দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ চীনা বাদাম আমাদের অনেকেরই খুব প্রিয় একটি জিনিস। তবে আমাদের অনেকের জানা নেই এর উপকারীতা সম্পর্কে। আজ জেনে নিন এর স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে।
আমরা অনেকেই জানি না বাদাম কতোটা পুষ্টিকর একটি খাবার ও দেহের সুস্থতায় বাদামের অবদান কতোখানি। আসুন আজ জেনে নিই চীনাবাদামের ৬ স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে।
ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে
গবেষণায় দেখা যায়, আমরা যদি সকালের নাস্তায় বাদামের বাটার বা শুধু যদি বাদাম খাই তা আমাদের ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকবে। ডায়েবেটিস রোগীদের জন্য বাদাম অনেক জরুরি একটি খাদ্য। তাই প্রতিদিনের সকালের নাস্তায় বাদাম বা বাদামের বাটার রাখুন।
কলেস্টেরল কম
আমরা অনেকেই জানি চীনা বাদাম আমাদের দেহে অনেক বেশি শক্তি যোগায় এবং এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট। তবে গবেষণায় দেখা গেছে যে, চীনা বাদাম ও চীনা বাদামের মাখনে কোলেস্টোরল অনেক কম থাকে। ফ্যাট যা রয়েছে তা বেশ স্বাস্থ্যকর। তাই আপনি নিশ্চিন্তে চীনা বাদাম খেতে পারেন।
বাদাম দেহ স্লিম রাখতে সাহায্য করে
চীনা বাদাম বা চীনা বাদামের বাটার আমাদের দেহের অনেক ক্যালরি খরচ করে দেহকে স্লিম রাখতে সাহায্য করে।
দেহের চর্বি নিয়ন্ত্রণে রাখতে
চীনা বাদাম আমাদের দেহের ওজন কমাতে সাহায্য করে ও দেহে পুষ্টিও যোগায়। কারণ চীনা বাদামের ফ্যাট আমাদের দেহের জন্য খুবই উপকারী।
দেহে প্রয়োজনীয় পুষ্টি যোগায় চীনা বাদাম
আমাদের দেহে অনেক প্রয়োজনীয় পুষ্টি যোগায় চীনা বাদাম। চীনা বাদামের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান আমাদের দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে আমাদের দেহকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
মেধাশক্তি বৃদ্ধি করতে চীনা বাদাম
মস্তিষ্কের জন্য উত্তম খাবারই হলো চীনা বাদাম। বাদামের ভিটামিন বি-৩ আমাদের দেহের সুস্থতা বজায় রাখে এবং আমাদের মেধাশক্তি বৃদ্ধি করতে অনেক বেশি সহায়তা ভূমিকা পালন করে। তাই নিজের এবং ছোট শিশুদের মেধাশক্তি বাড়াতে বাদাম খাওয়াতে ভুলবেন না।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।