The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

আপনার চুমু কেড়ে নিতে পারে শিশুর প্রাণ!

চুমুর কারণে রোগে সংক্রমিত হচ্ছে হাজার শিশু

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বাচ্চা দেখলেই আমরা সকলেই আদর করতে চাওয়ার পাশাপাশি কোলে তুলে নিতে চাই। শিশু বাচ্চা কার না ভালো লাগে? ছোট শিশু বাচ্চা কোলে তুলে নেয়া চুমু দেওয়া আদর করা আমাদের ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ। তবে গবেষণা বলছে, চুমু কেড়ে নিতে পারে শিশুর প্রাণ!

আপনার চুমু কেড়ে নিতে পারে শিশুর প্রাণ! 1

ছোট্ট বাচ্চাদের হাসি অথবা তার কান্নাতেও যেন আছে মধুরতা। কিন্তু আমাদের করা এই আদরের চুমুই শিশুর জন্য হয়ে উঠতে পারে প্রাণঘাতী অথবা তুলে নিতে পারে শিশুর প্রাণ। তুলে দিতে পারে আপনার আদরের সন্তানকে বিপাকে ও যন্ত্রণা কলে। চুমুর কারণে সংক্রমিত হতে পারে আপনার আদরের শিশুটি হতে পারে নানাবিধ ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস ও রোগে আক্রান্ত। এটি বর্তমানে এমন মহামারী হয়েছে যে চিকিৎসকরা বাবা মা এদেরকে শিশুদের মুখে চুমু না দেয়ার জন্য আহ্বান জানিয়ে সতর্ক করে থাকেন তাই থেকে সকলকে সচেতন হতে হবে।

বর্তমানে নানা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এই সমস্যার কারণে বহু শিশুর জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে পড়েছে। চুমুর কারণে রোগে সংক্রমিত হচ্ছে হাজার শিশু। এই চুমুর কারণে আক্রান্ত হয়ে রেসপিরেটোরি সিনসিটিয়াল ভাইরাসে সংক্রমিত হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে হাজার শিশু। আমাদের মাঝে যাদের ঠান্ডা, জ্বর, কাশি, ইনফ্লুয়েঞ্জা ইত্যাদি রোগবালাই রয়েছে তারা যদি শিশুদের মুখে চুমু খায় তাহলে এই ভাইরাস দ্বারা আক্রমণ হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পেয়ে থাকে।

কোন রোগে আক্রান্ত ব্যাক্তি শিশুর মুখে চুমু খেলে ঐ ব্যাক্তির শরীরের জিবানু দ্বারা শিশুটিও সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায় ।

গত দুই বছর আগে ঠিক এমনই একটি কারণে যুক্তরাষ্ট্রে একটি শিশুর ১৪ দিন বয়স অবস্থায় মৃত্যুবরণ করতে হয়। একইভাবে চুমুর কারণেই সে শিশুটির মৃত্যু হয়ে থাকে। জানা যায় যখন শিশুটির বয়স দশ দিন তখন বহিরাগত একজন ব্যাক্তি শিশুটির গালে চুমু দিয়েছিল ঠিক সেই সময় থেকে ওই লোকের শরীরে জীবাণু শিশুটির গায়ে বাসা বাঁধে এবং হার্পস সিমপ্লেক্স ভাইরাসে শিশুটি আক্রান্ত হয়ে পড়ে। যার ফলশ্রুতিতে শিশুটিকে হাসপাতালে ভর্তি করার পর শিশুটি মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। মৃত্যু হওয়ার আগ পর্যন্ত শিশুটি হাসপাতালে কোমায় ছিল।

ডাক্তারদের মতে ওই সময় যদি শিশুটি বেঁচেও যেত তবুও তার ভবিষ্যতে মস্তিষ্কের ওপর এর প্রভাব পরত। নানাবিধ বিশেষজ্ঞদের মাধ্যমে জানা যায় যে হার্পস শিশুদের জন্য খুবই ক্ষতিকারক একটি ভাইরাস। এটি খুব যন্ত্রণাদায়ক একটি রোগ যার ফলে প্রথমে শরীরে ফোসকা দেখা দেয় যা পরবর্তীতে ঘাতে পরিণত হয় এবং তা আস্তে আস্তে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে যা খুবই যন্ত্রণার মাধ্যমে মৃত্যুতে পরিণত হয়। এই রোগে আক্রান্ত প্রতি তিনজন শিশুর মধ্যে একজন শিশু মৃত্যুবরণ করে যতইনা তাদের চিকিৎসা করা হোক না কেন বলে জানিয়েছেন ইংল্যান্ডের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস। এই রোগ শুধু ত্বকের উপরে যে আক্রমণ হয় তা নয় পাশাপাশি মস্তিষ্ক ফুসফুস ও লিভারের উপর এর প্রভাব পড়ে যার ফলে মৃত্যু সংঘটিত হয়ে থাকে। ডাক্তারদের মতে ভাইরাসটি রক্তের সাথে মিশে গিয়ে মস্তিষ্কে চলে যেতে পারে এবং এটি ভয়ঙ্কর থেকে ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করতে পারে।

আমাদের আদরের সন্তানের শরীরে এরকম কোন জাতীয় চিহ্ন দেখা মাত্রই দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে। পাশাপাশি আমাদের সকলকে শিশুর সঠিক যত্নের পাশাপাশি এর সাস্থ বিকাশের ক্ষেত্রেও সচেতন হতে হবে। শিশুদের প্রতি ভালোবাসা আমাদের সকলেরই থাকে তাই তার শরীরের যত্ন এবং তার সুস্থতা কামনা আমাদের সকলের একান্ত প্রয়োজন। সে ক্ষেত্রে আমাদের সচেতনতার সাথে আদর করা,যত্ন করা ও সকল দিক ভালোভাবে মেনে শিশু স্বাস্থ্যের পরিচর্যা করতে হবে। যাতে করে আমাদের শিশুটি থাকে সুস্থ সবল এবং বেড়ে ওঠা সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে। আমাদের সকলের উচিত শিশুকে যতটা সম্ভব বহিরাগত থেকে নিরাপদ দূরত্বে রাখা। তথ্যসূত্র; ডেইলি মেইল

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali