The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

রহস্যে ঘেরা এক সাতমুখী আজব গুহা!

সেই গুহাই হলো কাশ্মীরের কুপওয়ারার কালারুশ গুহা

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ রহস্য আর রহস্য। যেনো নানা রহস্যে ঘেরা একটি আজব গুহা। তবে কবে কারা এই গুহাপথটি ব্যবহার করতো? সেই প্রশ্ন সকলের মনে।

রহস্যে ঘেরা এক সাতমুখী আজব গুহা! 1

সেই গুহাই হলো কাশ্মীরের কুপওয়ারার কালারুশ গুহা। প্রচলিত বিশ্বাস হলো, এই গুহাপথে যাওয়া যায় পাকিস্তান, এমনকি যাওয়া যায় রাশিয়াতেও!

এটি কাশ্মীরের লোলাব উপত্যকার কুপওয়ারায় লাশতিয়াল ও মাধমাদু গ্রাম দু’টির মধ্যে একটি বিশাল পাথর পড়ে রয়েছে কবে থেকে, কেওই তা জানে না। বাইরে থেকে আপাত দৃষ্টিতে পাথর মনে হলেও এটা আসলে পাহাড়েরই অংশ। তার গায়ে রয়েছে পর পর ৭টি প্রবেশপথ।

প্রাকৃতিক গুহাপথকে পরে মানুষ নিজের মতো করেই সাজিয়ে নিয়েছিল, সেটা দেখেই বোঝা যায়। তবে কবে ও কারা এই গুহাপথ ব্যবহার করতো, তার কোনও ঐতিহাসিক প্রমাণও নেই। তবে স্থানীয় বাসিন্দারা অনেকেই মনে করেন, তারা তাদের পরিবারের বৃদ্ধদের কাছে শুনেছেন যে, অতীতে ওই গুহাপথে রাশিয়া হতে মানুষজন আসতেন ভারতে।

৭ দরজা হতে এই পাথরের নামই হলো ‘সাতবারন’। বিশ্বাস অনুযায়ী, এই ৭টি পথের একটির অন্য প্রান্ত গিয়ে শেষ হয়েছে রাশিয়ায়। সেই বিশ্বাস হতে স্থানীয় এলাকার নাম হয়েছে কিলা-এ-রুশ কিংবা কালারুশ। অর্থাৎ রুশদেশের কেল্লা।

২০১৮ সালের কথা। তখন এই গুহার রহস্যভেদ করতে আমেরিকার ভার্জিনিয়া হতে এসেছিলেন অ্যাম্বার ও এরিক ফায়েস। এই দম্পতি অভিযাত্রী গুহার ৩টি প্রবেশপথ নিয়ে অনুসন্ধান করেন।

তাদের অভিযানে সাহায্য করেছিলেন ওহায়োর গুহাবিশেষজ্ঞ ডাস্টিন কিসনার ও ভারতীয় অভিযাত্রী তথা দোভাষী ভামসি রামকৃষ্ণ এবং কেরালার জনৈক ইঞ্জিনিয়ার।

অনুসন্ধানের পরে অভিযাত্রী দম্পতি জানিয়েছেন, ৩টির মধ্যে দু’টি গুহাপথে অতীতে যাতায়াত থাকলেও থাকতে পারে। এর মধ্যে প্রথমটির যাত্রাপথ উপরের দিকেই উঠে গিয়েছে। দ্বিতীয়টি নীচের দিকেই ক্রমশ নেমে গিয়েছিল।

যদিও তৃতীয় গুহাপথে অবশ্য অনুসন্ধান শেষ করতে পারেননি ওই দম্পতি। কারণ সেটি ভারতীয় সেনাবাহিনী বন্ধ করে দিয়েছেন বলে শোনা যায়। ৩টি গুহাপথেই প্রচুর পরিমাণে হিমালয়ের সজারুর খোঁজও পেয়েছিলেন তারা।

ওই অভিযানের পরে নিজেদের গবেষণাপত্রে ফায়েস দম্পতি বলেছিলেন যে, স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে তারা শুনেছেন যে, ওই পাথর নিছকই পাহাড়ের অংশ নয়। বরং, সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে ১৯০০ মিটার কিংবা ৬২৩৪ ফুট উচ্চতায় সাতবারন আদতে নির্মিত প্রাচীন মন্দির। যেখানে নাকি পুজা করতেন অজ্ঞাতবাসে থাকতেন পঞ্চপাণ্ডব।

পরে কোনও এক সময় প্রাকৃতিক কারণে ওই মন্দির ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল কিংবা, ধ্বংস করা হয়েছিল। স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে এই তত্ত্বেরই পরিচয় পেয়েছিলেন মার্কিন অভিযাত্রীরা।

প্রথম গুহা সম্বন্ধে অভিযাত্রীরা জানিয়েছেন যে, শুরু হতে ৫০ মিটার দূরত্ব অবধি ওই গুহাপথটি একেবারে খাড়া হয়ে উঠে গেছে। তারপর ১৫ মিটার সঙ্কীর্ণ পথের পরেই রয়েছে একটি খোলা চত্বর। এরপর আরও ১০ মিটার সঙ্কীর্ণ পথ পাড়ি দিয়ে আরও একটি খোলা স্থান।

আবার সেই খোলা জায়গা হতে শুরু হয়েছে নতুন পথ। সেটা ৫ মিটার অবধি গিয়ে আবার পড়েছে নতুন একটি করিডোরের মধ্যে। তবে ১৫ মিটার অবধি গিয়ে সেই পথ একেবারে বন্ধ হয়ে গেছে।

অপরদিকে দ্বিতীয় গুহাপথটি সবথেকে প্রশস্ত। এই পথে প্রবেশ করার পর ৫০ মিটার দূরত্ব অবধি উৎরাইয়ে নামতে হয়। তারপর এগিয়ে যাওয়ার পথ একেবারে বন্ধ। ভূগোলবিদদের ধারণা মতে, ধস নেমে কিংবা ভূমিক্ষয়ের কারণে এই পথ বন্ধ হয়ে গেছে চির দিনের জন্য।

৭টির মধ্যে তৃতীয় গুহাপথটিই হলো উচ্চতম। ৪০ মিটার উৎরাইয়ে নামার পর ওই গুহাপথটি গিয়ে পড়ে একটি প্রশস্ত পথে। যদিও ২০ মিটারের পর সেই পথও আবার বন্ধ হয়ে গেছে।

তবে এই গুহার ভিতরে সব পথই কিছু দূর যাওয়ার পর একেবারে বন্ধ হয়ে গেছে। বিস্ফোরণের সাহায্যে গুহাপথটি সম্পূর্ণ বন্ধ করার চেষ্টাও করেছিল ভারতীয় সেনাবাহিনী। এই গুহায় হিংস্র ভাল্লুক ডেরা বাঁধতো এবং গ্রামে হামলা করতো বলে অভিযোগ ছিল। তবে বর্তমানে হিমালয়ের সজারু ছাড়া অন্য কোনও প্রাণীর অস্তিত্বই মেলেনি সেখানে।

অভিযাত্রীদের ধারণা যে, প্রথম এবং দ্বিতীয় গুহাপথ হয়তো সুদূর অতীতে একসঙ্গেই ছিল। তবে এখন এই দু’টি-ই বন্ধ। একদিকে ঢুকলে অন্যদিকে পৌঁছানোর কোনও উপায়ই নেই। যে কারণে আবার ফিরে আসতে হবে প্রবেশপথের গুহামুখেই।

ঐতিহাসিক কোনও প্রমাণ না পাওয়া গেলেও এই গুহা যে খনিজ সম্পদে ভরপুর রয়েছে, সেই বিষয়ে নিশ্চিত মার্কিন অনুসন্ধানকারী দম্পতি। সেইসঙ্গে বহু দিন ধরে সন্দেহ ছিল, এই গুহাপথে হয়তো জঙ্গিরা ভারতে প্রবেশ করে বাইরের দেশ হতে। তবে সাম্প্রতিককালের এই অনুসন্ধান সেই আশঙ্কাও মূলত দূর করেছে।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর

অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali