো, ছোটদের নিয়ে বেড়াতে যাওয়ার পরিকল্পনা করলে কাছেপিঠে কিংবা এমন কোনও স্থান নির্বাচন করা উচিত যেখানে প্রয়োজন হলে হাসপাতাল কিংবা চিকিৎসা সহায়তা পাওয়া সম্ভব। শিশুদের নিয়ে বেশি উচ্চতাজনিত কোনও স্থানে কিংবা একেবারে বিচ্ছিন্ন কোনও জায়গাতে ভ্রমণে তার সায় নেই। চিকিৎসকর কথায়, আচমকা কোনো কারণে শরীর খারাপ হলে, সন্তানকে নিয়ে ভোগান্তির কিন্তু শেষ থাকবে না। কখন, কোথায়, কীভাবে শিশু অসুস্থ হয়ে পড়বে, সেটি কিন্তু আগাম বলা সম্ভব নয়। যদি কেও চেনা ছকের বাইরে কোথাও যেতেও চান, সেই ক্ষেত্রে খেয়াল রাখা দরকার জায়গাটি যেনো বড় শহর হতে খুব বেশি দূরে না হয়।

অবশ্য পাহাড়ি এলাকায় কিংবা বেশি উচ্চতায় ছোটদের একেবারেই নিয়ে যাওয়া যাবে না সেটি বলছেন না চিকিৎসক সুবর্ণ। তবে খুব ছোটদের না নিয়ে যাওয়াই ভালো বলে তিনি জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘‘নাথুলা, বাবা মন্দির কিংবা গুরুদোংমারের মতো জায়গায় গেলে অবশ্যই উচ্চতার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিয়ে ধাপে ধাপে উঠতে হবে। যেমন- ৭ হাজার ফুট হতে ১২ হাজার ফুট উচ্চতায় এক ধাক্কায় উঠলে শিশু কেনো, বড়দেরও শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যা হতে পারে। এই ক্ষেত্রে ১০ হাজার ফুট উচ্চতায় এক দিন থেকে শরীরকে সেই পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর সুযোগ দেওয়া খুবই জরুরি।’’ একইসঙ্গে তিনি মনে করিয়ে দিয়েছেন, বেড়াতে যাওয়ার কারণে শিশুর টিকাকরণ যেনো বাদ পড়ে না যায়।

খাওয়া

৬ মাসের শিশু স্তন্যদুগ্ধ পান করে বলে বাইরের খাবারের প্রয়োজন পড়ে না। তবে ১-২ বছরের শিশু বাড়ির খাবার খেতেও অভ্যস্ত। তার উপযোগী খাবারের বন্দোবস্ত থাকবে এমন স্থানই বেছে নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। পাশাপাশি পানি ফুটিয়ে খাওয়াটা জরুরি।

বিমান এবং গাড়িতে ভ্রমণ

ছোটদের নিয়ে বিমানে চড়লে কান বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা হয়। এই ক্ষেত্রে শিশুরোগ চিকিৎসক সুমন পোদ্দারের পরামর্শ হলো, বিমান আকাশে ওড়া এবং অবতরণের সময়টুকুতে শিশুর মুখে পানি বোতল দেওয়া ধরিয়ে দিলে, সমস্যার সমাধান সম্ভব হবে। প্রয়োজনে কানে তুলো গুঁজেও দেওয়া যেতে পারে। গাড়িতে ভ্রমণে খুব ছোটদের ‘মোশন সিকনেস’ কিংবা গতিজনিত অসুস্থতা সাধারণত হয়ই না। তবু খুদে একটু বড় হলে এই ধরনের সমস্যা হলে প্রয়োজনীয় ওষুধও দিতে হবে। চিকিৎসকর পরামর্শ হলো, সব সময় বমি, মাথা ঘোরার ওষুধ কাজ নাও করতে পারে। সেই ক্ষেত্রে ভালো হয় যদি কিছুক্ষণ অন্তর বিরতি দিয়ে গন্তব্যে পৌঁছানো যায়। খোলা হাওয়ায় মোশন সিকনেস জনিত কষ্টে খানিক আরামও পাওয়া যায়।

অতি প্রয়োজনীয় ওষুধ

চিকিৎসক সুবর্ণ গোস্বামীর পরামর্শ হলো, শিশুকে যে চিকিৎসক দেখেন, তার কাছ থেকে প্রয়োজনীয় কিছু ওষুধের তালিকা করে নেওয়াটা জরুরি। শিশুরোগ চিকিৎসক বলেছেন, ওআরএস (ওরস্যালাইন) এবং পরিশুদ্ধ পানীয় সঙ্গে রাখতেই হবে। সেইসঙ্গে, জ্বর, সর্দিকাশি, পেটখারাপ, পেটব্যথা, বমি, কেটে গেলে লাগানোর ওষুধ সঙ্গে রাখা দরকার। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali