The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ঘন ঘন কফি খেলে কী ত্বকের কোন সমস্যা মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অত্যাধিক পরিমাণে কফি খেলে মুখে ব্রণর সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে। এই অভ্যাসে ত্বকের আর কী ধরনের ক্ষতি হয়? সেটি আজ জেনে নিন।

ঘন ঘন কফি খেলে কী ত্বকের কোন সমস্যা মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে? 1

শীতের সকাল বা গ্রীষ্মের বিকেলই হোক- কফির কাপে চুমুক না দিলে ঠিক মন ভরে না অনেকের। অফিসের হাজারটা কাজের মধ্যেও কফি খাওয়ার জন্য আনচান করে ওঠে মন। এছাড়াও একটানা কাজ করতে করতে একঘেয়েমি দূর করতেও কফির কোনো বিকল্প নেই। তবে পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন, অত্যাধিক হারে কফি বা ক্যাফিনজাতীয় পানীয় খেলে ডিহাইড্রেশনের একটা ঝুঁকিও থাকে। যে কারণে শারীরিক সমস্যা তো হয়ই, সেইসঙ্গে ত্বকের হালও খারাপ হতে থাকে। শরীরে পানির পরিমাণ কমে যাওয়া মানেই ত্বকের উপর তার প্রভাবও পড়ে। এছাড়াও, বেশি কফি খেলে ‘কর্টিজল’-এর মতো হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে গেলে ত্বক অতিরিক্ত তৈলাক্ত হয়ে যায়। যে কারণে মুখে ব্রণের সমস্যাও দেখা দিতে শুরু করে। ঘন ঘন কফি খেলে ত্বকের কী কী ক্ষতি হতে পারে তা জেনে নিন।

# কফিতে ক্যাফিন ছা়ড়াও থাকে এক ধরনের অ্যাসিড। এই অ্যাসিডের প্রভাবে হরমোনের ভারসাম্যও নষ্ট হয়। যা ত্বকের সেবাম উৎপাদনেও হেরফের ঘটাতে পারে। যে কারণে ত্বকে নানা সমস্যাও দেখা দিতে পারে।

# দুধ ও চিনি দেওয়া ফিল্টার কফি খেতে অনেকেই পছন্দও করেন। দুধ, চিনি দেওয়া কফি মন ভালো রাখে এবং এই অভ্যাসের কারণে ত্বকে ব্রণে ভরে যেতে পারে।

# ক্যাফিনজাতীয় পানীয় খেলে ত্বকে প্রদাহজনিত সমস্যাও দেখা দিতে পারে। অনেক সময়ে ঘন ঘন কফি খাওয়ার কারণে র‌্যাশও বেরোতে পারে শরীরে। তাই একটু সাবধানে থাকাটা জরুরি।

#) অতিরিক্ত কফি খেলে ঘুমের স্বাভাবিক চক্র ব্যাহত হয়। অনিদ্রার সমস্যাও দেখা দেয়। কম ঘুম হলে তখন ত্বকও জেল্লাহীন হয়ে পড়ে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাঢহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali