The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

দক্ষিণ কোরিয়ার করোনা সাফল্যের রহস্য কী?

দক্ষিণ কোরিয়া প্রথম থেকেই কড়া নিয়ম মেনে এই মহামারি মোকাবিলা করে আসছে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ চীনের পর প্রথম যে কয়টা দেশের ওপর কোভিড-১৯ ব্যাপকভাবে হামলা চালিয়েছে, সেগুলোর একটি হলো দক্ষিণ কোরিয়া। তবে তারা শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করেছেন। তাহলে দক্ষিণ কোরিয়ার করোনা সাফল্যের রহস্য কী?

দক্ষিণ কোরিয়ার করোনা সাফল্যের রহস্য কী? 1

তবে যুক্তরাষ্ট্র বা অনেক ইউরোপীয় দেশ যে ভুলগুলো করেছে, দক্ষিণ কোরিয়া তা মোটেও করেনি। দক্ষিণ কোরিয়া প্রথম থেকেই কড়া নিয়ম মেনে এই মহামারি মোকাবিলা করে আসছে। তারা সারা দেশ লকডাউন না করেই ভাইরাসের সংক্রমণ ভীষণভাবে কমিয়ে এনেছে। দেশটির এই পদক্ষেপগুলো অন্য দেশগুলো এবং সুশীল সমাজের কাছে অনুসরণীয়ও হতে পারে।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া কেমন করে পারলো এটি করতে? প্রথম যে বিষয়টি এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে, সেটি মোটামুটি এখন সবাই জেনে ফেলেছে। আর সেটি হলো করোনা মোকাবিলায় দক্ষিণ কোরিয়া সরকার ব্যাপক মাত্রায় স্বাস্থ্য পরীক্ষা (অ্যাগ্রেসিভ টেস্টিং) ও কন্টাক্ট ট্রেসিং বা সংক্রমিত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের খুঁজে বের করার ওপর গুরুত্ব দিয়েছে দেশটি। সেই সঙ্গে তারা চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের ব্যক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিত করার বিষয়েও সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে।

তবে শুধু টেস্টিং এবং ট্রেসিং দিয়ে ভাইরাসের ছড়িয়ে পড়া ঠেকানো যায়নি। দেশটির বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, এনজিও এবং ট্রেড ইউনিয়নসহ নাগরিক সমাজ নিবিড়ভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেছে সব সময়। তারা সরকারের দায়িত্বশীলতা এবং জবাবদিহির দিকেও নজর রেখেছে। যে কারণে সরকারের দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে অবহেলার সুযোগ খুব কম ছিল। অর্থাৎ মহামারি মোকাবিলায় সরকারকে সক্রিয় করতে দক্ষিণ কোরিয়ার সমাজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। সরকার দ্রুত সরকারি প্রযুক্তি এবং বেসরকারি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে গুণগতভাবে উচ্চ মানসম্পন্ন পরীক্ষা কিট উৎপাদন করেছে। তাছাড়া সর্বোচ্চ দ্রুততার সঙ্গে ব্যাপকসংখ্যক মানুষের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করার ব্যবস্থাও গড়ে তুলেছে। এই ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করেছে দেশটির সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোও।

দক্ষিণ কোরিয়ার সরকার দেশটিতে করোনার প্রাদুর্ভাবের একদম শুরুতেই এই পদক্ষেপ নেওয়ার কারণে দেশটিতে এখন পরীক্ষাকেন্দ্রের সংখ্যা ৬শর বেশি। এ ছাড়াও ৮০টি ড্রাইভ-থ্রু সেন্টারও রয়েছে, স্বাস্থ্যকর্মীরা যেখান থেকে গাড়ি নিয়ে দ্রুত সন্দেহভাজন আক্রান্ত ব্যক্তির কাছে পৌঁছে গিয়ে পরীক্ষা করে আসছেন। এভাবে দক্ষিণ কোরিয়া এখন প্রতিদিন ২০ হাজার লোকের করোনা পরীক্ষা করতে সক্ষম হয়েছে। এ ছাড়াও সন্দেহভাজন আক্রান্ত ব্যক্তিদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং প্রাথমিক চিকিৎসা সম্পূর্ণ বিনা খরচে করার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

কোনো ব্যক্তির দেহে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় সরকারের মাধ্যমে তাকে কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়ে থাকে; তার পরিচয় এবং তার সাম্প্রতিক গমনস্থল ও চলাচলের ইতিহাসও প্রকাশ করা হয়েছে। সে কোথায় কোথায় গিয়েছিল ও কোন কোন যানবাহন ব্যবহার করেছিল, তার সম্পর্কে জেনে তার সংস্পর্শে আসা লোকেরা কোয়ারেন্টিনে যেতে পেরেছে খুব সহজে। কন্টাক্ট ট্রেসিংয়ের জন্য কর্তৃপক্ষ মোবাইল ফোনের জিপিএস ডেটা, ক্রেডিট কার্ডের লেনদেনের রেকর্ড ও সিসিটিভির ফুটেজের ওপরও নির্ভর করেছে। এসব ব্যক্তিগত উপাত্ত ব্যবহার দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈধ ও এটি ভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা রেখেছে বলে মনে করা হয়। অবশ্য এতে প্রাইভেসি কিংবা একান্ত ব্যক্তিগত নিভৃতি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। দেশটির মানবাধিকার কমিশন আক্রান্ত ব্যক্তিদের নাম-পরিচয় জনসমক্ষে প্রকাশ করার বিষয়ে সাবধানতা অবলম্বন করতে সরকারের প্রতি বিশেষ অনুরোধ জানিয়েছে।

করোনাযুদ্ধে চিকিৎসকদের সঙ্গে সঙ্গে ট্রেড ইউনিয়ন ও এনজিওগুলোর ভূমিকা অনেক বেশি। যে শ্রমিকরা কাজ হারিয়েছে, তাদের ঘরে অবস্থান করতে সহায়তা করার জন্য কোম্পানিকে মজুরি দিতে ট্রেড ইউনিয়ন ভূমিকা রাখে দেশটিতে। মৌলিক মানবাধিকার যাতে লঙ্ঘিত না হয়, সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে এনজিওগুলো সরকারকে দিকনির্দেশনাও দিয়েছে।

অভিবাসীদের বিষয়ে সরকারের দিক হতে উদার নীতি অবলম্বন করা হয়। যেমন সরকার ঘোষণা দেয় যে, যদি কোনো অবৈধ অভিবাসী স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে আসেন, তাহলে তাকে আটক করা হবে না বা পরবর্তী সময়ে তাকে তার দেশে ফেরতও পাঠানো হবে না। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো সরকার বেসরকারি সংস্থাগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করে এগিয়ে যাওয়ার বিষয়টি। দুই পক্ষের সদিচ্ছাই কাজটিকে সহজ করে দিয়েছে দেশটিতে। আমরাও এইসব নীতিগুলো অনুসরণ করতে পারি।

তথ্যসূত্র: প্রথম আলো

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali