দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সাধারণত মন ও মস্তিষ্ক সজাগ এবং সক্রিয় রাখতে কফির জুড়ি নেই। ম্যাজম্যাজে শরীরটাকে এক মুহূর্তে চাঙ্গা করে তুলতে পারে এক কাপ কফি।
তবে ক্যাফিন সমৃদ্ধ কফি আদৌ শরীরের জন্য কতোটা উপকারী তা নিয়ে জনমনে অনেক দ্বন্দ্ব রয়েছে। সম্প্রতি এক গবেষণায় উঠে এসেছে এক চমকপ্রদ তথ্য। গবেষণা বলছে যে, কফি হজমশক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে। শুধু তাই নয়, অন্ত্রেও কফির ইতিবাচক প্রভাব পড়ে থাকে। সেইসঙ্গে পিত্তাশয়ের পাথর ও যকৃতের অনেক সমস্যা থেকেও মুক্তি দিতে পারে এই কফি।
ন্যাশনাল ইনস্টিটিউটের অফ হেলথ অ্যান্ড মেডিক্যাল রিসার্চের গবেষকদের করা এই গবেষণাপত্রটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিলো ‘নিউট্রিয়েন্টস’জার্নালে। এই গবেষণার মাধ্যমে জানা যায় যে, কফি পান করলে পরিপাক ক্রিয়ার কোনও রকম সমস্যা হয় না। দিনে ২ থেকে ৩ কাপ কফি খাওয়া যেতেই পারে।
হজমের সমস্যা কমানোর পাশাপাশি শরীরের অন্যান্য সমস্যাগুলির মধ্যে অন্যতম হলো হেপাটোসেলুলার কার্সিনোমা বা কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা প্রতিরোধে কফির ভূমিকা রয়েছে উল্লেখযোগ্য।
গ্যাস্ট্রিন ও হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড পাকস্থলীর সঞ্চিত খাদ্য দ্রুত সময় হজম করতে সাহায্য করে। কফি এই দুটি উপাদানকে আরও বেশি করে উদ্দীপিত করে থাকে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।