দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ পেঁয়াজ কাটতে গেলে চোখে পানি চলে আসে। এটি আমাদের সকলের জানা। কিন্তু ওই বিষয়টি আসলে অজানা আর তা হলো কেনো পেঁয়াজ মানুষকে কাঁদায়? গবেষণালব্ধ একটি বিষয় নিয়েই আজকের প্রতিবেদন। তরকারি রান্না করার জন্য কিংবা ভর্তা ভাজির জন্য একটু বেশি করে পেঁয়াজ না দিলে কী হয়! শুধু দেশী খাবারই নয়, বার্গার, পিজা, স্যান্ডুইচও পেঁয়াজ ছাড়া লাগে একেবারেই স্বাদহীন। কিন্তু ওই পেঁয়াজ কাটতে গিয়েই ঘটে বিপত্তি। তরকারিতে বেশি করে পেঁয়াজ দিতে গিয়ে রাঁধুনিকে খেতে হয় হিমশিম। কারণ হলো, পেয়াজের ঝাঁজ! নাকের পানি, চোখের পানি যেনো এক হয়ে যায় পেঁয়াজ কাটতে গিয়ে।
পেঁয়াজ কাটতে গেলে চোখে পানি চলে আসে। এটি আমাদের সকলের জানা। কিন্তু ওই বিষয়টি আসলে অজানা আর তা হলো কেনো পেঁয়াজ মানুষকে কাঁদায়? গবেষণালব্ধ একটি বিষয় নিয়েই আজকের প্রতিবেদন। তরকারি রান্না করার জন্য কিংবা ভর্তা ভাজির জন্য একটু বেশি করে পেঁয়াজ না দিলে কী হয়! শুধু দেশী খাবারই নয়, বার্গার, পিজা, স্যান্ডুইচও পেঁয়াজ ছাড়া লাগে একেবারেই স্বাদহীন। কিন্তু ওই পেঁয়াজ কাটতে গিয়েই ঘটে বিপত্তি। তরকারিতে বেশি করে পেঁয়াজ দিতে গিয়ে রাঁধুনিকে খেতে হয় হিমশিম। কারণ হলো, পেয়াজের ঝাঁজ! নাকের পানি, চোখের পানি যেনো এক হয়ে যায় পেঁয়াজ কাটতে গিয়ে।
তবে প্রশ্ন হলো কেনো পেঁয়াজে এই ঝাজ থাকে? কেনোই বা পেঁয়াজ কাটতে গিয়ে চোখের পানি বের হয়? এই বিষয়ে গবেষকরা বলেছেন, পেঁয়াজে থাকে সিন-প্রোপেনেথিয়াল এস-অক্সাইড নামে একটি গ্যাস। এই পদার্থটি খুব সহজেই বাতাসের মাধ্যমে চোখের সংস্পর্শে চলে আসে। এরপর চোখের পানির সঙ্গে বিক্রিয়া করে অশ্রু গ্রন্থিতে অস্বস্তি সৃষ্টি করে। যে কারণে চোখ বেয়ে পানি পড়ে এবং চোখে জ্বালাপোড়াও হয়। শুধু তাই নয়, ল্যাক্রিমাটরি-ফ্যাক্টর সিনথেজ নামে একটি এনজাইমও মানুষকে কাঁদানোর জন্য দায়ী করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
তাহলে কী আপনি এই ঝাঁজ থেকে বাঁচতে পেঁয়াজ খাওয়া বন্ধ করে দিবেন? না তা কখনোই সম্ভব না। কারণ পেঁয়াজ ছাড়া তরকারি রান্না করতে পারবেন না। তরকারিতে স্বাদ হবে না। তবে বিকল্প কিছু উপায়ে এই ঝাঁজ নাকি এড়ানো সম্ভব। একটি বাটিতে পানি নিন এবং সেই পানিতে পেঁয়াজ ডুবিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ, তারপর সেই পেঁয়াজ কাটুন। পানির নিচে থাকার কারণে সিন-প্রোপেনেথিয়াল এস-অক্সাইড চোখের সংস্পর্শে এসে আর তেমন একটা বিক্রিয়া করতে পারবে না। আর তাই আপনাকে কাঁদতেও হবে না।