The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ কে?

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ কে গল্পটা পড়েছিলাম আমরা প্রাইমারি স্কুলের কোনো এক ক্লাসে। অসুস্থ রাজাকে সুস্থ করার জন্য কবিরাজ বললেন, পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষের পোশাক সংগ্রহ করে এনে পরিয়ে দিতে। সভাসদরা ছুটলেন চারদিকে। কিন্তু কোথায় পাবে সুখী মানুষ! অবশেষে অনেক খুঁজে পাওয়া গেল একজনকে। যে কি-না সারাক্ষণ খিলখিল করে হাসছে। যার কোনো দুঃখ নেই। হাসার কারণ জিজ্ঞাসা করতেই সে জানাল, আমার কোনো দুঃখ নেই, তাই আমার সুখও অনেক। ওষুধ পাওয়া গেছে ভেবে সভাসদরা তার কাছে পোশাক চাইলেন। বিনিময়ে সে যা চায় তা দেওয়ারও প্রতিশ্রুতি দিল। কিন্তু সেই সুখী মানুষ পোশাক দেবে কোথা থেকে তার যে কিছুই নেই!
পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ কে? 1
সেই সুখী মানুষ শুধু গল্পেই সম্ভব। বাস্তবে পৃথিবীজুড়ে সুখী কাউকে খুঁজে পাবেন এমনটা অসম্ভব। তবে আপনাকে আজ আমি একজন সুখী মানুষের খোঁজ দিতে পারি। যিনি কি-না নিজেই ঘোষণা করেছেন, এ মুহূর্তে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ আমি।

গল্পের সেই সুখী মানুষের মতো এ লোকটি এত দীন-হীন নন। পৃথিবীজোড়া যার খ্যাতি এবং জনপ্রিয়তা। যেখানে যাবেন সেখানে তাকে একনজর দেখার জন্য হাজার হাজার মানুষের ভিড়। তার একটা অটোগ্রাফ পাওয়াও যেন আকাশের চাঁদ। নাম, লিওনেল আন্দ্রেস মেসি। আর্জেন্টিনার রোজারিওতে ১৯৮৭ সালের ২৪ জুন জন্ম নিয়েছেন ২৫ বছর বয়সী এ যুবক। নাম শোনার সঙ্গে সঙ্গেই হয়তো চিনে ফেলেছেন তিনি কে সত্যি বলতে, পৃথিবীতে তার শত্রুরাও তাকে পছন্দ করে। আপনি নিজে পছন্দ করুন আর নাই করুন, ফুটবল নামক গোলাকার বস্তুটি পায়ে নিয়ে তিনি যখন কারিকুরি শুরু করেন, তখন কার না মন কাড়ে! পায়ের জাদুতে এতখানি মুগ্ধ করতে পারা, আর কার পক্ষেই বা সম্ভব!

তা, এত সুখ কিসের মেসির কারণ তো একটা অবশ্যই আছে। মেসি এবং তার বান্ধবী আনতোনেল্লা রোকুজ্জের কোলজুড়ে ২ নভেম্বর সন্ধ্যায় এসেছে নতুন এক অতিথি। আগে থেকেই নাম ঠিক করে রাখা ছিল থিয়াগো মেসি রোকুজ্জো। এ ছেলেটিই মেসিকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষে পরিণত করেছে। থিয়াগো মেসি দুনিয়ায় আসার পরপরই স্বর্গীয় আনন্দে ভাসতে থাকা লিওনেল মেসি নিজে ফেসবুকে জানিয়েছেন সেই অনুভূতির কথা, ‘আজ আমি পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ। কারণ আমার ছেলে জন্মগ্রহণ করেছে। স্রষ্টাকে এ উপহারের জন্য ধন্যবাদ। আমাকে সবসময় সমর্থন ও সহযোগিতার জন্য আমার পরিবারকেও ধন্যবাদ। সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।’ বার্সার ওয়েবসাইটেও ছোট এক বিবৃতিতে লেখা হয়েছে, ‘লিও মেসি এখন বাবা।’ এরপর আরও একটি বার্তায় তারা লিখেছে, ‘এই শুক্রবার ২ নভেম্বর সন্ধ্যায় থিয়াগো মেসি জন্ম নিয়েছে। বার্সার লিও মেসির প্রথম সন্তান, যিনি পৃথিবীর সেরা ফুটবলার।’ ন্যু ক্যাম্প থেকে পায়ে হাঁটা দূরত্বে ইউএসপি ডেক্সাস হাসপাতালে জন্ম নিয়েছে জুনিয়র মেসি।

আসলে দুঃখ বলতে মেসির কখনোই কি কিছু ছিল সেই ১১ বছর বয়সে ‘গ্রোথ হরমোন ডেফিসিয়েন্সি’তে ভোগা ছাড়া! ছোট বয়সে শারীরিক বৃদ্ধির পথে অন্তরায় হরমোনের অভাবের চিকিৎসা করা মেসির বাবার পক্ষে অসম্ভব ছিল। যার ব্যয় ছিল মাসে ৯০০ ডলার। মেসির প্রতিভা দেখে বার্সার তখনকার স্পোর্টিং ডিরেক্টর চার্লস রেক্সার্স প্রস্তাব দিলেন, তিনি যদি স্পেন যেতে চান তাহলে বার্সার পক্ষ থেকে চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করা হবে। প্রস্তাব পেয়ে মেসি এবং তার বাবা চলে এলেন স্পেনে। তখন থেকেই বার্সার প্রশিক্ষণ একাডেমী ‘লা মাসিয়া’র ছাত্র হয়ে গেলেন মেসি। এরপর আর তাকে পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। এক বিশ্বকাপ ছাড়া তার হাতে উঠেছে সব ধরনের সাফল্য এবং শিরোপা। টানা তিনবার ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কার ব্যালন ডি’অর জেতার পর তার শ্রেষ্ঠত্ব নিয়ে প্রশ্ন নেই কারও। একের পর এক গড়ে চলেছেন গোলের রেকর্ড। বার্সার হয়ে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড এখন তারই। এক মৌসুমে ইউরোপের কোনো লীগে অর্ধশতক গোলের একমাত্র রেকর্ডটিও তার দখলে। ক্লাবের হয়ে করেছেন ২১টি হ্যাটট্রিক, এক পঞ্জিকাবর্ষে ব্রাজিলিয়ান গ্রেট পেলের ৭৫ গোলের রেকর্ড থেকে আর মাত্র ২ গোল দূরে। জার্মাক কিংবদন্তি গার্ড মুলারের ৮৫ গোল ছুঁতেও খুব দূরে নেই তিনি। এক পঞ্জিকাবর্ষে মুলারের গোলের রেকর্ড ৮৫টি।

ফুটবল পায়ে যার এত এত কীর্তি, যিনি মাঠে নামলে রাত জেগে বসে থাকেন কোটি কোটি ভক্ত, তার সত্যি সত্যি কোনো দুঃখ থাকার কথা নয়। তবুও থিয়াগো মেসির জন্মদিনে তিনি স্বপ্রণোদিত হয়ে ঘোষণা করলেন, ‘পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ আমি।’ তবে মেসি জুনিয়রের ‘জন্ম’ নিয়ে আগে থেকে ধূম্রজাল তৈরি করেছিল বিভিন্ন মিডিয়া। অক্টোবরের শুরুতেই নাকি থিয়াগোর জন্ম হয়েছে। এমন খবর প্রকাশ করে আর্জেন্টিনার একটি রেডিও। বেশ কয়েকটি ওয়েবসাইটে থিয়াগো মেসির একটি ছবিও জুড়ে দেওয়া হয়। তবে লিওনেল মেসি নিজে থেকেই সেই খবর ও ছবিকে ভুয়া বলে অভিহিত করেন।

বার্সা এবং আর্জেন্টিনার হয়ে যখন তার ক্যারিয়ার শুরু, তখনই রোজারিওর মাকারেনা লিমোসের সঙ্গে তার রোমাঞ্চ শুরু। ২০০৬ বিশ্বকাপের আগে নিজেই একটি অনুষ্ঠানে এ কথা জানান মেসি। তবে এ সম্পর্ক বেশিদিন টেকেনি। এরপর আর্জেন্টাইন গ্ল্যামার মডেল লুসিয়ানা সালাজারের সঙ্গে জুটি বাঁধেন। ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে এ খবরও নিজে প্রকাশ করেন মেসি। কিন্তু একই বছর বার্সা-এস্পানিওল ডার্বির পর রোজারিও আরেক কন্যা আনতোনেল্লা রোকুজ্জোর সঙ্গে দেখা যায় তাকে। যেটার স্থায়িত্ব আজ পর্যন্ত।

শেষ করার আগে মজার একটি তথ্য। মেসির জন্মের ৮৭০ দিন আগে জন্ম নিয়েছিলেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। মজার ব্যাপার হলো, থিয়াগো মেসির জম্মেরও ঠিক ৮৭০ দিন আগে জন্ম নিয়েছে রোনালদো-তনয়। বোদ্ধাদের ধারণা, বড় হলে কি মেসি-রোনালদোর মতো দ্বৈরথ জমবে দু’জনের ছেলেরও! তবে ছেলে কী হবে, তা থিয়াগোরই ওপরই ছেড়ে দিয়েছেন মেসি, ‘বড় হলে নিজেই ঠিক করবে, সে ফুটবলার হবে নাকি অন্য কিছু হবে।’ (তথ্য সূত্র: দৈনিক সমকাল)

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali