The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ল্যাপটপ কেনার পূর্বে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখা জরুরি

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শিক্ষা, অফিস, গেমিং বা বিনোদন- সব ক্ষেত্রেই ল্যাপটপ বর্তমানে একটি অপরিহার্য ডিভাইস। বিশেষ করে অনলাইন শিক্ষা, রিমোট ওয়ার্ক ও ডিজিটাল পেশার প্রসারের কারণে বাংলাদেশে ল্যাপটপের চাহিদা দিনকে দিন বাড়ছে। তবে বাজারে নানা ব্র্যান্ড এবং মডেলের ভিড়ে সঠিক ল্যাপটপ বেছে নেওয়া অনেকের জন্যই কঠিন হয়ে দাঁড়ায়।

ল্যাপটপ কেনার পূর্বে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখা জরুরি 1

ল্যাপটপ কেনার পূর্বে নিচের ৫টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিবেচনায় রাখলে ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়ার ঝুঁকিও কমবে অনেকটা:

ব্যবহারের উদ্দেশ্য স্পষ্ট করুন

প্রথমেই আপনাকে ঠিক করতে হবে- ল্যাপটপটি আসলে কী কাজে ব্যবহার করবেন। কারণ ব্যবহারের ধরন অনুযায়ী প্রয়োজন ভিন্ন হবে সেটিই স্বাভাবিক।

পড়াশোনা কিংবা অফিসের জন্য : HP 14s, Lenovo IdeaPad 3 ইত্যাদি বাজেট ফ্রেন্ডলি ল্যাপটপই যথেষ্ট।

গেমিং : Asus ROG, MSI, Acer Predator ভালো অপশন। দাম ৬০,০০০ হতে ১.৫ লাখ টাকার মধ্যে।

কনটেন্ট ক্রিয়েশন : ভিডিও এডিটিং কিংবা ডিজাইনের জন্য MacBook Pro কিংবা Dell XPS উপযুক্ত, দাম- ১-২.৫ লাখ টাকা।

ভ্রমণের উপযোগী : হালকা ওজন এবং স্টাইলিশ ল্যাপটপ চাইলে MacBook Air কিংবা Dell XPS 13 বেছে নেওয়া যেতে পারে।

অপারেটিং সিস্টেম নির্বাচন করুন

৩টি জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম রয়েছে- Windows, macOS ও Chrome OS।

Windows : সর্বাধিক ব্যবহৃত, সব রেঞ্জে পাওয়া যায়। Acer Aspire 3 হতে Dell XPS পর্যন্ত রয়েছে নানা অপশন।

macOS : শুধু অ্যাপলের ল্যাপটপে ব্যবহার হয়ে থাকে, দাম বেশি হলেও সৃজনশীলদের কাছে জনপ্রিয়।

Chrome OS : শিক্ষার্থীদের জন্য সহজ, কিন্তু ফিচার সীমিত। Lenovo Chromebook পাওয়া যায় ৩০-৫০ হাজার টাকার মধ্যে।

হার্ডওয়্যার স্পেসিফিকেশন বুঝে কিনুন

CPU : সাধারণ ব্যবহারে Intel i3 কিংবা Ryzen 3 যথেষ্ট। গেমিং কিংবা ভারি কাজের জন্য i5/i7 বা Ryzen 5/7 বেছে নিতে হবে।

RAM : ন্যূনতম ৮ জিবি র‍্যাম থাকা বাঞ্ছনীয়। ভারি কাজের জন্য ১৬ জিবি কিংবা তারও বেশি।

স্টোরেজ : SSD দ্রুতগতির, তবে দামি। আজকাল SSD সহ ল্যাপটপই বেশি উপযোগী।

GPU : গ্রাফিক্স কাজ কিংবা গেমের জন্য ডেডিকেটেড NVIDIA GTX/RTX প্রয়োজন।

ডিসপ্লে : Full HD স্ক্রিন-ই যথেষ্ট, তবে ৪কে স্ক্রিন ডিজাইনারদের জন্য ভালো।

ব্যাটারি লাইফ কেমন?

অনলাইন ক্লাস কিংবা ভ্রমণের জন্য দীর্ঘ ব্যাটারি ব্যাকআপ প্রয়োজন। বাজেট ল্যাপটপে সাধারণত ৬-৮ ঘণ্টা ব্যাকআপ পাওয়া যায়। ম্যাকবুক কিংবা আল্ট্রাবুকে তা ১২-১৮ ঘণ্টা পর্যন্তও হতে পারে।

ডিজাইন এবং বিল্ড কোয়ালিটি

ডিজাইন এখন আর শুধুই বিলাসিতা নয়, ব্যবহারিক দিক থেকেও এটি গুরুত্বপূর্ণ। মজবুত গঠন, আরামদায়ক কিবোর্ড, উন্নত স্ক্রিন- সবকিছুই বিবেচনায় রাখা উচিত। প্রিমিয়াম বিল্ড কোয়ালিটির জন্য MacBook Air, Dell XPS কিংবা Lenovo ThinkPad সিরিজ উল্লেখযোগ্য।

ল্যাপটপ মূলত একটি দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ। তাই প্রয়োজন অনুযায়ী, বাজার যাচাই করার পর, স্পেসিফিকেশন মিলিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়াই সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ হবে। সঠিক ল্যাপটপ আপনার কাজকে যেমন আরও সহজ করে তুলবে, ঠিক তেমনি সময় এবং অর্থ দুটোই বাঁচবে।

>>>>>>>>>>>>>>>>>>

করনা সম্পর্কে নতুন করে জরুরী সতর্কতা

আসুন আমরা আবার মাস্ক পরা শুরু করি। কারণ করোনা তথা COVID-Omicron XBB আগের ভ্যারিয়েন্টগুলোর তুলনায় ভিন্ন ও বিপজ্জনক। এটি সহজে শনাক্তও হয় না, তাই সবার মাস্ক পরা অত্যন্ত জরুরি।

১.⁠ ⁠COVID-Omicron XBB এর নতুন উপসর্গগুলো:

i) কাশি নেই।
ii) জ্বর নেই।
বেশিরভাগ উপসর্গ হলো—
iii) অস্থিসন্ধিতে ব্যথা।
iv) মাথাব্যথা।
v) গলাব্যথা।
vi) পিঠে ব্যথা।
vii) নিউমোনিয়া।
viii) ক্ষুধা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়া।

২.⁠ ⁠এই ভ্যারিয়েন্টটি ডেল্টার চেয়ে ৫ গুণ বেশি বিষাক্ত এবং মৃত্যুহারও বেশি।

৩.⁠ ⁠উপসর্গগুলো খুব অল্প সময়েই মারাত্মক আকার ধারণ করে এবং কখনও কখনও কোনো স্পষ্ট উপসর্গ না দেখিয়েই অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে।

৪.⁠ ⁠তাই আরও বেশি সতর্ক থাকা প্রয়োজন।

এই ভ্যারিয়েন্টটি নাসোফ্যারেঞ্জিয়াল (নাকের গভীর অংশ) অঞ্চলে পাওয়া যায় না, বরং সরাসরি ফুসফুসের “উইন্ডো” অংশে আঘাত করে এবং নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা দেয়।

৫.⁠ ⁠কিছু রোগীর মধ্যে জ্বর বা ব্যথা না থাকলেও এক্স-রে করলে মৃদু নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। এছাড়া নাক দিয়ে নেয়া স্যাম্পলে (সোয়াব) পরীক্ষায় নেগেটিভ ফল আসছে, যা পরীক্ষায় ভুল রিপোর্ট (ফলস নেগেটিভ) এর সংখ্যা বাড়াচ্ছে। এ কারণে এই ভাইরাসকে ‘ধূর্ত’ বলা হচ্ছে।

এর মানে হলো— এটি সহজেই ছড়িয়ে পড়ে, সরাসরি ফুসফুসে সংক্রমণ ঘটায়, ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে এবং তীব্র শ্বাসকষ্ট তৈরি করে। এই কারণে COVID-Omicron XBB এত বেশি ছোঁয়াচে ও প্রাণঘাতী হয়ে উঠেছে।

৬.⁠ ⁠যতটা সম্ভব ভিড় এড়িয়ে চলুন, খোলা জায়গাতেও অন্তত ১.৫ মিটার দূরত্ব বজায় রাখুন, সঠিকভাবে মাস্ক পরুন, এবং নিয়মিত হাত ধুয়ে ফেলুন—even যদি কাশি বা হাঁচি না থাকে।

এই COVID-Omicron XBB “ওয়েভ” প্রথম COVID-19 মহামারির চেয়েও ভয়াবহ।

সতর্কতা, সচেতনতা ও বৈচিত্র্যময় সুরক্ষা ব্যবস্থাই আমাদের রক্ষা করতে পারে।

✅ দয়া করে এই বার্তাটি বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে শেয়ার করুন।
✅ শুধুমাত্র নিজের কাছে রেখে দেবেন না।
✅ যত বেশি সম্ভব লোককে জানিয়ে দিন।

ঘরের বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক পরুন এবং নিজেকে সুরক্ষিত রাখুন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে-

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali