The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

হঠাৎ প্রায় ৩০০ হাতির মৃত্যু! কিন্তু কেনো?

বৎসোয়ানায় প্রায় ৩০০ এর কাছাকাছি হাতির আকস্মিক মৃত্যু কপালে ভাঁজ ফেলেছে প্রাণীবিদদের মধ্যে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আফ্রিকার বৎসোয়ানায় এই বিপুল সংখ্যক হাতির মৃত্যু ঘটেছে, যা নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মহলে বেশ কিছু তত্ত্ব হাজির। যদিও তার প্রতিটির বিপক্ষেই কিছু না কিছু প্রতিযুক্তিও আছে। তাহলে কী সেই যুক্তি?

হঠাৎ প্রায় ৩০০ হাতির মৃত্যু! কিন্তু কেনো? 1

বৎসোয়ানায় প্রায় ৩০০ এর কাছাকাছি হাতির আকস্মিক মৃত্যু কপালে ভাঁজ ফেলেছে প্রাণীবিদদের মধ্যে। প্রত্যক্ষদর্শীরা মনে করেন, মারা যাওয়ার পূর্বে বৃত্তাকার পথে ঘুরছিল ওইসব হাতি। এরপর তাদের কয়েকটি হাতি মুখ থুবড়ে পড়ে মারা যায়, কয়েকটি ক্রমশ (আস্তে আস্তে) মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ে। কোভিড-১৯-এর প্রভাবে বদলাতে থাকা পৃথিবীর বুকে এটিকে ‘বাস্তুতন্ত্র সংরক্ষণের দুর্যোগ’ বলে ব্যাখ্যা দিয়েছেন পরিবেশবিদরা। আগামী দিনে এমন ঘটনা পৃথিবীর যে কোনও প্রান্তেই ঘটতে পারে বলেও তাঁদের অনেকের মত।

ঠিক কী ঘটেছে আসলে বৎসোয়ানার ওকাভাংগো ডেল্টায়, বিষয়টি নিয়ে এখনও রহস্যের জট কাটেনি। মে মাসের গোড়া হতে এই ডেল্টার প্রত্যন্ত এলাকা হতে একের পর এক হাতির মৃত্যুর খবর আসতে শুরু হয়। মে মাসের শেষের মধ্যেই সংখ্যাটা পৌঁছে যায় ১৬৯-এ। জুনের মাঝামাঝি এসে তা প্রায় দ্বিগুণ হয়ে যায়। এখনও মৃত্যুমিছিলে ছেদ পড়েনি। কেনো এই বিপুল সংখ্যক হাতির মৃত্যু ঘটেছে, তা নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মহলে ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি তত্ত্ব হাজির হয়েছে। যদিও তার প্রতিটির বিপক্ষেই কিছু না কিছু যুক্তি প্রতিযুক্তি রয়েছে।

প্রথম তত্ত্ব অনুযায়ী দেখা যায়, এটি চোরাশিকারিদের কাজ হতে পারে। কিংবা স্থানীয় মানুষের। হাতির থেকে নিজেদের শস্য-খাবার বাঁচাতে মানুষ এই কাণ্ড ঘটিয়েও থাকতে পারে। বিশেষত, গত বছর দেশের প্রেসিডেন্ট মোকগুইৎসি মাসিসির একটি সিদ্ধান্ত এই ধরনের কাজকে আরও উৎসাহ দিচ্ছে বলেই মত অনেকের। ৫ বছর আগে হাতি হত্যা আটকাতে আইন করা হয় সে দেশে। তবে ‘হাতি হত্যা কখনও কখনও দরকার’ বলে যুক্তি দিয়ে মাসিসি সেই আইন তুলে নিয়েছে।

তবে স্থানীয়রা বিষ প্রয়োগ করে হাতিদের হত্যা করলে, কী ভাবে তা ঘটলো- সেটা নিয়েও দ্বিমত রয়েছে বিশেষজ্ঞ মহলে। বিশেষত সায়ানাইড জাতীয় বিষ প্রয়োগ করা হলে, মৃত হাতির মাংস খাওয়া অন্য প্রাণীরাও আক্রান্ত হয়ে পড়তো। এ ক্ষেত্রে তেমন কিছুই ঘটেনি। তবে সোডিয়াম ফ্লুয়োরোএসটেট জাতীয় বিষ প্রয়োগ করা হলে, তা আক্রান্তের শরীরে কাজ করার পর তা দ্রুত ভেঙে যায়। যে কারণে অন্যদের উপর এর প্রভাব পড়ে না। তেমন কিছু হয়েছে কি না, বোঝার জন্য লিভার পরীক্ষা করাও দরকার। যা প্রকৃতপক্ষে এখনও সম্ভব হয়নি।

দ্বিতীয় তত্ত্ব বলেছে, খাবার কিংবা পানির অভাব। তবে এই তত্ত্বও ধোপে টিকছে না মোটেও, কারণ হলো হাতিদের মৃতদেহ যেখানে পাওয়া গেছে, তার অধিকাংশই সবুজ তৃণভূমি ও সেখানে জলাশয়ও রয়েছে আশেপাশেই।

মূলত এখান থেকেই তৈরি হচ্ছে তৃতীয় তত্ত্ব। আর সেটি হলো সায়ানোব্যাকটেরিয়া। আদি যুগেও লক্ষ লক্ষ হাতির মৃত্যুর পিছনে এই ব্যাকটেরিয়ারই ভূমিকা ছিল। প্রচণ্ড বিষাক্ত এই ব্যাকটেরিয়া সাধারণত জলাশয়ের প্রান্তের দিকেই থাকে। তবে হাতির অভ্যাস জলাশয়ের মাঝামাঝি জায়গা থেকে পানিপান। যে কারণে সায়ানোব্যাকটেরিয়ার আশঙ্কার নাম বিশেষজ্ঞরা আপাতত পিছনের সারিতেই রেখেছেন। তবে পানির পরীক্ষা চলছে এমন কিছু সত্যিও রয়েছে কি না, তা জানতে।

আর চার নম্বর আশঙ্কা অবশ্যই অ্যানথ্রাক্সের। মৃত্যুর পূর্বে হাতিদের গোলগোল ঘোরা দেখে অনেকের সন্দেহ, অ্যানথ্রাক্সের কারণে তাদের স্নায়ুতন্ত্রে প্রভাব পড়েও থাকতে পারে। তবে বৎসোয়ানার সরকার এই বিষয়ে মানতেও নারাজ। দক্ষিণ আফ্রিকার পশুবিদ মাইকেল কোক গত ৩০ বছর অ্যানথ্রাক্স নিয়ে কাজ করছেন। তাঁর মতে, এটি এই জীবাণুর কারণেও ঘটে থাকতে পারে, তবে নিশ্চিত হওয়ার জন্য দ্রুত মৃত প্রাণীর রক্তপরীক্ষা প্রয়োজন। দেরি হলে অ্যানথ্রাক্সকে চেনা কঠিন হয়ে যাবে। যদি ওই হাতিগুলোর অ্যানথ্রাক্সই হয়ে থাকে, তবে খুব দ্রুততম সময়ের মধ্যে এই মৃত প্রাণীদের শরীর পুড়িয়ে ফেলতে হবে। তা না হলে এই এলাকা থেকে ভয়ঙ্করভাবে ছড়িয়ে পড়তে পারে অ্যানথ্রাক্স।

পঞ্চম তত্ত্বে আশঙ্কা করা হচ্ছে যে, এর পিছনে এনসেফালোমায়োকার্ডিটিস ভাইরাসের ভূমিকাও রয়েছে। মূলত ইঁদুর-ছুঁচো হতে এই ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ে। যদিও এই ডেল্টা-অঞ্চলে হালে ইঁদুর-ছুঁচোর সংখ্যা খুব বেড়ে গিয়েছে, তবে এমন কোনও পরিসংখ্যান নেই।

সর্বশেষ ছ’নম্বর তত্ত্বে উঠে আসছে যে, সেই আশঙ্কার কথায়, যা আমাদের জন্য সবচেয়ে ভয়ের বিষয়। এর পিছনে কোভিড-১৯-এর কোনো প্রভাব নেই তো? এ পর্যন্ত এমন কোনও কথায় বলছেন না বিশেষজ্ঞরা। তবে বলছেন, অন্য একটি কথা, যার সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে এই করোনা ভাইরাসেরও। বিশেষজ্ঞদের ভাষায়, খুব দ্রুত পরিবেশে বদল এলে চেনা ভাইরাস-ব্যাকটেরিয়াও নিজেদের চরিত্র ও গঠনও বদলে ফেলতে পারে। যা আগে হয়তো মোটেই প্রাণঘাতি ছিল না, তেমন জীবাণুই হয়তো হয়ে উঠতে পারে কয়েক লক্ষ প্রাণীর মৃত্যুর প্রধান কারণ। কাজাখস্তানের ২০১৫ সালের ঘটনা। সেখানে অল্প কয়েক দিনের মধ্যেই প্রায় দু’লক্ষ অ্যান্টিলোপ মারা গিয়েছিলো। কারণ তার আগেই সেখানকার তাপমাত্রা বেশ কিছুটা বেড়ে যায়। যে কারণে পাসতুরেল্লা ব্যাকটেরিয়ামের মতো সাতে-পাঁচে না থাকা জীবাণুও রাতারাতি খুনি হয়ে ওঠে। বৎসোয়ানার হাতি-মৃত্যুর পিছনে তেমন কোনও কারণ থাকার আশঙ্কা এই মুহূর্তে সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য যুক্তি হিসেবে উঠে আসছে বলে মনে হয়।

এদিকে কোভিডের কারণে দ্রুততম সময়ের মধ্যে বদলে যাচ্ছে আমাদের চেনা এই পৃথিবীটা ও তার প্রকৃতি। তাপমাত্রার পরিমাণ যেমন একদিকে হুহু করে বাড়ছে, তেমনই কোভিডের কারণে জীবনের ছন্দপতনও হয়েছে বলে কার্বন এমিশনের পরিমাণও কমে গেছে। সব কিছুর প্রভাব একসঙ্গে বাস্তুতন্ত্রের উপর পড়ছে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাতে করে ঘটছে এমন ঘটনা। যা প্রতিটি দেশেই আগামী সময় ঘটার আশঙ্কা রয়েছে বলেও অনেকের মত।

আপাতত বাস্তুতন্ত্র ভাঙনের তীব্র আতঙ্কের নিশানায় রয়েছে ওকাভাংগো ডেল্টার ১৮ হাজার হাতি, ১৬ হাজার মানুষ, ১৮ হাজার অন্যান্য গৃহপালিত প্রাণী। তবে অবিলম্বে এই আঘাত যে আপনার-আমার উঠোনে এসে হানা দেবে না, তার কোনও নিশ্চয়তা কিন্তু নেই। মাস্ক পরে স্যানিটাইজারে হাত ঘষে, তখন আদৌ আমরা বাঁচতে পারবো কি না, সেই প্রশ্ন রয়েই যায়। যার উত্তর কোনোখানে লেখা নেই।

তথ্যসূত্র: এই সময়

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর

অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali