দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কাতার সরকার ঘোষণা করেছে যে, তারা কর্মরত প্রবাসী বাংলাদেশীসহ বিভিন্ন দেশের অভিবাসীদের পরিবারের জন্য ফ্যামিলি রেসিডেন্স ভিসা দেবে। কাতারে বৈধভাবে কর্মরতরা চাইলেই তাদের পরিবারের সদস্যদের খুব সহজেই কাতারে নিয়ে আসতে পারবেন। আগেও ভিজিট ভিসায় পরিবারের সদস্যদের কাতার ভ্রমণে নিয়ে আসার ব্যবস্থা ছিলো, তবে আগের ফ্যামিলি ভিজিট ভিসার মেয়াদ ছিল মাত্র ১ মাসের। যা পরবর্তীতে ৬ মাস পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যেতো।
কাতার সরকার ঘোষণা করেছে যে, তারা কর্মরত প্রবাসী বাংলাদেশীসহ বিভিন্ন দেশের অভিবাসীদের পরিবারের জন্য ফ্যামিলি রেসিডেন্স ভিসা দেবে। কাতারে বৈধভাবে কর্মরতরা চাইলেই তাদের পরিবারের সদস্যদের খুব সহজেই কাতারে নিয়ে আসতে পারবেন। আগেও ভিজিট ভিসায় পরিবারের সদস্যদের কাতার ভ্রমণে নিয়ে আসার ব্যবস্থা ছিলো, তবে আগে ফ্যামিলি ভিজিট ভিসার মেয়াদ ছিল মাত্র ১ মাসের। যা পরবর্তীতে ৬ মাস পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যেতো।
এখন থেকে খুব সহজ পদ্ধতিতে পরিবারের সদস্যদের ৫ বছর মেয়াদি ফ্যামিলি রেসিডেন্স ভিসায় কাতার নিয়ে আসা সম্ভব হবে।
ফ্যামিলি রেসিডেন্স ভিসা আবেদনের জন্য যা প্রয়োজন :
১. আবেদনকারির ভ্যালিড কাতার আইডির ফটোকপি।
২. আবেদনকারীর কাতারে কর্মরত প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যে চুক্তি হয়েছে সেটি ও সেলারী সার্টিফিকেটের সত্যায়িত কপি।
৩. যাদের যাওয়ার জন্য আবেদন করা হবে তাদের সকলের পাসপোর্টের ফটোকপি।
৪. স্ত্রীর জন্য ম্যারেজ সার্টিফিকেট এবং বাচ্চাদের জন্য তাদের জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেট দিতে হবে।
৫. পরিবারের কোনো সদস্যের বয়স যদি ১৮ বছরের উপরে হয় তাহলে তার জন্য নিজ ইউনিয়ন/উপজেলা/পৌরসভা বা সিটি করপোরেশন হতে চারিত্রিক সনদপত্র নিতে হবে।
আনুষঙ্গিক আরও তথ্য :
১. ভিসা আবেদন ফরমটি আরবিতে টাইপ করতে হবে এবং পাসপোর্টে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী সব তথ্যই পূরণ করতে হবে।
২. আবেদন ফরম ও সঙ্গে দেওয়া প্রতিটি কাগজ পত্র অবশ্যই স্পষ্ট ও ক্লিয়ার হতে হবে।
৩. যাদের জন্য আবেদন করা হবে তাদের সবাইকে বাংলাদেশে অবস্থিত ঢাকা কিংবা সিলেটের কাতার ভিসা সেন্টারে মেডিকেল পরীক্ষা দিয়ে তাতে পাশ করতে হবে।
৪. তথ্যগুলো কাতারের ভিসা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যাচাই-বাছাই করার পরই ভিসা এপ্রুভালের জন্য অনুমোদন প্রদান করবে।
৫. প্রতিটি আবেদনের জন্যই ২০০ কাতারি রিয়াল প্রদান করতে হবে।
আবেদনকারীরা চাইলে মাতরাশ-২ বা হুকুমি মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমেও আবেদন করতে পারবেন।