The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়া টিকিটে কুড়িয়ে কোটিপতি!

গত বৃহস্পতিবার বাড়ি ফেরার পথে দমদমের কাঠগোলা এলাকা হতে নাগাল্যান্ড রাজ্য লটারি ৫টি টিকিট কেনেন সাদেক মোল্লা

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কখন কিভাবে কার ভাগ্য খুলে যেতে পারে তা কিন্তু বলা মুশকিল। যেমন এক ব্যক্তির ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়া টিকিট কুড়িয়ে হয়েছেন কোটিপতি! ওই ব্যক্তির নাম সাদেক মোল্লা।

ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়া টিকিটে কুড়িয়ে কোটিপতি! 1

বর্তমানে ভারতের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে চলছে লটারি। সেখানে পর পর কয়েকদিনে বেশ ক’জন কোটিপতি হয়ে গেছেন এই লটারির উসিলায়। এবার ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়া লটারির টিকিটে পাওয়া গেলো এক কোটি টাকার লটারি। এতে রাতারাতি কোটিপতি হয়ে গেলেন পশ্চিমবঙ্গের এক সবজি বিক্রেতা সাদেক মোল্লা।

জানা গেছে, নতুন বছরে নাগাল্যান্ড রাজ্য লটারির ৬ টাকা মূল্যের ৫টি টিকিট কেনেন ভাঙড়ের কাশীপুরের সর্দারপাড়ার বাসিন্দা সবজি ব্যবসায়ী সাদেক মোল্লা। সেই টিকিটে রাতারাতি কোটিপতি হয়ে গেছেন সাদেক মোল্লা। ঘটনাটি ঘটেছে গত ২ জানুয়ারি। তাকে দেখতে ভিড় করছে পাশপাশের হাজার হাজার মানুষ। এই খবরে স্থানীয় লটারির দোকানে বিক্রিও বেড়ে গেছে বহুগুণ।

ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকার এক খবরে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার বাড়ি ফেরার পথে দমদমের কাঠগোলা এলাকা হতে নাগাল্যান্ড রাজ্য লটারি ৫টি টিকিট কেনেন সাদেক মোল্লা। পরে বিক্রেতার কাছে লটারির ফলাফল জানতে যান। পুরস্কার পাননি বলেই শোনেন তিনি। পরে কাশীপুরের টিকিটের দোকানে গিয়েও ফলাফল জানতে না পেরে টিকিটুগুলো ডাস্টবিনে ফেলে বাড়ি ফেরেন সাদেক মোল্লা।

পর দিন ওই টিকিট বিক্রেতা তাকে জানিয়েছেন যে, ১ কোটি টাকা জিতেছেন সাদেক মোল্লা। এই খবরে কাশীপুর বাজারের ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়া টিকিট পাগলের মতো খুঁজতে থাকেন তিনি। পরে পানিতে ভেজা টিকিটগুলো খুঁজেও পান সাদেক। আনন্দে চিৎকার করতে করতে দমদমে লটারি কর্তৃপক্ষের কাছে ছুটে যান সাদেক মোল্লা।

তবে এতো টাকা জিতে পেয়েও স্বস্তিতে নেই সাদেকের পরিবার। নিরাপত্তার অভাব বোধ করছেন তিনি। তবে কাশীপুর থানা হতে তাকে নিরাপত্তা দেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। সমস্যা আরও ছিল, সাদেকের ব্যাংকে কোনো অ্যাকাউন্টই নেই। এ বিষয়টি জানতে পেরে এলাকার একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক কর্তৃপক্ষ অবশ্য অ্যাকাউন্ট খুলে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে।

সাদেকের স্ত্রী আমেনা বেগম সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন, ‘অভাবের সংসারে অনেক কষ্টে তিন ছেলেমেয়েকে আমি বড় করছি। বড় ছেলে রাজেশকে টাকার অভাবে পড়াতেও পারিনি। এবার আল্লাহ আমাদের দিকে মুখ তুলে চেয়েছেন। ছোট ছেলে রাকেশকে ভালো স্কুলে পড়াবো।’

লটারিতে টাকা পাওয়ার আনন্দে বন্ধুবান্ধব, পরিচিতদের মধ্যে মিষ্টি-বিরিয়ানি বিতরণ শুরু করেছেন সাদেক মোল্লা। এই বিষয়ে সাদেক মোল্লা বলেছেন, ‘ছোট থেকে আমি অনেক কষ্ট করেছি। অনেক স্বপ্ন ছিল আমার। তবে টাকার অভাবে তা কখনও পূরণ করতে পারি নি। যদিও লটারি টিকিট কেটে আগে কয়েকবার সামান্য কিছু টাকা জিতেছি। কখনও এতো টাকা পাবো, তা আমি ভাবতেও পারিনি- সবই আল্লাহর ইচ্ছা।’

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali