দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ঘুরতে চাইলে যেতে পারেন আমদহ গ্রামের স্থাপত্য দেখতে। ইতিহাসের স্বাক্ষী হয়ে এখন বহাল তবিয়তে টিকে রয়েছে আমদহ গ্রামের এই স্থাপত্যটি। আমদহ গ্রামের স্থাপত্য নিদর্শন গুলোর অবস্থান হলো মেহেরপুর জেলা শহর হতে মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরে। পরীখা ঘেরা আমদহ গ্রামের স্থাপত্য নিদর্শন স্থানের আয়তন হলো প্রায় ১ বর্গকিলোমিটার। আমদহ গ্রামের এই স্থাপত্য নিদর্শনগুলোকে রাজা গোয়ালা চৌধুরীর সঙ্গে বগা দস্যুদের যুদ্ধে ধ্বংসপ্রাপ্ত আবাসস্থল হিসাবে মনে করা হয়ে থাকে।
ঘুরতে চাইলে যেতে পারেন আমদহ গ্রামের স্থাপত্য দেখতে। ইতিহাসের স্বাক্ষী হয়ে এখন বহাল তবিয়তে টিকে রয়েছে আমদহ গ্রামের এই স্থাপত্যটি। আমদহ গ্রামের স্থাপত্য নিদর্শন গুলোর অবস্থান হলো মেহেরপুর জেলা শহর হতে মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরে। পরীখা ঘেরা আমদহ গ্রামের স্থাপত্য নিদর্শন স্থানের আয়তন হলো প্রায় ১ বর্গকিলোমিটার। আমদহ গ্রামের এই স্থাপত্য নিদর্শনগুলোকে রাজা গোয়ালা চৌধুরীর সঙ্গে বগা দস্যুদের যুদ্ধে ধ্বংসপ্রাপ্ত আবাসস্থল হিসাবে মনে করা হয়ে থাকে।
বর্তমানে এই প্রত্নস্থানের তেমন কোনো নিদর্শন অবশিষ্ট নেই তবুও আমদহ গ্রামের স্থাপত্য স্থলের মাটির নীচ হতে প্রাপ্ত একটি প্রত্মতত্ব স্তম্ভ পুরাতন জেলা প্রশাসকের ভবনের সামনেই স্থাপিত রয়েছে।
যাবেন কিভাবে
রাজধানী ঢাকা হতে সড়কপথে মেহেরপুর জেলার দূরত্ব ৩১২ কিলোমিটার। বাসে মেহেরপুর যেতে ৬ ঘন্টা হতে ৭ ঘন্টা সময় লাগবে। ঢাকা হতে মেহেরপুরগামী বিভিন্ন বাস সার্ভিসের মধ্যে রয়েছে চুয়াডাঙ্গা ডিলাক্স, পূর্বাশা, এম.এম. পরিবহন, শ্যামলী পরিবহন, দর্শনা ডিলাক্স, মেহেরপুর ডিলাক্স ও জে.আর পরিবহন। মানভেদে এসব বাসের প্রতিটি সীটের টিকিটের ভাড়া ৫০০ হতে ১২০০ টাকার মধ্যে।
মেহেরপুর জেলা সদর হতে ইজিবাইক বা রিকশায় চড়ে আমদহ গ্রামের স্থাপত্য দেখতে যেতে পারবেন অনায়াসে।
থাকবেন কোথায়
মেহেরপুর জেলা শহরে রাত্রিযাপনের আবাস্থলগুলোর মধ্যে রয়েছে সার্কিট হাউজ, পৌর হল, ফিন টায়ার আবাসিক হোটেল, কামাল আবাসিক হোটেল ও মিতা আবাসিক হোটেল উল্লেখযোগ্য।
খাবেন কোথায়
মেহেরপুরে নিত্যদিনের খাবারের চাহিদা পূরণের জন্য বিভিন্ন মানের খাবার হোটেল এবং রেস্টুরেন্ট রয়েছে। তবে বিশেষ খাবারের মধ্যে মেহেরপুর শহরের “সাবিত্রী” নামক মিষ্টি আপনারা খেতে পারেন। আমের মৌসুমে মেহেরপুর ভ্রমণে গেলে পাকা আম খেতে ভুল করবেন না যেনো। এখানকার আমও বিখ্যাত আম।