দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অবশেষে কল্পনা জগতের বাইরে এসে সত্যিকার ‘টাইম মেশিন’ তৈরির কথা জানিয়েছেন জ্যোতি পদার্থবিজ্ঞানী (অ্যাস্ট্রোফিজিস্ট) রন ম্যাল্লেট। সংবাদ মাধ্যম সিএনএন এর এক খবরে জানা যায়, এই জ্যোতি পদার্থবিজ্ঞানী ক্যারিয়ারের বড় একটি অংশ ‘টাইম ট্রাভেল’-এর বাস্তবিকতা প্রমাণে ব্যয় করেছেন। সম্প্রতি তিনি জানিয়েছেন যে, সময় পরিভ্রমণ (টাইম ট্রাভেল) করা সম্ভব। সময় পরিভ্রমণের উপযুক্ত মেশিন তৈরির জন্য কি প্রয়োজন তা তিনি জানেনই না।
অবশেষে কল্পনা জগতের বাইরে এসে সত্যিকার ‘টাইম মেশিন’ তৈরির কথা জানিয়েছেন জ্যোতি পদার্থবিজ্ঞানী (অ্যাস্ট্রোফিজিস্ট) রন ম্যাল্লেট। সংবাদ মাধ্যম সিএনএন এর এক খবরে জানা যায়, এই জ্যোতি পদার্থবিজ্ঞানী ক্যারিয়ারের বড় একটি অংশ ‘টাইম ট্রাভেল’-এর বাস্তবিকতা প্রমাণে ব্যয় করেছেন। সম্প্রতি তিনি জানিয়েছেন যে, সময় পরিভ্রমণ (টাইম ট্রাভেল) করা সম্ভব। সময় পরিভ্রমণের উপযুক্ত মেশিন তৈরির জন্য কি প্রয়োজন তা তিনি জানেনই না।
এই জ্যোতি পদার্থবিজ্ঞানী রন ম্যাল্লেট ১০ বছর বয়সে বাবাকে হারান। তিনি জানিয়েছেন, বাবার হার্ট অ্যাটাক করে মারা যাওয়া আমার সবকিছুই যেনো পাল্টে দেয়। আমার জন্য তাকে দিয়েই সূর্যোদয় ও তাকে দিয়েই সূর্যাস্ত ছিলো। আমার সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দুতেই ছিলেন তিনি। এতো বছর পরও তার মৃত্যু আমার কাছে যেনো অবাস্তব বলে মনে হয়।
তিনি জানা যে, তার বাবা সব সময় তাকে পড়তে বলতেন। বাবা মারা যাবার পর ম্যাল্লেটের পরিচয় ঘটে জনপ্রিয় সাই-ফাই উপন্যাস ‘টাইম ট্রাভেল’র সঙ্গেই।
১৪ বছর বয়সে পড়া সেই উপন্যাসকে ভিত্তি করে ম্যাল্লেটের চাওয়া পাওয়া গুলো যেনো একেবারে বদলে যায়। তিনি মনে করেন যে, তার পরিবারে ঘটে যাওয়া এই দুর্ঘটনা বদলানো সম্ভব। তখন থেকেই সময় পরিভ্রমণ নিয়ে পড়ালেখা শুরু করেন রন ম্যাল্লেট।
প্রায় ৬০ বছর পর এবার সেই সময় পরিভ্রমণের রহস্য উন্মোচন করতে চলেছেন রন ম্যাল্লেট। ৭৪ বছর বয়সী কানেকটিকাট বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অধ্যাপক আলবার্ট আইনস্টাইনের রিলেটিভিটি থিওরি, ব্লাক হোল, মহাশূন্য এবং অভিকর্ষ নিয়ে বিস্তর গবেষণাও করেছেন।
এই পথ চলায় তিনি সময় পরিভ্রমণ নিয়ে নতুন থিওরিও প্রকাশ করেছেন সম্প্রতি। যার শিরোনাম ‘অতীত ভ্রমণে সক্ষম জটিল এবং বিতর্কিত যন্ত্র তৈরি’।
তবে বিজ্ঞানীদের কাছে এখনও বিষয়টি শিশুতোষ একটি থিওরি ছাড়া কিছুই নয়। সময় পরিভ্রমণ উপযোগী যন্ত্র তৈরি থেকে এখনও অনেক দূরে রয়েছেন রন ম্যাল্লেট। তবে তার প্রকাশিত জার্নাল সময় পরিভ্রমণ বিজ্ঞানে নতুন একমাত্র সংযোজন করবে বলে মনে করছেন এই বিষয়ক গবেষকরা।