The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

মিয়ানমার কী আইসিজে’র আদেশ মানবে?

যদি না মানে তাহলে কী হবে?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মিয়ানমারের রাখাইনে রোহিঙ্গাদের সুরক্ষা ও সেখানকার গণহত্যার তদন্তে সহযোগিতার জন্য দেশটির সরকারকে নির্দেশ দিয়েছে আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালত (আইসিজে)। মিয়ানমার কী আইসিজে’র আদেশ মানবে?

মিয়ানমার কী আইসিজে’র আদেশ মানবে? 1

সে জন্য কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে তা নিয়মিত জানাতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে মিয়ানমারকে। কিন্তু আইসিজের এই আদেশ প্রত্যাখ্যান করেছে মিয়ানমার। তাই এই মুহূর্তে বড় প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে- মিয়ানমার কী এই আদেশ তাহলে মানবে না? যদি না মানে তাহলে কী হবে?

উল্লেখ্য, গত ২৫ জানুয়ারি ইন্টারন্যাশনাল কমিশন অন জুরিস্টের বৈশ্বিক জবাবদিহিতা উদ্যোগের জ্যেষ্ঠ আইন উপদেষ্টা ও সমন্বয়ক কিংসলে অ্যাবট সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘আদেশটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ গণহত্যা কনভেনশন অনুসারে মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের সুরক্ষার বাধ্যবাধকতা পালন করছে কিনা তার ওপর আদালতের বিচারিক নজরদারিও এখানে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।’

অ্যাবট সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘মিয়ানমার এই আদেশ মানতে আইনত বাধ্য। এই লক্ষ্যে মিয়ানমার কী কী পদক্ষেপ নিয়েছে তা আদালতকে নিয়মিত জানাতে হবে (প্রথমে ৪ মাস পর এবং এরপর ৬ মাস পর পর)। দেশটি আন্তর্জাতিক আইনি বাধ্যবাধকতা মেনে চলার জন্য ভীষণ চাপের মধ্যে থাকবে। কারণ জাতিসংঘের সর্বোচ্চ আদালত এই আদেশ দিয়েছেন এবং এর এখতিয়ার দেশটি ইতিমধ্যেই মেনেও নিয়েছে।’

তবে মিয়ানমার জাতিসংঘের শীর্ষ আদালতের এই আদেশ মানতে অস্বীকৃতি জানালে কী হবে? দেশটির দাবি, সেখানে গণহত্যার ঘটনাই ঘটেনি। তার ওপর দেশটির সাবেক সামরিক জান্তা আন্তর্জাতিক চাপ এড়াতে দশকের পর দশক দুনিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন থাকতেই নাকি স্বচ্ছন্দবোধ করেছে।

এই বিষয়ে এশিয়া জাস্টিস কোয়ালিশন সেক্রেটারিয়েটের প্রধান ও আন্তর্জাতিক আইন বিশেষজ্ঞ প্রিয়া পিল্লাই বলেছেন, মিয়ানমার এই আদেশ না মানলে তা আন্তর্জাতিক রাজনীতির জন্য প্রশ্ন হয়ে দাঁড়াবে। এটা তখন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ ও সাধারণ পরিষদেও যেতে পারে। যে কারণে এই আদেশ না মানা মিয়ানমারের স্বার্থের প্রতিকূল হয়েই দাঁড়াবে। কেনোনা, এটি বিশ্ব আদালতের সর্বসম্মত আদেশ।

তবে রোহিঙ্গা ইস্যুতে পূর্ণাঙ্গ রায় পেতে কয়েক বছর সময় লেগে যেতে পারে। এ নিয়ে নিয়মিত প্রতিবেদন জমা দিতে হবে বলেই দীর্ঘ সময় ধরে চাপের মধ্যে থাকতে হবে মিয়ানমারকে। দেশটির প্রতিবেশীদের কাছ থেকেও চাপ আসতে থাকবে। যেমন- মালয়েশিয়া বলেছে, এ আদেশে আন্তর্জাতিক উদ্বেগ প্রতিফলিত হয়েছে ও রোহিঙ্গা নিপীড়নের বিচার হওয়া প্রয়োজন।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali