The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

গবেষণা: ফিডার হতে শিশুর শরীরে ঢুকছে মাইক্রোপ্লাস্টিক!

এতে শিশুস্বাস্থ্য কতোটা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, সে বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা এখনও নিশ্চিত নন

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যেসব শিশুরা ফিডারে দুধ খায় তাদের পেটে প্রতিদিন ঢুকে পড়ছে ১০ লাখেরও বেশি খুদে প্লাস্টিক কণা তথা মাইক্রোপ্লাস্টিক! এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে গবেষণা হতে।

গবেষণা: ফিডার হতে শিশুর শরীরে ঢুকছে মাইক্রোপ্লাস্টিক! 1

ধনী দেশগুলোর শিশুদের পেটে এইসব মাইক্রোপ্লাস্টিক ঢুকছে আরও বেশি। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। তবে এতে শিশুস্বাস্থ্য কতোটা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, সে বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা এখনও নিশ্চিত নন।

সাধারণত আমাদের খাদ্যদ্রব্যে কীভাবে প্লাস্টিক মিশে যাচ্ছে, তা নিয়েও গবেষণা চালায় আয়ারল্যান্ডের একদল গবেষক। তাদের প্রকাশিত ফলাফলে দেখা যায়, শিশুদের পাশাপাশি আমরা সকলেই একটু একটু করে নিজের অজান্তেই মাইক্রোপ্লাস্টিক খাচ্ছি।

সাধারণত বড় প্লাস্টিকের টুকরো হতে এগুলো তৈরি হয়ে থাকে। যে সব প্লাস্টিকের কৌটায় আমরা খাবার রাখি সেগুলো পলিপ্রোপেলিন দিয়েই তৈরি। সেইসঙ্গে বাচ্চারা ব্যবহার করে এমন দশ রকমের বোতল পরীক্ষা করা হয়। এগুলোর প্রভাব আমাদের শরীরের জন্য ভয়ঙ্কর হতে পারে বলেও সতর্ক করেছেন গবেষকরা।

যদিও কৌটা কিংবা বোতলগুলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার স্বাস্থ্যবিধি মেনেই তৈরি করা হচ্ছে। তারপরও প্রতি লিটারে একটি বোতল হতে ১ দশমিক ৩ হতে ১৬ দশমিক ২ লক্ষ মাইক্রোপ্লাস্টিক নির্গত হচ্ছে। গবেষণার ফলাফলে এমন তথ্যই উঠে এসেছে।

বিভিন্ন বোতল হতে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে গবেষকদের তৈরি মডেলে দেখানো হয় যে, কতো শিশু বোতলে দুধ কিংবা অন্য তরল খায় এবং কতো জন শিশু স্তন্যপান করে। সমীক্ষা বলছে যে, জীবনের প্রথম ১২টি মাস একজন শিশু দৈনিক ১ দশমিক ৬ মিলিয়ন মাইক্রোপ্লাস্টিক নিজের ভিতরে অজান্তেই গ্রহণ করছে।

গবেষণায় আরও বলা হয় যে, বোতল জীবাণুমুক্ত করার জন্য সেটি যেনো কখনও গরম পানিতে ফোটানো না হয়। কারণ হলো এতে করে আরও বেশি পরিমাণ মাইক্রোপ্লাস্টিক নির্গত হয়। এক্ষেত্রে ঠাণ্ডা পানিতেই বোতল ধুতে হবে এবং দুধ অন্য কোনো পাত্রে (প্লাস্টিক ব্যতিত) তৈরি করতে হবে। এতে করে সমস্যা কিছুটা হলেও কম হবে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর

অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali