দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ গাড়ি যতোই পুরোনো হোক নতুন ইঞ্জিন লাগালেই সেটি রাস্তায় বের হতে পারে। এবং সেই গাড়ির প্রতি মানুষের আগ্রহের যেনো শেষ থাকে না। পুরোনো কোনো গাড়ি দেখলেই ভিড় করেন সবাই। এমন গাড়ির চেহারা দেখলেই যেনো হৃদয়ের মধ্যে নাড়া দেয়। আর তাই পুরোনো গাড়ির প্রতি মানুষের আগ্রহ আজীবন থাকবে সেটিই স্বাভাবিক একটি বিষয়। এবার এমনই একটি শতবর্ষী পুরনো গাড়িতে নতুন ইঞ্জিন বসিয়ে রাস্তায় নামানো হয়েছে।
গাড়ি যতোই পুরোনো হোক নতুন ইঞ্জিন লাগালেই সেটি রাস্তায় বের হতে পারে। এবং সেই গাড়ির প্রতি মানুষের আগ্রহের যেনো শেষ থাকে না। পুরোনো কোনো গাড়ি দেখলেই ভিড় করেন সবাই। এমন গাড়ির চেহারা দেখলেই যেনো হৃদয়ের মধ্যে নাড়া দেয়। আর তাই পুরোনো গাড়ির প্রতি মানুষের আগ্রহ আজীবন থাকবে সেটিই স্বাভাবিক একটি বিষয়। এবার এমনই একটি শতবর্ষী পুরনো গাড়িতে নতুন ইঞ্জিন বসিয়ে রাস্তায় নামানো হয়েছে।
সংবাদ মাধ্যমের এক খবরে বলা হয়েছে, ভিন্টেজ কার, কিংবা পুরোনো আমলের গাড়ি অনেকেই খুব পছন্দ করেন। তবে পার্টসের সহজলভ্যতা না থাকা, ইঞ্জিন কার্যকর না থাকাসহ নানা ধরনের জটিলতায় অনেকের পক্ষেই সেসব গাড়ি আজকাল রাস্তায় নামানো সম্ভব হয় না। এইসব গাড়ির বাইরের অংশ ঠিক রেখে ভেতরের যন্ত্রপাতি আধুনিক করে তোলার চেষ্টাও চলছে। তবে তাতে তৈরি হয়েছে বিতর্ক।
আর এই সব ঝামেলা থেকে মুক্তির জন্য এখন পুরোনো মডেলের গাড়ির মধ্যে নতুন ইঞ্জিন বসানো হচ্ছে। মালিকদের অনেকেই চাচ্ছেন এটা দেখাতে যে চাইলে সবকিছুতেই পরিবর্তন নিয়ে আসা সম্ভব। এটা একটা প্রবণতা হয়ে উঠবে এমন লক্ষ্যে ব্যবসার মডেলও তৈরি করছেন ব্যবসায়ীরা। এর আওতায় আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে পুরোনো গাড়িতে রদবদল করা হয়ে থাকে। প্রয়োজনের আলোকেই সরঞ্জাম বসানো হয়। অনেক সময় গাড়ির এই রূপান্তর করতে ১ লাখ ইউরো পর্যন্তও ব্যয় হতে পারে।
২০১৫ সাল থেকে মানুষের পছন্দের গাড়ির রূপান্তরের কাজ শুরু করে একটি কোম্পানি। প্রতিটি মডেলই অভিন্ন। অনেকের কাছেই গাড়ি প্রকৃতপক্ষে বিনিয়োগের বস্তু। অনেকেই বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক করছেন যে ইঞ্জিন পরিবর্তন অনেকটা হৃদপিন্ড খুলে নেওয়ার মতোই ঘটনা। সমালোচকরা বলেছেন এই পরিবর্তনে গাড়ির আত্মাই যেনো সরিয়ে ফেলা হচ্ছে।